পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২8 এই জেলার পূৰ্ব্বে রেশমী সুত হইতে গরদ তসর ইত্যাদি নানা জাতীয় রেশমী বস্ত্র বহু পরিমাণে প্রস্তুত হইয়া দেশবিদেশে চালান হইত ; বিষ্ণপুর অঞ্চলের তাতির এই শিল্পের জঙ্ক প্রসিদ্ধ। বাঁকুড়ার অন্তঃপাতী গোপীনাথপুর, রাজগ্রাম, বিরসিংপুর প্রভৃতি গ্রামের ও. বড়জোড়া সোপামুখী প্রভৃতি অঞ্চলের উতিরাও রেশমী বস্ত্র প্রস্তুত করে। জেলার স্থানে স্থানে গুটিপোকার চাষও আছে— তুতিয়া নামক এক শ্রেণীর মুসলমান এই কাজ করে। তাহাদের অবস্থা বড়ই স্থান। মুর্শিদাবাদ, মালদহ ইত্যাদি জেল হইতে তাহার शैछ स्नान्.क्लिक अभिव्र भङ क्मण श्द्र नं। आवृनिक क्लिाबनाउ छै°iग्न ठीइंग्रँ: {थेथ ब्रॉड़े ७वः अछांछ बावनांग्रैौब्र भ७ ३शंङ्गां७ মহাজনের অন্ত্যাচার ভোগ করে। এখানকার ক্লাস-পিতলের বাসন প্রসিদ্ধ। शीर्थक्लारे वानप्नद्रे नवकक्र मा इश्ल७ अछाछ cछणांद्र ईशब घरषडे আদর আছে ও প্রতিবৎসর এই জেলার কারিকরের প্রস্তুত বহু সহস্ৰ টাকার বাঙ্গম বাঁকুড়ার বাহিরে রপ্তানী হয় । ইহাদের উন্নতি ਸਂ . कब्रां &qहॉब्लम ! - - - ৰীকুড়া সঙ্কর ও সন্নিকটবর্তী কয়েকটি থামে ভাল জুতা প্রস্তুত হয়। ইহার কলিকাতার বা ৰিলাতের প্রস্তুত চামড়া লইয়া কাজ করে। ইহা ছাড়া মফঃস্বলে অনেক মুচি নিজেদের গ্রাম্য প্রণালীতে চাম্বড়া “কগণ্ঠ করির ব্যবহার করে। চামড় প্রস্তুত করিবার উপযোগী অধিকাংশ পদার্থই বাঁকুড়ার জঙ্গলে স্বলভ, সুতরাং এখানে চেষ্টা করিলে আধুনিক বৈজ্ঞানিক প্রণালীতে চামড়া কল করিবার উপায় অতি সহজেই প্রচলিত হইতে পারে. . . . বঁকুড়া জেলার অন্তর্গত শাসপুরের তৈয়ারী ছুরি কচি ক্ষুর প্রভৃতি ইস্পাত প্রব্যের নামও উল্লেখযোগ্য। বাংলা দেশের মধ্যে শালপুরের ছুরি কাচি বহুদি হইতে প্রসিদ্ধি লাভ করিয়াছে। ১৯২২ সালে বাকুড়ায় যে স্বাস্থ্য ও সমৃদ্ধি প্রদর্শনী হইয়াছিল, তাহাতে - “জেলার প্রস্তুত শখনির্মিত নানাবিধ গোঁধীন দ্রব্য, পিত্তল-ক'লানিৰ্ম্মিত বিবিধ বাসন, এবং লাহা ও রেশম শিল্প দ্রব্যাদি প্রদর্শিত ইইয়াছিল। ধাকুড়া জেলা কো-অপারেটিভ ইন্‌ডাষ্ট্ৰীয়াল ইউনিয়ান হইতে এখানে উতিগণের তৈরীর নানতুকারের চাদর গাছ ঝাড়ন সর ও মোট ধুতি সাড়ি, জামার ছিট, টুইল, তোরলে প্রভৃতি উৎকৃষ্ট বস্ত্রাদি ও স্থানীর কুম্ভকারগণের তৈয়ারী মাটীর নানাবিধ জিনিব দেখিয়া দর্শকমাত্রেই প্রশংসা করিয়াছিলেন । বিষ্ণুপুরের রেশম ও প্লটুরস্ত্রের উল্লেখ বাহুল্যমাত্র। কারণ ইহা চিরপ্রসিদ্ধ। কিন্তু তথাকায় বাবু রামসৰ্ব্ব ভট্টাচাৰ্য্য মহাশরের কণ্ঠশিল্পত্রবাদি দেখিয়া দর্শকগণ প্রকৃতই আমঙ্গলাত করিয়াছিলেম। ঐ-সকল শিল্পদ্রব্য বিখ্যাত বিলাতী কাঠ শিল্পাপেক্ষা কোন অংশে হীন নহে।" নানা রকম শিল্পের উন্নতির জন্য চেষ্টা এই জেলায় কিযুৎপরিমাণে হইয়াছে। মুচিদিগকে আধুনিক প্রণালীতে চামড়া পরিষ্কার ও কষ, করিতে শিপাইবার চেষ্টা হইতেছে। ইহা স্থায়ীভূবে হওয়া উচিত।

