পাতা:প্রবাসী (চতুর্দশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ԽՀ SAJJAMMJMAMMMMJAAASAASAASAASAASAASAA MASAJYSA A ASJAA SJS S খাকৰে কেমন করে, প্রাণৰালু হয়ে উঠবে কেমন করে ? ওরে তগৰী, তপস্তায় প্রবৃত্ত হ’তে হবে, সমস্ত জীবষকে আহুতি দিতে BBBS BBD DDBBD D DBBDSD BB BB BBBS BB তপস্বী, দুঃসহ দুর্ভর দু:খণ্ডারে তোমার হৃদয় একেবারে নত হয়ে যাকু—উার চরণে গিয়ে পৌছোক ! নমসেইস্ক। বল, পিতা তুমি সে অtছ, সে কথা এমনি আঘাতের মধ্য দিয়ে প্রচার কর । তোমার প্রেম নিষ্ঠুর -সেই নিছুর প্রেম তোমার জাগ্রত হয়ে সব অপরাধ দলন করুক । পিতানে বোধি-অtঙ্গই তে সেই উদ্বোধনের দিন । আজ পৃথিবীর প্রলয়দহের রুদ্ধ অ'লোকে পিতা তুমি পুঁড়িয়ে গাছ। প্ৰলয়-হাহাকারের উদ্ধে শু,পাকার পাপকে দন্ধ করে পেই দহনদীপ্তিতে তুমি প্রকাশ পাচ্ছ, তুমি জেগে রয়েছ। তুমি আজ ঘুমোতে দেবে না, তুমি আঘাত করছ প্রত্যেকের জীবনে, কঠিন আঘাত । যেখানে প্রেম আছে জাগুকু, যেখানে কল্যাণেব বোধ আছে জাগুকু —সকলে আtঙ্গ তোমার বোধে উদ্বোধিত হয়ে উঠুক। এই এক প্রচণ্ড আঘাতের দ্বারা তুমি সকল আঘাতকে নিরস্ত কর । সমস্ত বিশ্বের পাপ হৃদয়ে হৃদয়ে ঘরে ঘরে দেশে দেশে পুঞ্জীভূত—তুমি আজ সেই গাপ মার্জন কর । দুঃখের দ্বারা ঘ ৰ্জন কর, রক্ত স্রোতের দ্বারা মার্জনা কর, অগ্নিবৃষ্টির দ্বার। মার্জন কর । এই প্রার্থনা, সমস্ত যানবচিত্তের এই পার্থনা আজ আমাদের gBBBBB BBBB DKB BDBS Dgg DDBBB BBBDS DDS পাপ মার্জন কর । এই প্রার্থনাকে সত্য করতে হবে-শুচি হতে হবে, সমস্ত হৃদয়কে মার্জন করতে হবে। আজ সেই তপস্তার আসনে পূজার আসনে উপবিষ্ট হও যে পিত। সমস্ত মানব সন্তানের ঃথ গ্রহণ করছেন, যার বেদনার অস্ত নেই, প্রেমের অস্ত নেই , যার প্রেধের বেদন উদ্বেগ হয়ে উঠেছে-উiয় সম্মুখে উপবিষ্ট হয়ে সেই ষ্ঠার প্রেমের বেদনাকে মামরা সকলে মিলে গ্রহণ করি । ( তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা ) ইরণীন্দ্রনাথ ঠাকুর । জ্যোতিরিন্দ্রনাথের জীবনস্মৃতি--- জ্যোতিবাবু বলেন যে “আমাদের অন্তঃপুরে আগে সেই “ভব্যিযুক্ত” বৈষ্ণবীটি বাঙ্গtলা পড়fইত। তার পর কিছুদিন এক জন খৃষ্টান্‌ মিশনপ্পী মেম আসিয়া ইংরাজী পড়াইয়া যাইও । ই ১ার পর অযোধ্যানাথ পাকৃড়াশী মহাশয় ময়েদিগকে সংস্কৃত পড়াইতেন । এই সময়ে আমার সেজদাদাও (হেমেন্দ্রনাথ) মেয়েদি থকে "মেঘনাদ বধ” প্রভূতি