পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬৬ প্রতিপত্তির সঙ্গেই বসবাস করছে। মাদ্রাজের চুলিয়া বণিকের ব্যবসাবাণিজ্যে , এখানে ধে সাফল্য লাভ করেছে, তা গু উল্লেপ Qጃ{%ff ! বৰ্ত্তমানে প্যবসা-বাণিজ্যের দিক দিয়ে শিঙ্গাপুরের রবাবের ব্যবসাটাই শিঙ্গাপুরের সাল পধ্য স্তু এই ব্যবস{ট। দুনিয়ার বাজারে খুব জোরের সঙ্গে চলছিল । সুতরাং শিঙ্গাপুরের ব্যবসা-বাণিজ্যের আবহাওয়াটাও তথন শ্ব জ সেখানে বেশ ভারতীয়দের ভিতর খুব দুঃসময় ধাচ্ছে । প্রধাস ব্যবসা । ১৯২ a খামদেশীয় বালিকা বেশ পরগরম ছিল । এখন রবারের বাজার বেজায় মন্দ: পাড়ায় শিঙ্গাপুরের অবস্থাও সঙ্গীন হয়ে পড়েছে । পূৰ্ব্বেষ্ট বলেছি চীনে-বণিকেরাই এখানে সবচেয়ে ধনী এবং উন্নতিশীল । এই ধনী বণিকেরা তাদের বাড়ীগুলে{৪ চমৎকার করে তৈরী করেছেন। সমুদ্রের প্রবাসী—কাৰ্ত্তিক, ১৩৩১ [ ২৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড ধারে তাদের আবাস-গৃহগুলো ঠিক ছবির মত দেখায় । চীনের স্বভাবের সঙ্গে শিল্পের একটা যে সহজ যোগ আছে, এই বাড়ীগুলোর দিকে তাকালেই তার পরিচয় স্বম্পষ্ট হ’য়ে ওঠে। অল্পদিন আগে এখানকার ভারতীয় ভদ্রলোকেরাও এখানে একটি ক্লাবের প্রতিষ্ঠা করেছেন । ক্লাবের যা আধুনিক বিশেষত্ব সেদিকে বিশেষ লক্ষ্য রেখেই এই ক্লাবটি গড়ে উঠছে। শিঙ্গাপুর থেকে শ্রামে যেতে হ’লে পেনাং'এর পথে ধেতে হয় । কারণ এই পেন থেকেই শ্বামের রাজধানী ব্যাঙ্গকের গাড়ী ছাড়ে । পেনং এধ শিঙ্গাপুরের মাঝখানের দরিয়াট। ষ্টিমারের সাহাধে । কিন্তু এ অস্থfবপেট ও মোচনের চেষ্টা চলছে । পার হ’ক্তে হয় বর্তমানে জোঠোর প্রণালীর পর দিধে পুল হৈ iব কাজ এরি অনেকটা এগিয়ে গিয়েছে । এই পুল তৈরী শেষ হ’লে সোজাস্বজি শিঙ্গাপুর থেকে পেন-এ গাড়ী চলবে । রহস্পতিবারে ব্যাঞ্চক এক্সপ্রেস ছাড়ে, এদের শু{মে পৌছে দেবার জন্যে । এই রেলওয়েটির নাম F( 'nal d Malay States liailway ; * * *i g ফেডারেটেড, ষ্টেটের হেড কোয়ার্টার কুএল লামপুর । এ-সহ এটা ৪ দেখতে ভারি মৃন্দর । এখানে ভারতীয় বণিকূদের সংখ্য। শিঙ্গাপুরের চেয়েও ঢের বেশী। এক-রকমের তাল-জাতীয় গাছ এখানে প্রচুর-পরিমাণে দেখতে পাওধ ধায় । গাছগুলোর পাতার দিকে তাকিয়ে মনে হয় যেন কত কগুলো ময়ুর তাদের পুচ্ছ মেলে’ দাড়িয়ে আছে—এমূনি চমৎকার- এমনি স্বন্দর এই গাছগুলোর গড়ন । এর পর বে-জায়গার ওপর দিয়ে ট্রেন চলতে থাকে, তার চার পাশে কেবল রবারেব আবাদী জমি । এমন কি পাহাড়-fটলার মাথাগুলো পয্যন্ত রবারের গাছে ঢাকা । এইসব রবারের ক্ষেতে কাজ করে বেশীর ভাগ ভারতীয় মুলী । এই কুলীদের দুৰ্দ্দশার কথা নিয়ে খবরের কাগজে অনেকবার আলোচনা হ’য়ে গেছে । কিন্তু প্রকৃত প্রতীকারের পথ এখন পৰ্য্যস্ত ও বিশেষ কিছু আবিষ্কৃত হয়নি । এর যা মাঙ্গনে পায় তা’তে এদের খাওয়া-পরাটা ৪ ভালো ভাবে চলে না, অনেক সময় <કિંગાળન મૂછાઃ કન|ાન 1૮ન” જ્યાર્થ; હિ