পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

واریالا AAA AA S SA SA A AA AAAA SAAAAAS AAAAA AAAAAS S খ্যাতির, তার স্বভাবের। বুঝলেম অনেক কবি ও শিল্পী যেমনটি হ’য়ে থাকে, ইনিও তেমনি খেয়ালে চলেন।. ছবিব খাতিরে তার ষ্টুডিওতে ক'দিন আনাগোনা কবৃলেম। ভেবেছিলেম এই আনমনা লোকটিকে মোটেই লঙ্গ করব না, কিন্তু সেদিন আমাদের ফোটাে তুল্বার সময় লোকটি আমার বসবার ভঙ্গিমা নিয়ে এত বেশী মাথা ঘামিয়েছিলেন যে প্রতিভার কাছে আমার বাস্তবিক লঙ্গা করছিল। আর্টিন্থটির সঙ্গে আলাপ থাকূলে তাকে নিশ্চয় জিজ্ঞেস করতেম, আমাকে তিনি তার আদর্শরূপে ঠাউরে নেবার মতলবে আছেন নাকি ?. শিল্পীদের বোধ করি সাধারণ কাণ্ডজ্ঞান কম, নৈলে কি তারা আর্টের উৎকর্ষ দেখাবার জন্যে যা আবৃত রাখার রীতি সে-সব অনাবৃত করে দেখান !. অরুণের কথা ছুদিনের জন্তে সে এসেছিল, চলে’ গেছে । আমার তাতে মুবড়ে পড়বার কোনও কারণ হতে পারে না। কিন্তু মনকে যেন যুক্তিতর্ক দিয়ে বুঝিয়ে রাখতে পারিনে। মনে হয়, দুদিনের জন্তে এসে সে আমায় এমন কিছুর সন্ধান দিয়ে গেছে যা অপূৰ্ব্ব, এবং তার বদলে যা নিয়ে গেছে তা বাদ দিয়ে কিছুই থাকে না। বোধ করি মামুষের অন্তর একটা ফোটোগ্রাফের কাচের মতন। এক-একটা মুখ যেন ক্ষণিক দেখায় একেবারে গেথৈ যায়। বেশী দিন তাকে দেখিনি, কিন্তু তার মুখ মনে রাখবার জন্তে একদিনের দেখাই যে যথেষ্ট । বাস্তবিক কি সুন্দর সে । ভগবান বোধ করি তাকে জ্যোংস্ক লিংড়ে তৈরী করেছেন । দৈত্য ছলনা করতে মোহিনীর স্থষ্টি হয়েছিল । দৈত্য মুগ্ধ হয়েছিল, কিন্তু তাকে স্বদর্শনের আঘাত সইতে হয়েছিল। আমার বুকে যে ব্যথা বোধ করছি তাও সুদর্শনেরই আঘাত 1. ' তাকে দেখবার জন্তে আমি কত লুকোচুরি করেছি, সে-সব বললে হয়ত রুচিবাগীশেরা ছিছি করবেন, কিন্তু আমি তাদের জিজ্ঞেস করি জীবনের ঘে-সময়টায় প্রাণে আকাঙ্ক্ষা জেগে ওঠে কেউ যদি সে-সময় ফন্তুর ধারাটি ঘোলাটে না করে শুধু অঞ্জলি ভরে তা পান করে প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ১৩৩১ , [ ২৪শ ভাগ, ১ম খণ্ড S MSMS AAAAA AAAS AAAAA AAAAS AAAAAS A S A S A S A S A S A SAS SSAS MS MMSS SS MAMS MAAA AAAA AAAA AMAD AMMS SMAMAAA AAAA SASAASAAAS তাতে কি সে অপরাধ করে বসে ? বাগানে যে ফুল ফোটে তাকে নখে না ছিড়ে যদি কোনও বালক দূরে দাড়িয়ে তার শোভা দেখে, তাকে কি মন্দ ছেলের দলে গুরুমশায়রা কেলে’ থাকেন ?... কি অনুপম সে ! যৌবন-পুষ্ট তার নিটোল স্বাস্থ্যের উপর দিয়ে একটা প্রাণের স্রোত যেন তবৃতত্ব করে নেচে চলেছে। তার ভঙ্গিমায় ছন্দ, কথায় সঙ্গীত ! যেদিন কৌশলকরে তার ফোটো তুলি সেদিন কালে পর্দার আড়াল থেকে চোখের ক্ষুধা মিটিয়ে তাকে দেখেছিলেম, কিন্তু তাতে চোখের মাশ। যেন বেড়ে গেছে । কবি বলেছেন—“জনম জনম হাম রূপ নেহীরস্থ নয়ন না তিরপিত ভেল।” আমার অন্তরের কথা । হয়ত ঠিক এমনি অনুভূতি থেকে কবি তার বুকের ভাষাকে রূপ দিয়েছিলেন।. বৌদি আমায় ধরে ফেলেছেন বলে সন্দেহ হচ্ছে । তিনি যেন আজকাল আমার সম্বন্ধে একটু গম্ভীর হয়ে উঠেছেন । কাল যখন খেতে বসেছি তখন তিনি ধীরে ধীরে অামার বিয়ের কথা পাড়লেন। প্রথম কান দুটো গরম হয়ে উঠেছিল,কিন্তু তাড়াতাড়ি বললেম—“আমি ত চিরঞ্জালের মানুষটিই আছি, বদলে যাইনি।” শেষের কথাটা যেন আমার কানেই মিথ্যা বলে ধরা পড়ে গেল। " বৌদি বলেন—“পরিবর্তনশীল জগতে মানুষের চোখের সম্মুখে প্রতিদিন এমন অনেক দৃপ্ত আসে যাতে মাহুষ হয় ত নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধেও আর-একটি মানুষ হয়ে যায়। এ ত হরদম হচ্ছে।" -- “আমার কি পরিবর্তন দেখলে ?”—বলেই মুখ নীচু কবৃলেম । “দেখতে অবশ্ব পাইনি। অপরে সব দেখতে পায়ও না ।”

  • "যখন পাবে তখন গোজ কোরো" বলে থালার দিকে অসম্ভব মনোযোগ দিলেম ।

রাত্রিতে বিছানায় শুয়ে অনুতাপ হ’ল বৌদিকে ধরা দিইনি বলে । অন্তরে আমি যা হয়েছি বাইরে তার 象 - frptāi-F efaణా LLLLS SAAAASAASAASAA AAAS SAAAAAA SAAAAA