পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ? - .ه --- ...سم ع..س - - . & - - - --- মুখখানা আসন্ন বিপদের ভয়ে তাহাকে কিঞ্চিৎ-মাত্রও বিচলিত করিয়া দিতে পারে নাই । আসামী যেই হউক আমাকেই ‘কেস ওপ নূ’ কবিতে হইবে, কৰ্ত্তব্য ত প্রাণের দিকে কখনই চাহিয়া দেখে না। কথা বাহির হইতে চাহিতেছিল না কে যেন আমার মুখ চাপিয়া ধরিয়াছিল । অতি কষ্টে আমি উচ্চারণ করিলাম “ইওর অনার" । কথাটা অস্পষ্টভাবে মিলাইয়া গেল । হঠাৎ বেণুর দৃষ্টি আমার উপর পতিত হইল। চারি চোখ মিলিল, উভয়ে উভয়কে চিনিলাম, আমার চারিদিকে পৃথিবী ঘুরিয়া উঠিল, টেবিল, চেয়ার, পঞ্জ, লোকজন সব একাকার হইযা গেল, তার পর প্রথমে গাছের দেহ $ను লাল, তার পর কাল—তার পর যে কি তা আমার भ८न नांशे । * 粥 夢 粥 夢 দুই বছর ভূগিয়া আমি সারিয়৷ উঠিলাম, শুনিলাম বিচারে বেণুর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হইয়াছে। শেষ দিন বিচার কক্ষে বেণু হাসিয়া বলিয়ছিল “দেশের জন্য এ-দওগ্ৰহণ আবার পরম সৌভাগ্য ।” কাজ-কৰ্ম্ম সমস্তই ছাড়িয়া দিয়াছি, তবুও বাচিয়া রহিয়াছি। আমার মিজের বলিতে এখন কিছুই নাই, আমার আস্তর বাহির ভরিস্থ রহিযাছে একটা বিরাটু রিক্ততা । উী বামাপ্রসন্ন সেন গুপ্ত গাছের দেই পর পর অনেকগুলি ইট সাজাইয়। যেমন একটি বড় অট্টালিকা হয়, উদ্ভিদের দেহও সেইরূপ অসংখ্য অতি ক্ষুত্র ক্ষুদ্র পদার্থদ্বারা গঠিত। এগুলিকে জীব-কোষ বা সংক্ষেপে কোষ বলা হয় । এই কোষগুলি এত ক্ষুদ্র যে অনুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্য ভিন্ন পালি চোথে দেখাই যায় না। গাছেব মূল, কাও, পাতা, ফুল, ফল সমুদয় অংশই এই কোষ দ্বারা গুঠিত । একটি "বীজ ভিঙ্গাইয়া মাটিতে পুতিয়া দিলে দুই একদিনের মধ্যেই তাহা অঙ্কুরিত হয় ও তাঁহা হইতে ছোট চার বাহির হয়। দেখিতে দেখিতে দিনে দিনে চাৱাটি একটু একটু করিয়া বড় হইতে থাকে ও নৃতম পাতা, শাখা-প্রশাপা ও পরে ফুল-ফলে পরিশোভিত হয় । গাছের এই বৃদ্ধি, এই নূতন নূতন অংশের আবির্ভাব, ইহা ঐ কোষের সংখ্যা বৃদ্ধি পাইয়াই ঘটে। @ যে-প্রণালীতে নূতন নূতন কোষের স্বষ্টি হয় তাহাকে কোষ-বিভাগ বলা হয়। একটি কোষই আপন হইতে ভাঙ্গিয়া দুইটা হইয়া যায়, পরে কিছুক্ষণ পর ঐ ক্ষুদ্ৰ কোষ ईश्8 बज्र श्हेश भूर्लग्न आकांइ अक्ष इहेश्लई भूमहार्थ ভাঙ্গিয় চারিটিতে পরিণত হয়। পরে চারিটি হইতে আটটি, আটটি হইতে ষোলটি, এইরূপে অনবরত নূতন নূতন জীবকোষের স্বষ্টি হইতে থাকে। যে-সমস্ত কোষ হইতে এইরূপে নূতন জীব-কোষের উৎপত্তি হয় তাহাদিগকে সজীব কোষ ও যে-সমস্ত কোষের ঐরূপ শক্তি নাই তাহাদিগকে নির্জীব কোয বলা হয়। নিজীব কোষ গাছের কাঠকে শক্ত করে ও গাছের ভিতরের সরস অংশটিকে রৌদ্র-বৃষ্টি প্রভৃতি হইতে রক্ষা করে । সব কোষের আরুতি সমান নহে। কোনটি গোলাকার, কোনটি বৃত্তাকার, আবার কোনটি বা বহুকোণ-বিশিষ্ট,এইরূপ নানা-আকারের হয় । কোষের গঠন :–প্রত্যেক কোর্যের গঠনে তিনটি প্রধান অংশ থাকে, যথা—(১) কোষ-প্রাচীর (২) জৈবনিক ও (৩) মধ্য-বস্তু । ইহাদের বিযয় নিয়ে বিশেষ করিয়া আলোচনা করা যাইতেছে । (১) কোষ-প্রাচীর –দুধের উপর যেমন সর পড়ে সেইরূপ প্রত্যেক কোষ একটি অত্তি সূক্ষ্ম পর্দা দ্বারা আৰুত গাঙ্কে, উহাকে কোষ-পাচীর বলে । সকল কোষের