কাব্য পড়াইতে অরিক্ত করিয়া দিয়াছিলেন । মেয়েদের জ্ঞান স্পৃহা দিন দিন বাড়িতেছিল এবং উহাদের হৃদয় মনের ঔদার্য্যও অনেক পরিমাণে বৰ্দ্ধিত হইতেছিল। আমি সন্ধ্যাকালে সকলকে একত্র করিয়া ইংরাল হইতে ভাল ভাল গল্প তর্জমা করিয়া শুণাইতাম—ষ্ঠাখার বেশ উপভোগ করিতেন। এর অল্পদিন পরেই দেখা গেল যে আমার একটি কনিষ্ঠ ভগিনী শ্ৰীমত। স্বর্ণকুমারী দেবী ( বর্তমানূ ভারতী-সম্পাদিক। ) কতকগুলি ছোট ছোট গল্প রচনা করিয়াছেন। তিনি অমায় সেগুলি শুনাইতেন, আমি থেকে খুব উৎসাহ দিতাম। তখন তিনি অবিবাহিত ছিলেন । বঙ্গাব্দ ১২৮৪ (ইংরাজী ১৮৭৭ ) সালে স্বর্ণকুমারীর দীপানিৰ্ব্বাণ প্রথম প্রকাশিত হয়। ইহার দুই বৎসর পরেই ঠাহীর "ছিন্নমুকুল" নামে অার একখানি উপন্যাস এবং "বসন্ত উৎসব" নামে একখানি গীতিনাট্য প্রকাশিত হয়। ১২৮৯ সালে ঠহার "গাথা” প্রকাশিত হয়। স্বর্ণকুমারীই সৰ্ব্বপ্রথম বঙ্গসাহিত্যে গীতিনাট্য ও গাথা রচনা করেন। গাথা ও গীতিনাটো শ্ৰীযুক্ত রবীন্দ্রনাথও উহার জ্যেষ্ঠা প্রাণী—কান্ত্বিক ১৩২১ SAASASAS SJJ S S AASAA S - [ ১৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড S SJSJSJSAS S S AAAA SSAAAASSSS S S ভগিনীর পদামুসরণ করিয়াছেন । এই সময়ে স্বর্ণকুমারী নিয়মিতরূপে ভারতীতে লিখিতেন। ১২৮৮ সালে উহার “মালতী" নামে অt একখানি ছোট উপন্যাস গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। র্তাহার যষ্ঠ গ্রন্থ “পৃথিবী" ধারাবাহিকরুপে ভারতীতে প্রকাশিত বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ বলীর সংগ্ৰহ । বাঙ্গলা দেশে এবং বঙ্গসাfইণ্যে স্বর্ণকুমারী সৰ্ব্বপ্রথম মহিলা ঔপন্যাসিক । স্বর্ণকুমারীর সাহিত্যখ্যাঙিতে তখন দেশবাস র চক্ষে স্ত্রীশিক্ষার একটি অতি পবিত্র মাধুর্য্যপূর্ণ শুভঙ্করী মৃষ্টি প্রতিফলিত হইয়াছিল। " আগে আমাদের বাড়ীতে অবরোধ প্রথা খুবই মানিয়া চল হইত । যে সকল পুরস্কাগণ গঙ্গাস্নাণে যাইতেন, ঠাহাদিগকে ঘেরাটোপ. ঢাকা পার্থীতে করিয়া লইয়া গিয়া গঙ্গার জলে পাঞ্চী শুদ্ধ চুবাইয়া আন হইত। কিন্তু মেজদাদা অবরোধ প্রথার উচ্ছেদকল্পে যে বীজ বপন করিয়াছিলেন, তাহার ফল ক্রমশ ফলিতে আরম্ভ করিল। ক্রমশ আমাদের অস্থঃপুরিকাগণের মধ্যে গাড়ীর চলন হইয়া পড়িল । "স্বর্ণকুমারীর সঙ্গে যখন শ্ৰীযুক্ত জানকীনাথ ঘেtযালের বিবাহ হয় তথন আমাদের অন্তঃপুরে আরও কিছু কিষ্ট পরিবর্ধন ঘটিতে আরম্ভ হইল। পূৰ্ব্বে আমাদের শুইবার ঘরে থাট বিছানা ছাড়া অন্য কোনও তেমন অসূিরার পর থাকিত না ; কিন্তু জানকী বাবু আসিয়াই ইহার বরটি নানাবিধ চৌকি কোঁচ কেদারায় অতি পরিপাটিরূপে BBB BSBB BBBBS BBB BBB BB BBB KDDD BBSBBB সমস্ত ঘরগুলিরই শ্ৰী ফিরিল । মোটকথা অন্তঃপুরের সৌষ্ঠব বৰ্দ্ধিত হইল এবং বেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হইয়া উঠিল । জানকী আমাদের পরিবারে আরও একটি নূতন জিনিষের প্রবর্তন করেন । সেট। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎস। । , “অঙ্কুর চন্দ্র দত্তের বাড়ীর রাজেন্দ্রচন্দ্র দত্ত মহাশয় কলিকাতায় তখন সুবিখ্যাত amateur হোমিওপ্যাথি-চিকিৎসক। তিনিই ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকার মহাশয়কে হোমিওপ্যাথি তন্ত্রে দীক্ষিত করেন। জানকী তাহাকে আমাদের বাড়ীতে লইয়। আসেন। রাজেন্দ্র বাবু এক রকম নুতন রান্না আবিষ্কার করিয়াছিলেন, তাহার নাম “রাজভোগ " উহার নবাবিষ্কৃত এই রান্নাটি থাইতে ঔৎসুক্য প্রকাশ করায় তিনি একদিন আমাদের বাড়ীতে তাহার উদ্যোগ করিখা দিলেন । চাল ও ডাল চড়াইয়া, আমাদিগকে rলিলেন এইবার তোমাদের যtহfর যtহা ইচ্ছা, ইহাতে নিক্ষেপ কর।” এ কথায় আমরা কেউ আমসত্ব, কেউ তেঁতুল, কেউ মাe, কেউ গুড়, দেউ লঙ্ক। কেউ রসগোল্লা প্রভৃতি যাহার যাহা ইচ্ছা হইল, তাহাই দিলাম । আহা, সে যে কি উপাদেয় বস্তু প্রস্তুত হইয়াছিল, তাহ। আর কইতা নয় ! ওঁহের সহিত আমরাও সারি বন্দি হইয়া “রাজভোগ” ভোজনে বসিয়া গেলাম, কিন্তু মুখে দিবা মাত্রই মাতৃদুগ্ধ পর্যন্ত অতিষ্ঠ হইয়া উঠিল । "ণে দাদা একজন লেখক ছিলেন। নাট্যাকারে তিনি বিক্ৰমউৰ্ব্বশী অনুবাদ করিয়াছিলেন । তিনি অতি চমৎকার ব্রহ্মসঙ্গীত রচনাও করিতে পারিতেন। "গাও হে উঙ্কোরি নাম রচিত র্যার বিশ্বধাম" প্রভৃতি সুন্দর গানগুলি উাহারই রচিত। তিনি ইতিহাস খুব ভাল বাসিতেন। অনেকগুলি ঐতিহাসিক প্রবন্ধও তিনি লিথিয়াছিলেন ।" এই সময়েই শ্ৰীযুক্ত নবগোপাল মিত্র মহাশয়ের উদ্যোগ ও শ্ৰীযুক্ত গণেন্দ্রনাথ ঠাকুর মূহাশয়ের আমুকুলা ও উৎসাহে “হিন্দুমেল" প্রতিষ্ঠিত হইল । খ্ৰীযুক্ত দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর ও দেবেন্দ্রনখমল্লিক মহাশয়ের মেলার প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। শ্ৰীযুক্ত শিশির কুমার ঘোষ এবং মনোমোহন বস্ত্রও এই মেলায় খুব উৎসাহী