পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ৩য় সংখ্যা -हम्र ब] । আমির বন্ধ প্রজকর্তা জিজ্ঞাসা করেছেন -প্রদীপ নিৰ্ব্বাপিত করিলে জালে। cकांषीब्र पांब्र?” पठपूब गडद बछांनिक एअठरु ७क्लिन्न अब उखद्र निधिह । यषय कष हप्व्ह cष “अांप्लां” दश (matter) नब्र । BBBB BBBSSSBBBB BBHHSBBB DBB DS BBHDD DDLSS BBB ৰভধর্ম আরোপ করা চলে না। আলো সম্বন্ধে আলোচনা করতে হ’লে পদার্থসকলকে মোটামুটি ছুইভাগে ভাগ ৰুৰূতে ছদ্ম—স্বভাবতঃ SNM ( luminous.) s M75" (non-luminous ) i 74. প্রদীপের শিখা প্রভৃতি উজ্জ্বল পদার্থের দৃষ্টান্ত ; এবং দরজা, টেবিল, গেলাস, ধূলি প্রভৃতি অনুজ্জ্বল পদার্থ। উজ্জ্বল পদার্থ স্বভাবতঃই জামাদের দৃষ্টিগোচর হয় আর অমুছল পদার্থ সেরূপ হয় না। অন্ধকার ঘরের কোন জিনিষ আমরা চোখে দেখিলে ; ঘরে একটি আলো প্ৰলিলে প্রথমতঃ প্রদীপশিখা জামাদের দৃষ্টিগোচর হয় কারণ উহ উজ্জ্বল গুড়ার্থ। আলোকরশ্মিসকল ( rays of light ) দ্বীপশিখা থেকে% চোখের ভেতরের একটা পৰ্বদীয় ( retina ) উহার (image) উৎপন্ন করে। তাই আমাদের মস্তিষ্কে দ্বীপশিখাটির অনুভূতি জন্মে। তার পর আলোকরশ্মির সাধারণ গুণ সরল পথে অনুভূতি প্লাস করে ; সে কারণ রক্ষিগুলি উজ্জ্বল পদার্থ থেকে বেরিয়ে অস্তান্ত অণুচ্ছল পদার্থের ওপর পড়ে প্রতিহত হ’য়ে ফিরে’ এসে আমাদের চোখে লাগে ( অবস্ত যদি আমরা তাকিয়ে থাকি ), তাই ভেতরের সেই পর্দায় ঐ ঐ পদার্থের প্রতিচ্ছায়া অঙ্কিত হয় ৫% আমাদের মস্তিক্ষে ঐ পদার্থগুলির ধারণা জন্মে অর্থাৎ আমন্ত্রীস্ট্র জিনিষগুলি দেখতে পাই। প্রদীপটি নিভিয়ে দিলে ঘরের ভেতর কোন উজ্জ্বল পদার্থ (স্বতরাং আলোকরশ্মির উৎপত্তিস্থান ) রইল না, কাজেই কোন অনুজ্জল পদার্থের প্রতিবিম্ব চোখে উৎপন্ন হবারও স্বযোগ রইল না। সেজন্ত তখন কোন অমুজ্জ্বল পদার্থ দেখা যায় না। প্রশ্নকৰ্ত্ত। একেই বলেছেন “আলোর কোথাও চলে যাওয়া” । সুতরাং দেখা গেল, “আলো খাকা” কোন উজ্জ্বল পদার্থের অস্তিত্বের একটি গুণ (quality ) মাত্র, এবং "আলো বাওয়া" ঐ উজ্জ্বল ‘পদার্থটির অভাব-নির্দেশক । শ্ৰী নগেন্দ্রনাথ সেন 尊 o ( 3ఖరి .) বিমানপোত পৃথিবীর আহ্নিকগতি পায় কেন ? পৃথিবী থেকে প্রায় ৪৫ ক্রোশ উৰ্দ্ধপর্য্যস্ত বায়ুমণ্ডল (atmosphere) আছে । পৃথিবী যেমন -২৪ ঘন্টার নিজের কক্ষের (axis) ওপর একপাক ঘুরে আসে, পৃথিবীর চতুষ্পার্শ্বস্থ এই বায়ুমণ্ডল তার সঙ্গে সঙ্গে ঘোরে, সেজন্য এই বায়ুমণ্ডলে অবস্থিত বিমানপোত, পাখী প্রভৃতি পৃথিবীর সঙ্গে ঠিক সমানভাবে ঘুরতে থাকে। সমুদ্র নদী জলাশয় প্রভৃতি যেমন মাছ, কুমীর, নৌকা প্রভৃতি জলগৰ্ভস্থ সমুদ্বয় পদার্থ নিয়ে পৃথিবীর সঙ্গে বেড়ায়, বায়ুমণ্ডলও তেমূনি তৎগর্ভস্থ বিমানপোত ইত্যাদি দিয়ে বেড়ায়। স্বতরাং একখান বিমানপোত যদি কলকাতার ঠিক ওপরে উঠে নিশ্চলভাবে দ্বাড়িরে থাকে অর্থাৎ তার নিজের কোন -গতি (motion ) না থাকে, তবে সে বরাবর কলকাতার ওপরেই থেকে যাবে। অৰস্ত যদি বিমানপোতখালি বায়ুমণ্ডলের বাইরে যেতে পাৰ্বত এবং অন্ত কোন আকর্ষণের বশীভূত হ’ত তবে ১২ ঘণ্টার পর অবতরণ বেতালের বৈঠক—মীমাংসা