পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨૯8 ASAAAS AAAAA AAAAM MAAASAAASAAA AAAA AAAASS SSAAASAAA S مهم - مس - مه-حمام -حشی منع مح দাড়ায়। কখনও বা অচল কার্বারে অজ্ঞতাবশে অনেক টাকা ঢালিয়া মূলধনীসমূহ ক্ষতিগ্রস্ত হইয়া পড়েন । এইরূপ অজ্ঞতামূলক দৃষ্টিকার্পণ্য দেশী ব্যলসায়ীর ক্ষতির সর্বপ্রধান কারণ। এবং ইহা শুধু খলির কাজে নহে, প্রায় সকলরকম পণ্যশিল্পের কারবারেই দেখা যায়। এইরূপ কাজে সৰ্ব্বপ্রথমেই গনিজ-সন্ধাতা আবশ্বক, তাছু পূৰ্ব্বেই বলিয়াছি। সদ্ধাতার উচিত, প্রথমে ভূতত্ত্ব विग* कि জ্ঞান লাভ করা। প্রথমে কোন সরল পুস্তক পাঠ করিয়া-পরে উপযুক্ত দেশে ভ্রমণ করিয়া এই বিদ্য৷ আয়ত্ত করিতে হয়। ক্রমে কাৰ্য্যক্ষেত্রে ধীরে ধীরে অভিজ্ঞতা লাভ করা যায়। ভূপৃষ্ঠ বহুপ্রকার স্তরের সমষ্টি । কোন স্তর আগ্নেয়, কোনটি জলজ, কোনটি প্রাচীন, কোনটি আধুনিক—এবিষয়ে জ্ঞান থাকিলে কাজ অনেক সহজ হইয়া যায়। ভিন্ন ভিন্ন স্তরের ভিন্ন ভিন্ন বিশেষত্ব আছে। যেমন, টিন, উলফ্রাম, ইত্যাদি ধাতুর আকর কেবল প্রাচীন আগ্নেয় স্তরেই পাওয়া যায় এবং আমাদের দেশে কেরোসিন জাতীয় খনিজ তৈল আধুনিক স্তরেই পাওয়া যায়। স্তরের মধ্যেও স্থল-বিশেষে আকর থাকার সম্ভাবনা বেশী । যেমন “ডাইক” এর স্থিতিস্থল প্রায়ই কোনও না কোন খনিজ পদার্থ ধারণু করিয়া থাকে । ( কোন এক প্রকার পদার্থের স্তরের ফাটলে বাধের বা প্রাচীরের আকৃতিবিশিষ্ট অন্তবিধ পদার্থরাশিকে ডাইক্‌ বলে । ) আকর অন্বেষণের উপায় জানিবার পর খনিজ পদার্থ চিনিতে বা “সনাক্ত" করিতে শিখিতে হয়। কেননা, অনেক সময় বহুমূল্য খনিজ পদার্থ দেখিতে সাধারণ পাথরের টুকরার মতই হয়। সন্ধাতার পক্ষে, মোটামুটি খনিজটি কিপ্রকার বস্তু, তাহা জানা দরকার। স্বল্পভাবে পরীক্ষা করার জন্ত বিশেষ যন্ত্রাদি আবশ্বক ও তাহা বিশেষজ্ঞ ভিন্ন অন্যের পক্ষে ব্যবহার করাও সম্ভব নহে। সাধারণতঃ যে-ষে উপায় চিনিবার জন্য ব্যবহৃত হয়, সেগুলির বর্ণনা নীচে णिाभ । * " বর্ণ—কয়েকটি আৰুৰিক জিনিষের বিশেষ বর্ণ প্রবাসী জ্যৈষ্ঠ, ১৩৩১ : t২৪শ ভাগ, ১ম খণ্ড । سے میچ ۔ ۔ থাকে। যেমন তামের অনেকগুলি আকরিক পদার্থ নীল বা সবুজ হয়, লৌহের গন্ধক-যৌগিক দ্রব্যের পিতলের মত রং হয়। চাকচিক্য (ltr)–চাকচিক্য দুইপ্রকার। প্রথম, মন্থণ ধাতু-গাত্র যেরূপ চিকণ ; দ্বিতীয়, ধাতু ভিন্ন অন্য পদার্থ মন্থণ অবস্থায় যেরূপ । এই চাকৃচিক্যের পার্থক্য দেখা অল্প অভ্যাসেই সহজ হইয়া আসে । - কাঠিন্য—খনিজ পদার্থের সমতল গাত্রে অন্য কোন বস্তু দ্বারা আঁচড় কাটিবার চেষ্টা করিলে খনিজ যে পরিমাণে তাহা প্রতিরোধ করে (অর্থাৎ তাহাতে যত কম আঁচড় পড়ে ) উহার কাঠিন্য ততই অধিক। এই কাঠিন্তের পরিমাপ কতকগুলি খনিজের দ্বারা হয় । এই খনিজগুলির আপেক্ষিক কাঠিন্য জানা থাকায়, এক এক টুকরা করিয়া সবগুলি সঙ্গে থাকিলে যে-কোনও খনিজের কাঠিন্য মোটামুটি ধরা যায়। অজ্ঞাত খনিজটিকে একে একে এই খনিজগুলি দিয়া কাটিবার চেষ্টা করা উচিত। যে খনিজের দ্বারা আচড় কাটা যাইবে, অজ্ঞাত বস্তুটির কাঠিন্য তাহা অপেক্ষা কম এবং তাহার নীচের খনিজের সমান কিম্বা তার চেয়ে বেশী । যে খনিজগুলি কাঠিন্তের পরিমাপ জন্য ব্যবহার করা হয়, সেগুলির নাম এবং আপেক্ষিক কাঠিন্য দিলাম। নাম কাঠিন্য সাধারণ পরিমাপ তালক বা অনস্ত (talk) ১ в জিপ সম্ (gy - ૨ ; হাতের নৃখের কनििन्ा २॥ বা হরসোঠ *cort-Rif (calcite) o পয়সার সমান কাঠিন্য RÇ¥fwāš (fluorite) 8 ( লোহার ) পেরেকের storistët (apatite) : « ; কাঠিন্য ৪ অর্থক্লেজ, ৬ লোহার উখার সমান কঠিন offo (quartz) * পুষ্পরাগ (topaz b" **f* (eorundum) » হীরা 3 e o অতি আর খনিৰ ৭ অপেক্ষা বেশ কঠিন। दक्ष्यू ब्रफ ख प्रणिनकल.नबङ्गे १ अरभक जथिक, कऎन, 1.' .. ,