পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কুমারী লিলু, ডাঃ কালিদাস নাগ, রবীন্দ্রনাথ, অধ্যাপক ক্ষিতিমোহন সেন ও লী নন্দলাল বস্থ ( পিকিঙে ) বরং আমার সঙ্গে যে বন্ধুরা গিয়েছিলেন, তার যথেষ্ট অবকাশ পেয়েছিলেন। সে-দেশকে দেখবার জন্তে এবং সে-দেশবাসীর সঙ্গে পরিচয় বিস্তারিত করবার জন্তে তাদের যথেষ্ট সময় ছিল। আমি আমার বিশেষ কাজে এ-রকম নিরতিশয় ব্যাপৃত ছিলুম যে, তাতে ভালো করে সেখানকার যা দর্শনীয় তা দেপেছি, এ-কথা বলতে পারিনে এবং যে-সকল সাধারণ লোকের সঙ্গে মিলিত হ’য়ে তাদের অস্তুরের কথা জানা উচিত ছিল, তাও জানবার সুযোগ পাইনি। আমার যা কর্তব্য ছিল, সেটা পালন করা আমার পক্ষে অত্যন্ত দুরূহ হয়েছিল। আর-একটা দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে এই যে আপনাদের অনেকেই আজকে এই যে বিবরণ শুনতে এসেছেন, আপনাদের মনের মধ্যে এমন একটা किडू चांकांख्क यांtछ्, याब्र छtछ चांशबांब्रां त्रांबाब्र अभ१-दूखांख खांन्वांद्र खरछ ऊं६श्क श्रब्रtइन । वांधि cमघ्नो ब्रूष एउ गाब्रि । उांब्र छिठब्र बांबांप्पद्र छाबउवtर्नब्र दक् िकिछू cत्रौब्रtवब्र विदब्र थोरक, cनफ्रे প্রবাসী—কাৰ্ত্তিক, ১৩৩১ [ ২৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড আপনার বোধ করি শুনার জন্তে উৎসুক। আপনাদের छिठब्र cकè-८कछे ७भन थांtश्न पॅब्रिां cवांष कब्रि छांदpझ्न cष. সমস্ত এসিয়া মহাদেশকে এক কল্বলে আমাদের শক্তিবৃদ্ধি হতে পারে এবং সে-প্রয়োজন-সাধনের পক্ষে আমার ভ্রমণ কিছু সহায়তা করেছে কি না, সে-সম্বন্ধেও আপনাদের হয়ত একটা জিজ্ঞাস্ত আছে । কিন্তু আমি আপনাদের একথা বলতে চাই যে আমি কোন-রকম বিশেষ উদ্দেগু নিয়ে যাইনি অবং আপনার দেশের গৌরবকে চতুদিকে প্রখ্যাত করবার প্রয়োজন আমি ততটা মনে করিনি। বা বলব, তা হয়ত সেজন্তে আপনাদের ইচ্ছাৰ সঙ্গে, আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে মিলবে না । [ (গোলমাল হওয়ার পর ) আপনাদের সকলকে আমার শোনাবার উপযুক্ত শক্তি নেই, এইঙ্গস্থ্য আপনাদের ধৈর্য্য প্রার্থনা করি। আপনার হয়ত অনেকে আমার কথা শুনতে পাবেন না, কিন্তু আমার বা শক্তি তাকে অতিক্রম করতে পারব না। . আপনাদের কাছে আমি এই: মিনতি জানাচ্ছি, কোলাহলের ভিতর বুখা শক্তি ব্যয় করতে আমি পারব না, আমার শরীর দুৰ্ব্বল এবং ক্লান্ত । আমার শক্তিকে অতিক্রম করে আমি আজকের এই সভায় বলবার জন্তে এসেছি । এ-কথা জানাবো, আমি একান্ত ক্লান্ত, যারা শুনতে পান না, আমার ক্ষমা করবেন, আমার বয়স ও শক্তিহীনতার অপরাধ ক্ষমা করবেন। ] আমি এ-কথা জানাতে চাই, আমি আপনার দেশের কোন বিশেষ গৌরবকে ঘোষণা করবার জন্ধে অন্ত দেশে গিয়েছি এবং সেখানে গিয়ে ভারতবর্যের জয়-কীৰ্ত্তন করব ও তাদের এবং তাদের চিত্তকে জয় করে ভারতবর্ষের থ্যাতি-বুদ্ধি করব, এ-কথা মনে করে যাইনি। আমাকে ধারা ডেকেছিলেন, তাদের আমার প্রতি বোধ করি শ্রদ্ধা ছিল, তারা আমার কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিছু জানতে চেয়েছিলেন, মানুষের কাছে মানুষে যেরকম সাহায্য প্রার্থনা করে থাকে। আমার শক্তি বিচার না করে’ সোজা মানুষের মত গিয়েছিলুম, ভারতবর্ষের প্রতিনিধি হ’য়ে যাইনি, সমগ্র এসিয়াকে একত্র করতে যাইনি, মানুষের সঙ্গে মানুধের যে স্বাভাবিক সম্বন্ধ, সে-সম্বন্ধের আকর্ষণকে স্বীকার করে আমি তাদের মধ্যে গিয়েছিলুম এবং দাড়িয়েছিলুম এবং তাই করেছি বলে’, সেটা অস্তরের ভিতর গেহণ করেছি বলে", তারা আমার সাহায্য গ্ৰহণ করেছেন, ইংরেজিতে যাকে propiuruda বলে, যদি সে-রকম প্রচার কার্য্য মনে করে যেভূম, সেটা অত্যন্ত অস্তুরায় হ’ত, সেখানকার মামুষের সঙ্গে সহজ সম্বন্ধ স্থাপন করবার পক্ষে । সে-রকম প্রচারের ইচ্ছা মাত্র ছিল না । আমার বহুদিনের কল্পনা, চীন-সম্বন্ধে বহুদিনের একটা আদর্শ মনে ছিল এই যে, সকলের চেয়ে প্রাচীন সভ্যতা যার অস্তুর্নিহিত প্রাণ-শক্তিকে চীন বাচিয়ে রেগেছিল, তার স্থান কোথায় দেখতে ইচ্ছা করেছিলুম। মানুষের একটা পরম গৌরব, মনুষ্যত্ব, চীনের প্রাণকে কি গভীরভাবে জয় করেছিল, তার ভিতর সভ্যতার একট শক্তি ছিল, সেখানে গেলে বুঝতে পারা যায়। তাকে অক্ষুণ্ণ রেখেছিল এই প্রকাও দেশ, যার উপর কত যুগ-যুগাস্তের বিপ্লব, বিরোধ, কতরকম আক্রমণ চলে গেছে, তথাপি এই বিপুল জাতি তার বিপুল প্রাণ-শক্তিকে অক্ষুন্ন রেখেছে। এটা দেখবার জিনিষ। যেমন তীর্থে গিয়ে দেবতাকে অনুভব করি জ্ঞান দ্বারা, ভক্তি দ্বারা, তেমূনি অস্তুরের ভিতর যে বিপুল বিরাট শক্তি আছে, সেখীrন ( চীনদেশে) তার মন্দির,