BBBDS DD DD DB BBBBB BDD DBB BBB BD DBB BBD DDBBB نتای কলকাতার ঠিক বিপরীত (antipodes) *RSIS এর সঙ্গে মাধ্যাকর্ষণের কোন সম্বন্ধ নেই। - ঐ নগেন্দ্রনাথ সেন शृषिरौ जांश्कि अठि अश्नाप्न यांब २s पकेोब ( यकृठ नबद्र २ ঘন্টা ৫৬ মিনিট ৪ সেকেণ্ড.) আপন মেরুদণ্ডের উপর একবার ঘুরি আসে। এখানে যে কেবলমাত্র পৃথিবীর মৃত্তিকাময় অংশটুকু ঘুরিতেছে তাহ নয় ; পৃথিবীর উপরিস্থ বায়ুমণ্ডলও একই ८कौनि *ssos (angular velocity) ontor for 1 of stol হইয়া কেবলমাত্র স্বত্তিকার অংশটুকু জাবৰ্তন করিত তাহা হই পৃথিবী-পৃষ্ঠে সৰ্ব্বদাই তীৰণ বড় ৰহিত ; কারণ বায়ুমণ্ডল স্থির থাকি কেবলমাত্র স্বত্তিকাময় অংশটুকু ঘুরিলে পৃথিবী ও তৎপৃষ্ঠে অবৰি আমরা জামাদিগকে নিশ্চল দেখিতে পাইতাম । আরও দেখিতাম ৰ ভীষণ বেগে পূৰ্ব্ব দিক হইতে পশ্চিম দিকে সৰ্ব্বদাই প্রবাহিত হইতে৷ে ইহাতে এই হইত—আমি শূন্তে উঠিলেই দেখিতে পাইতাম পৃষি আমাকে পশ্চাতে রাখিয়া পূৰ্ব্বদিকে বেগে ধাৰিত হইতেছে, এবং ঘন্টার মধ্যে আমি পৃথিবীর অপর পৃষ্ঠে উপস্থিত হইয়াছি এ ২৪ ঘণ্টায় পৃথিবী পরিভ্রমণ করিয়া বে-স্থান হইতে উঠিয়াছিল পুনরায় সেখানে আসিয়া পোছিতাম। পৃথিবীর লোক দেখিত । আমাকে ভীষণ বেগে পশ্চিমে ঠেলিয়া লইয়া চলিল। ৰাহ ঘণ্টায় পৃথিবী প্রদক্ষিণ করিবে তাছার বেগ কত ভীষণ ৰোধ হইৰে ? এক্ষণে পৃথিবী তাহার উপরিস্থ বায়ুমণ্ডল লইয়া ঘুরিতেছে :ি লইলে কি হয় দেখা যাউক — ৰখন সৰল স্থানই একই সময়ে একবার যুরিরা জালিতেছে ত iron state costs of (angular velocity) একই, ীি *fis «fs ( lincar velocity) ffww, *fao co-vfa *f* বের হইতে যত দূরবর্তী সে তত বৃহত্তর পরিধি স্বষ্টি করিতেছে । ীি costs offs (angular velocity ) সকলেরই সমান বলিয়া বে বড পরিধি হুষ্টি করে তাহার tafso offs (linear velocity ) বেশী। সেইজন্স যে স্থান যত উচ্চে অবস্থিত তাহার রৈখিক গতি অধিক । সুতরাং উপরিস্থ বায়ুর রৈখিক গতি ভূপৃষ্ঠের গতি অঙ্গে অধিক । জড় পদার্থের একটি ধৰ্ম্ম এই যে তাহাকে একটি গতি দিয়া ছাf দিলে যদি কোন প্রতিবন্ধক উপস্থিত না হয় তবে সে সেই গজি অনবরত অগ্রসর হইতে থাকিবে। উপরিস্থ বায়ুর গতি ভূপৃষ্ঠের ৭ অপেক্ষ অধিক হওয়ার বেলুন যখন উপরে উঠিল তখন এই ছ উচিত ছিল। বায়ু বেলুনকে পশ্চাতে রাখিয়া যায়, কারণ ভূপৃষ্ঠের গা যাহা বেলুনের রৈখিক গতিও তাঁহাই। কিন্তু জলের উপর ভাস দ্রব্যাদি যেমন স্রোতের বেগে গমনাগমন করে সেইরূপ বেলুনটিও বায়ুস্তরে ভাসিতেছে সেই স্তরের রৈখিক গতি প্রাপ্ত হয়। এত পৃথিবী-পৃষ্ঠ হইতে প্রাপ্ত নিজ গতিও আছে। সেই একই ীি বায়ু বেলুনকে পশ্চাতে না রাখিয়া বরঞ্চ বেলুনই বায়ুকে পশ্চাতে রা যাইবারই কথা। কিন্তু বেলুনের গতি বায়ুর গতি অপেক্ষ অ থাকায় বেলুনের সহিত বায়ুর ঘর্ষণ উপস্থিত হয় এবং বেলুন হাল বলিয়া বেলুনের এই বেণী গতিটুকু ক্রমেই হ্রাস প্রাপ্ত হয় এবং কি পরে একেবারেই অস্তৰ্হিত হয়। তখন সে কেবল মাত্র সেই ৰ বেগেই অগ্রসর হয়, কিন্তু এই বায়ুর কৌণিক গতিও যাহা তাহার ীি ভূপৃষ্ঠের কৌণিক গতিও তাঁহাই। সেইজন্স ফেনটি যে স্থান হ