পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সারদামণি দেবী ԵՏ S AM S MMAAA AAAA AAAA AAAASAAAAS AAAAAMMA AMMAAA AAAA AAAAMMMMMMMMAAA AAAA AAAAA SSAS SSAS SSAS SSAM MAMMAMSMAAAA SSASAS SS SAAAASAASSSSSS MMMMS . পাওয়া যায়। এই ‘তেলোডেলোর ডাকাতে কালী’র পূজা করিয়া ডাকাইভের নরহত্যা ও দস্থ্যতায় প্রবৃত্ত হইত। এই কারণে লোকে দলবদ্ধ না হইয়৷ এই দুটা প্রান্তর অতিক্রম করিতে সাহসী হইত না ৮ একবার রামকৃষ্ণের এক ভাইপো ও ভাইঝি এবং অপর কয়েকটি স্ত্রীলোক ও পুরুষের সহিত সারদামণি দেবী পদব্রজে কামারপুকুর হইতে দক্ষিণেশ্বরে আগমন করিতেছিলুেন। • আরামবাগে পৌঁছিয়া তেলোভেলো ও কৈকলার প্রান্তর সন্ধ্যার পূৰ্ব্বে পার হইবার যথেষ্ট সময় আছে - ভাবিয়া তাহার সঙ্গীগণ ঐ স্থানে অবস্থান ও রাত্রিস্থাপনে অনিচ্ছা প্রকাশ করিতে লাগিল । পথশ্রমে ক্লান্ত থাকিলেও সারদামণি দেবী আপত্তি না করিয়া তাহাদের সহিত অগ্রসর হইলেন। র্তাহারা বার বার আগাইয়া গিয়া তাহার জন্ত অপেক্ষা করিয়া তিনি নিকটে আসিলে আবার চলিতে লাগিলেন। শেষ বঁীর তাহারা বলিলেন, এইরূপে চলিলে এক প্রহর রাত্রির মধ্যেও প্রান্তর পার হইতে পারা যাইবে না ও সকলকে ডাকাঈতের হাতে পড়িতে হইবে। এতগুলি লোকের অক্ষবিধা ও আশঙ্কার কারণ হইয়াছেন দেখিয়া তিনি তখন তাহাদিগকে তাহার নিমিত্ত পথিমধ্যে অপেক্ষা করিতে নিষেধ করিয়া বলিলেন, “তোমরা একেবারে তারকেশ্বরের চটিতে পৌছে বিশ্রাম করগে, আমি যত শীঘ্র পারি, তোমাদের সঙ্গে মিলিত হচ্ছি।’ তাহাতে সঙ্গীরা বেলা বেশী নাই দেখিয়া জোরে ইটিতে লাগিল ও শীঘ্র দৃষ্টির বর্হিভূত হইল। সারদামণি দেবীও, ক্লাস্তি সত্ত্বেও যথাসাধ্য,ক্ৰত চলিতে লাগিলেন, কিন্তু প্রান্তরমধ্যে পেছিবার কিছু পরেই সন্ধ্যা হইল। বিষম চিন্তিতা হইয়। তিনি কি করিবেন ভাবিতেছেন, এমন সময়ে দেখিলেন, দীর্ঘাকার ঘোরতর কৃষ্ণবর্ণ এক পুরুষ লাঠি কঁধে লইয়া তাহার দিকে আসিতেছে। তাহার পিছনেও তাহার সঙ্গীর মত কে যেন একজন আসিতেছে মনে হইল। পলায়ন বা চীৎকার বৃথা বুৰিয়া তিনি স্থিরভাবে দাড়াইয়া রছিলেন। অল্প ক্ষণের মধ্যেই লোকটা তাহার কাছে আসিয়া কৰ্কশস্বরে জিজ্ঞাসা করিল, ‘কে গা এসময়ে এখানে দাড়িয়ে আছ ? সারদামণি বলিলেন, বাব, >३ 象 - আমার সঙ্গীরা আমাকে ফেলে গেছে, আমিও বোধ হয় পথ ভুলেছি ; তুমি আমাকে সঙ্গে করে যদি তাদের নিকট পৌছিয়ে দাও। তোমার জামাই দক্ষিণেশ্বশ্বে রাণী রাসমণির কালীবাড়ীতে থাকেন। আমি তারই নিকট যাচ্ছি। তুমি যদি সেখান পৰ্য্যস্ত আমাকে নিয়ে যাও, তা হ’লে তিনি তোমার খুব আদর যত্ন করবেন। এই কথাগুলি বলিতে না বলিতে পিছনের দ্বিতীয় লোকটিও তথায় আসিয়া পৌছিল, এবং সারদামণি দেবী দেখিলেন, সে স্ত্রীলোক, পুরুষটির পত্নী। তাহাকে দেখিয়া ৰিশেষ আশ্বস্ত হইয়া তিনি তাহার হাত ধরিয়া তাহাকে বলিলেন, ‘মা, আমি তোমার মেয়ে সারদা, সঙ্গীর ফেলে যাওয়ায় বিষম বিপদে পড়েছিলাম ; ভাগ্যে বাবা ও তুমি এসে পড়লে, নইলে কি করতাম বলতে পাৱি নে ' সারদামণির এইরূপ নিঃসঙ্কোচ সরল ব্যবহার, একাত্ত বিশ্বাস ও মিষ্ট কথায় রাগৃদি পাইক ও তাহার স্ত্রীর প্রাণ একেবারে গলিয়া গেল । তাহারা সামাজিক আচার ও জাতির পার্থক্য ভুলিয়া সত্যসত্যই তাহাকে আপনাদের কস্তার স্তায় দেখিয়া তাহাকে খুব সাম্বন দিতে লাগিল, এবং তিনি ক্লান্ত বলিয়া আর র্তাহাকে অগ্রসর হইতে না দিয়া নিকটস্থ গ্রামের এক দোকানে লইয়া গিয়া রাখিল । রমণী নিজ বস্ত্রাদি বিছাইয়া তাহার জন্ত বিছানা করিয়া দিল ও পুরুষটি দোকান হইতে মুড়ি-মুড়কি কিনিয়া র্তাহাকে খাইতে দিল। এইরূপে পিতামাতার স্তায় আদর ও স্নেহে তাহাকে ঘুম পাড়াইয়া ও রক্ষা করিয়া তাহার। রাত কাটাইল এবং ভোরে উঠিয়া তাহাকে সঙ্গে লইয়া তারকেশ্বর পৌছিল। সেখানে এক দোকানে তাহাকে " রাখিয়া ৰিশ্ৰাম করিতে বলিল। বাগদিনী তাহার স্বামীকে বলিল, “আমার মেয়ে কাল কিছুই খেতে পায়নি ; বাবা তারকনাথের পূজা শীঘ্র সেরে বাজার হতে মাছ তর্কারি নিয়ে এস ; আজ তাকে ভাল করে খাওয়াতে হবে।’ - বাগদি পুরুষটি ঐসব করিবার জন্ত চলিয়া গেলে সারদামণি দেবীর সঙ্গী ও সঙ্গিনীগণ র্তাহাকে খুজিতে पूँचिएउ ८नथाप्न जानिम्न प्लेअश्डि श्हेल अब किमि নিরাপদে পৌছিয়াছেম দেখিয়া আন প্রকাশ করিতে