পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ) । • গ্রীষ্মকালে পুষ্করিণীর সংস্কারের পরচ ૨૦চতুষ্পার্থে বাশের বেড়া ও মাটির বাধ ( বৃষ্টির জল গড়াইয়া না প্রবেশ করে ) দিবার খরচ dへ .১২ ইণিকা প্রথম আমদানির সতেজ ডিম ক্রয় ১০< হিসাবে ১২০২ তত্ত্বাবধান ও পাহারার জন্য একজন মালি, মাসিক ১৫২ বেতনে Stros ... " মোট ব্যয় ৩৭০ মৎস্তের পোনা-বিক্রয়ের আয় (১) • ১২ কুণিকা ডিমে প্রায় ৭২০০০ পোনা হইবে। ১২০ ০০ বাদে ৬০ ০০০ পোনার মূল্য হাজার ( কম করিয়া ) ১২ টাকা হিসাবে মোট १२०९ পোন বিক্রয় হইবার পর, ভাদ্র মাসে আবার ঐ পুষ্করিণীতে ডিম ছাড়িতে হইবে। এই সময় ডিম খুব সস্তা । ৪ টাকা হিসাবে ১৫ কুণিক ডিম ছাড়িলেই হইবে। এই ডিমের পোন হইলে একবিঘা-পরিমিত পুষ্করিণীতে তাহ পালন করা অসম্ভব। অন্ততঃপক্ষে যদি ১০ হাজার পোনাও বঁাচে এবং ছয়মাসও যত্বের সহিত পালন করা যায়, তাহা হইলে গড়ে এক-একটা মৎস্য কমপক্ষে দেড় পোয়। ওজনের হইবে। ১০ মণ হইলেও এই ৯০ মণ মৎস্তের মূল্য o o o N बांग्र (s ) १२०९ দুই বারে মোট আয়

  • , ১৩২০ .

দ্বিতীয় 'বারে মৎস্য ধরিবার, খাদ্যের, ও অন্তান্ত . বিষয়ে খরচ ( বেশী করিয়া ) – ২০০২ প্রথম বারের খরচ ( ১ ) ৩৭০২ দুইবারে মোট ব্যয় e aos নিট লাভ S ෆ ( ෆ · রীতিমত খাদ্য প্রদান করিলে, বৎসরে গড়ে মংস্য প্রায় ১ সের ওজনে হয়। দ্বিতীয় বৎসর ১॥৩ সের ও তৃতীয় বৎসর তিন সেরের উপর হয়। কোন পুষ্করিণীতে কত পোনা ফেলিতে হইবে, তাহা পুষ্করিণীর আকারের উপর বাংলায় মৎস্য-পালন ও ব্যবসায় సారి নির্ভর করে। অতিরিক্ত লাভের আশায় খুব বেশী পোন এক জায়গায় ফেলা উচিত নহে। বড় পুষ্করিণীর মৎস্ত ২৩ বৎসর পরে বিক্ৰী করিলে উপরিউক্ত লাভের অপেক্ষা আরও লাভ বেশী হইবে । রোহিত কাতলা ভিন্ন অন্যান্ত মৎস্য—যেমন শোল, বোয়াল কই মাগুর ভেটুকী চিংড়ি প্রভৃতি পালনে প্রচুর লাভ আছে। কিন্তু, পূৰ্ব্বেই বলিয়াছি, ইহাদের ডিম বা পোনা সংগ্রহ করা একটু কষ্টকর। অন্যান্ত ব্যবসায়ের ন্তায় মৎস্তের ব্যবসায়েও প্রচুর লাভ আছে। মূলধন লইয়া যাহারা ব্যবসা বরিতে ইচ্ছুক, তাহারা মুঙ্গের পাওয়া গোয়ালন্দ প্রভৃতি স্থান হইতে কলিকাতায় পোনা চালান দিতে পারেন। সুখের বিষয় আমাদের দেশের শিক্ষিত লোক আজকাল, চাকুরী না পাইয়াই হউক, কিম্ব ব্যবসায়ের প্রতি সম্মান ও স্বীয় মঙ্গল প্রভৃতি বুঝিয়াই হউক, এই ব্যবসায় আরম্ভ করিতেছেন। অন্যান্য ব্যবসায়ের ন্যায় ইহাতেও বেশ শিক্ষার প্রয়োজন । সকল বিষয় না জানিয়া শুনিয়া একাৰ্য্যে হস্তক্ষেপ করিলে যে লাভ হইবে, এ আশা করা বৃথা । কলিকাতাতে মংস্য আমদানি করাই লাভজনক। এখানে মৎস্য যে দরে বিক্ৰী হয় অন্য কোথাও এরূপ দুৰ্ম্মল্য নহে। এডম্ভিয়, এখানে যত কাটুতি, অন্যত্র তাহা হয় না। গত তিন বংসর মফঃস্বল হইতে এখানে কি পরিমাণ মৎস্ত আমদানি হইয়াছে দেখা যাকৃ – ১৯১৯—২০ সালে মণ সের छैन ፺፭ ዓ6 8: 3 * Հյ *é ՊԵ 8օ ১৯২০–২১ সালে õማ o » Š ፩ ૨8 বা SvථAVG e ১৯২১—২২ সালে (১) রেলে মণ সের টন আসাম-বেঙ্গল ২৩,৬৬২ 2 : bఆనా,ఖరి বারাসত-বসিরহাট লাইট ৩২,৩২০ o ראיו-של, צ 2 so বেঙ্গল প্রোভিনৃষ্ঠাল > 2 “s বেঙ্গল-নাগপুর * ઉ૭, ૭ના N e ১,৬১১°৪৯