পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ] SAMMM AAAAS AAAAAS AAAAA AAAAS A SAS SSAS SSAS কষ-পরীক্ষা—যেমন সোনা কষ্টি-পাথরে ঘষিয়া তাহার কষ পরীক্ষা করা হয় ; তেমুনি খনিজ পদার্থ কলকে বা কাচ কিবা পালিীন চীনামাটির প্লেটে ঘষিয়া কষ পরীক্ষা করা হয়। কষের রং দেখিলে খনিজ অনেক সময় বেশ চেনা যায় । , আপেক্ষিক গুরুত্ব—সমান পরিমাণের জলের তুলনায় খনিজ কত ভারী, তাহার নিরূপণ দ্বারা আপেক্ষিক গুরুষ নির্ধারণ করা হয়। এই পরীক্ষা অতি হিজ এবং ইহার যন্ত্রাদির মূল্যও অল্প। sখনি ও খনিজের বিষয়ে আরও অধিক জানিতে ইলে বিশেষ বিশেষ পুস্তক দ্রষ্টব্য। ! এখন আমাদের দেশে কি কি খনিজ পাওয়া যায়, তাহাতে কিপরিমাণ কাজ হয় ও এদেশীয় লোকের হাতে স ব্যবসায় কতটা আছে, তাহা দেখা যাউক । খনি ও খনিজ সম্বন্ধে আলোচনায় বহুমূল্য মণিত্বাদির কথা সৰ্ব্বাগ্রে মনে হয় । সুতরাং সেই সম্বন্ধে tহা বক্তব্য, তাহার দ্বারা আরম্ভ করাই শ্ৰেয়: । বহুমূল্য প্রস্তরাদি — হীরা, হীরক, *Si (diamond) — রাসায়নিক বর্ণনা-অঙ্গারের রূপান্তরমাত্র (Allotrpio orm of carbon) আকার বা সংস্থান (form) স্বাভাবিক অবস্থায় টুকোণ, একমাত্রিক (cubic) | বর্ণ। হীরা বিশুদ্ধতম অবস্থায় বর্ণহীন হয়। কিন্তু প্রায় কলপ্রকার বর্ণের হীরা দেখা যায়। অল্প হলদে রঙের নেক পাওয়া যায় এবং তার পরেই সবুজ রঙের। গাঢ় লি ও লাল রঙের হীরা ছাপ্রাপ্য এবং সেই জন্তই ত্যন্ত দামী। বাজারে যত হীরা আসে, তাহার সিকি ংশ সম্পূর্ণ বর্ণহীন এবং দোষহীন। আরও সিকি অংশ ল্প-বিস্তর বর্ণযুক্ত, বাকী সম্পূর্ণ রঞ্জিত। কাঠিন্ত-কাঠিন্য পরিমাপে ১০ অর্থাৎ পৃথিবীতে তি বস্তুসকলের মধ্যে কঠিনতম এবং অভেদ্য । শ্ৰেষ্ঠ পরীক্ষা–কাঠিন্ত । আপেক্ষিক গুরুত্ব—-৩৫১ হইতে ৩৫২। পুরাকালে আমাদের দেশ ইরার জুস্ক প্রসিদ্ধ ছিল। ভারতের রত্নআদি খনিজ AAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAAeeAA SAAAAA ASASASA AAA AAAA AAAA AAAA AAAAS AAASASASS રGG م۔ ۔ ۔اے ۔ م م ---- مـہ ------- م^e* - জগতের অধিকাংশ ঐতিহাসিক शैवाद জন্মস্থান ভারতব কোইম্বর, অরলফ, হোপ, (নীলবর্ণ), মহা মোগল : ইত্যাদি অনেক হীরা জগদ্বিখ্যাত। কিন্তু আজকাল এদেশে হীরা প্রায় পাওয়া যায় না। কচিৎ কদাচিৎ একখানি পাওয়া যায়। হীরার উৎপত্তি কোনও বিশেষ ভূস্তর বা বিশেষ । প্রকার প্রস্তরে নহে । আফ্রিকার প্রসিদ্ধ হীরাখনিসকল অতি প্রাচীন আগ্নেয়গিরির মুখ-গহ্বরস্থিত নীলাভ মাটির মধ্যে অবস্থিত । আমাদের দেশে পুরাতন বিন্ধ্যগিরি স্তরে হীর পাওয়া যায়। দক্ষিণে কামুল ও ধারওয়ার নামক প্রস্তরশ্রেণীতেও পাওয়া যায় । , এদেশে হীরার আকর প্রধানতঃ তিন জায়গায় আছে । প্রথম কৃষ্ণা ও গোদাবরী নদীর তীরবর্তী দেশে, দ্বিতীয় মধ্য প্রদেশে ( সম্বলপুর অঞ্চলও ইহার মধ্যে গণ্য ), তৃতীয় বুন্দেলখণ্ডে পান্ন রাজ্যে । অন্ত কয়েকটি জায়গায়ও কখন কখন হীরা পাওয়া গিয়াছে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে সে সকলকে হীরার আকর বলা চলে না । মাস্ত্রাজ প্রদেশের কড়ডাপা অঞ্চলের হীরাবাহক স্তরে কয়েক শত বৎসর ধরিয়৷ কিছু কিছু করিয়া হীরা পাওয়৷ যাইতেছে । হীরাবাহক ভূমির বর্ণনা এইরূপ ; যথা :– প্রথমে এক হাত প্রমাণ মাটি, বালি, কাকর ও বেলে মাটি, তাহার নীচে তিনহাতপ্রমাণ শক্ত নীল বা কাল এটেল মাটি । ইহার পর আসল হীরার মাটি প্রায় দুইহাতপ্রমাণ গভীর। হীরার মাটির প্রধান লক্ষণ তাহার মধ্যে অনেক বড় বড় পাথরের কুড়ি। এই সমস্ত অংশই প্রায় সমানভাবে মুড়ি, কাকর ও মাটির সমষ্টি । মান্দ্রাজে বেলারী অঞ্চলে বজকরুর, গুঞ্জীগুণ্ট এবং গুটি, এই গ্রামসকলের নিকটে হীরা পাওয়া যায়। নিকটবৰ্ত্তী পাহাড়ের ভয়খণ্ডে এই গ্রামসকলের চারিদিকৃ ভরা। এই ভগ্ন খণ্ডমধ্যেই হীরা পাওয়া যায়। বৃষ্টি পড়িলেই গ্রামবাসীগণ হীরার সন্ধানে বাহির হয়। ১৮৮১ খৃষ্টাব্দে প্রায় ৭, রতিপ্রমাণ একটি অতি স্থম্বর হীরা এখানে পাওয়া যায়। এখন এই ষ্টীর গর্ডন নামে বিপ্যাত । - پعر |