এখানকার লালবাজার ও নুতনচীর মুচিরা কেহ কেহ এই কথার প্রণালী শিক্ষার সঙ্গে সঙ্গে কলিকতা হইতে প্রয়োজনীয় মসলা আনাইয়৷ চামৃড় কথায় করিতে আরম্ভ করিয়াছে এবং কেছ বা কষ্টকেস,

প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩৩১ S AAAAAA SAAAAAMAM MAAA AAAAS AAAAA AAAASAAAAS AAAAA AAAAS AAAAA AAAASASASS বাঙ্ক চাকচিকোঁ” [ ૨8મ ভাগ, ১ম খণ্ড মণিৰাগ তৈয়ারী করিয়াছে। গঙ্গাজলঘাটী, কোতলপুর, শিরোমণুিপুর शांनीब्र कब्रकछन भूछि थषय इहेष्ठ नर्सन ७थारन षोंकिब्र जठौद আগ্রহ এবং যত্ন সহকারে এই কাজ শিক্ষা করিয়াছে। খৃষ্টয়ান গ্রামের দুজন ভদ্রলোক এই শিক্ষাদানের ফলে অতিশয় উপকার পাইয়াছেন। উদ্বিারা নিজ হাতে ক্রোমু চামড়া তৈয়ারী করিতেছেন এবং মেশিনের অনুকরণে একটি পালিশ করার যন্ত্র ও একটি রোলার यच्च कां? चांब्रां उब्रांज़ कब्रिग्नांtइम ! ४हे निछ विक्र कब्रिव्रां धरु९ निछ হাতে চামুড়া করার করিয়া উহারা বুধিয়াছেন, বে, তাঁহাতে তাহাজের উন্নতি হইতে পারে। - - - . এই জেলায় কাচ চামড়া অনেক পাওয়া যায়, এবং কষ করিবার জন্য শাল অর্জুন ও আসন গাছের ছাল এবং হরিতকীও প্রচুর পাওয়া যায়। স্বতরাং চামড়া কষ, করিবার এবং চামড়ার জিনিষ প্রস্তুত করিবার ব্যবসা এখানে খুব চলিতে পারে । 爭 রেশম চাষ বিভাগের ডেপুটি ডিরেক্টর মিঃ প্রভাতচন্দ্র চৌধুরী মহাশয়ের সহিত পরামর্শ করিয়া স্থির হইয়াছে, যে ওজা গ্রামের নিকট ২০ বিঘা জমি গ্রহণ করিয়া রেশম-কীট জনন ও পালন করা হইবে। ইহাতে বাঁকুড়ার রেশমপ্রস্তুতকারীগণেব যে প্রভূত উপকার সাধিত হইবে, তদ্বিষয়ে সঙ্গেহ নাই । পুনিসোল, চিঙানি ও মোড়ার গ্রামে রেশম শিল্পের প্রবর্তন ও উন্নতির cछंडे झई८उद्दछ् । এই জেলায় অনেক তাল-গাছ আছে। তাহার রস হইতে গুড় চিনি ও মিছর প্রস্তুত হইতে পারে । ঘর ছাইবার জন্ত রাণীগঞ্জের টালির কথা অনেকেই জানেন। ঐকপ টালি বাকুড়া পটারিতে প্রস্তুত হইতেছে। অধ্যাপক যোগেশচন্দ্র রায়ের পুত্র ঐযুক্ত অনন্তকুমার রায়, এম্-এস্সী, ইহার কৰ্ত্তা। আমরা এই পটারি ও তাহাতে প্রস্তুত টালি এবং জল নিঃসারণের নল মুরি প্রভৃতি দেখিয়াছি ; প্রস্তুত করিবার প্রণালীও দেখিয়াছি। আমাদের বিবেচনায় জিনিষগুলি ভালই হইতেছে। প্রতিবৎসরই গ্রীষ্মকালে কোন না কোন গ্রামে আগুন লাগার সংবাদ পাওয়া যায়, তাহাতে কথন কখন পাড়াকে-পাড়া পুড়িয়া যায় । খড়ের চালে আগুন লাগার ভয় সৰ্ব্বদাই থাকে। তা ছাড়া আজকাল খড়, বংশ, দড়ি, কাটি, সবই আক্রা হইয়াছে, মজুরের বেতনও বাড়িষাছে। টিনের বা “করগেটের” চাল কেহ কেহ করে বটে ; তাহাতে ঘর ভয়ানক গরম ও অশ্বাস্থ্যকর হয়। এ অবস্থায় টালির ব্যবহার স্থষিধাজনক এই