సెbr fাঙ্গড় চুহারদিগের আক্রমণ নিবারণ নিমিত্ত “রাজসাহী দিগর” নামক :ারি পরগণা এবং রাজা উপাধি প্রাপ্ত হইয়৷ ষ্টনি রাজসাহীতে রাজধানী rাপন করিয়াছিলেন। ইহারই বংশধর রাজা উদয়নারায়ণ মুরশীদ हुनौ १ ३ ठाउाध्iत्त्व ब्राछाप्लाङ इङ्गेब्राष्ट्रिाजन ! किङ्ग आञ्चश्डा कब्रिছলেন বলিয়৷ জানা যায় না । ষ্টহায় জমিদারী ও রঞ্জ উপাধি নাটোর iাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা রামজীবন রায় প্রাপ্ত হইয়াছিলেন । ইহাই নাটোর iাজবংশের প্রথম সম্পত্তি, এইঞ্জষ্ঠ নাটোরের রাঞ্জাদিগকে রাঙ্গসঙ্গীর রাজা লে। এই উদয়নারায়ণ স্বাদশ ভৌমিকের একজন। ইনি রাঢ়ীশ্রেণায় ব্রাহ্মণ ছিলেন । তাহেরপুর এবং পুঠিয়ার রাজার বীরেন্দ্র শ্রেণীর ব্রাহ্মণ । তাহাদিগের সহিত ইহঁার কোন সম্বন্ধষ্ট নাই । তাহেরপুরের রাজাদিগের পূৰ্ব্বপুরুদিগের মধ্যে একজনার নামও রাজা উদয়নারায়ণ ছিল । তিনি রাজ্যচ্যুত হন নাই । ( বাঙ্গালার সামাজিক ইতিহাস ) । শ্ৰী বৈকুণ্ঠনাথ দেল (Sirs ) গত ফাল্গুন মাসে ঐযুক্ত রমেশচন্দ্র চক্রবর্তী মহাশয় গ্রাও টাঙ্ক রোডের সেতুর সম্বন্ধে লিপিয়াছেন যে শোন নদের উপর রেলওয়ে সেতু আছে-- গঙ্গ কিংবা ফক্স নদীর উপর কোনও সেতু নষ্ট। কথাটি ঠিক নয়, "গ্রাও টাঙ্ক রোড" ধরিয়া গেলে শোন-ইষ্ট-ব্যাঙ্ক ষ্টেশনটির ধারে যেমন প্রবাসী –জ্যৈষ্ঠ, ১৩৩১ [ ২৪শ ভাগ, ১ম খণ্ড শোন নদের ব্রীজ शाङ्ग-*शत्र निे श्ड़ नौव अर: केीव निकाँ গঙ্গীরও তেমনি রেল-ত্ৰীজ পাওয়া যায়। ॐ शैनक्कू वांछोरी ঐ গৌরহরি আচাৰ্য্য ( هة ساد ) বৈষ্ণবচূড়ামণি জীল বলদেব বিদ্যাভূষণকৃত বেদান্তদর্শনের গোবিন্দ ভাষ্য এবং উক্ত গোবিন্দভায্যের তৎকৃত একথান টকা এবং শ্ৰীল হামলাল গোস্বামী কর্তৃক বঙ্গানুবাদ সমেত বেদান্তদর্শনের একটি সংস্করণ কলিকাতা ১৫ নং গোপীকৃষ্ণ পালের লেন, পুরাণ-কাৰ্য্যালয় হইতে শ্ৰী কৃষ্ণগোপাল ভক্ত কর্তৃক ১৮১৬ শকাব্দে প্রকাশিত হইয়াছিল। উক্ত সংস্করণে লীল গুমলাল গোস্বামী, “গোবিন্দভাষ্য বিবৃতি” নামে একটি বিস্তৃত সমালোচনাও বাঙ্গালীয় লিথিয় প্রকাশ করিয়াছিলেন । বর্তমানে উক্ত সংস্করণের পুস্তক পাওয়া যায় কি না আমার জানা নাই। আমার নিকট একখানা আছে। উক্ত গোবিন্দ ভায্যের টীকাখন শ্ৰীল বলদেব বিদ্যাভূষণ মহাশয়ের কুত কি না, তদ্বিষয়ে নিশ্চয় করিয়া কিছু বলা যায় না। তবে প্রকাশক মচোদয় বিদ্যাভূষণ মহাশয়েরই কৃত বলিয়া অনুমান করিয়াছেন। আমার পিতামহ গোলোকগত মহারাজ বীরচন্দ্র দেববর্ণী মাণিক্য বাহাদুর উক্ত পুস্তক প্রকাশে আর্থিক সাহায্য করিয়াছিলেন । পুস্তকপানিও তাঁহাকেই উৎসর্গ করা হইয়ছে । স্ত্রী রণবীরকিশোর দেবলী ঝটিকা-সাধন দেশের ভিতর জম্চে যখন ময়লা-ধূলে, চার-ধারেতে যায় না খোলা জানলাগুলো, ক্রনীনে আর অন্ধকারে জঞ্জালেরি গন্ধে হা রে, মিথ্যে কেন চিত্তে তখন বন্দী রাখ ? E —ঝড়কে ডাকো ! 礦 礦 聯 বদ্ধ-সীমার জীবন-নদে স্রোত জাগে না, গণ্ডী-ঘেরা রইতে যখন মন লাগে না, ঢেউ-বীণাকে থামিয়ে দিয়ে, আসর জমায় ব্যাংরা গিয়ে, খাওলা-ঘেরা আক্রের তলায় জম্চে পাকও, —ঝড়কে ডাকো ! 導 導 薔 মুক্তি-লোকের স্বপ্ন জাগে পথের শেষে, রান্ত্ৰি-দিবা যাত্রী চলে ভক্ত-বেশে, বাধূলে চরণ মাঝখানেতে, হঠাৎ কাট-জঙ্গলেতে, হতাশ হ’য়ে অগ্র-গতি থামিওনাকো, ং —ঝড়কে ডাকো !
聯 聯 彎 $. ঘুমপুরীতে হারিয়ে গেছে সোনার-কাটি, অশ্র জলে তপ্ত স্বপন আগৃলে ঘাটি, ছন্দ-হারা তন্দ্র। চোখে, বন্ধ করে চন্দ্রীলোকে, জ্যাস্তে যখন অজান্তে সব ম’রেই থাক, —ঝড়কে ডাকে1 ! 礦 礦 導 মন-বুড়োর ধায় চ’লে ঐ ঠক্ঠকিয়ে, যৌবনেতেই ভীমরতিতে বক্বকিয়ে ! স্বথকে ভেবে দুখের ছায়া ককিয়ে ওঠে—‘জগৎ মায়া’ ! জরার চাপে নড়বড়ে হা ! জীবন-সাকো, —ঝড়কে ডাকো ! 礦 礦 導 ময়লা-ধূলে, ঝোপ-ঝাপ আর পথের কাটা, পাগল ঝোড়ে সাফ ক'রে দ্যায় চালিয়ে ঝাট, বজ্ৰ ছুড়ে অট্ট হেসে, গণ্ডী এবং নিদ্রা নেশে দীর্ণ করে শীর্ণ জরার জীর্ণ জাকও, ঝড়কে ডাকো, ঝড়কে ডাকো, ঝড়কে ডাকো ! স্ত্রী হেমেন্দ্রকুমার রায়
