পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ! -- 8 o X মন্দির (তারকেশ্বর ) আছে তাহ অতি সমাপ্ত বলিলে অভুক্তি হয় না। অস্তুতঃ এক-শতট দাতব্য ঔষধালয় প্রতিষ্ঠিত হইলে বোধ হয় কলিকাতার দরিদ্র অধিবাসীদের অভাব কতটা দূর হয়। কর্পোরেশনের কর্তৃপক্ষ চেষ্টা করিলে একবৎসরে একাজ হইতে পারে । কর্পোরেশনের দুইজন ডেপুটী একজিকিউটিভ অফিসার হইবেন, তন্মধ্যে একজনের য়েতন পনর-শতের স্থলে হাজার, এবং আর-একজনের বেতন তের শতেয় স্থলে ৭ শত হইয়াছে। ইহঁদের বেতনের উত্ত Eीक श्रेरठ७ cष २॥&# प्रांठदा खेरुषांलग्न &थठिछैिठ श्रङ *ोरब मl, এমন নছে। আমরা আশা করি দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন ও স্বভাষচন্দ্র অবিলম্বে এই দিকে খৃষ্ট প্রদান করবেন। —হিন্দুস্থান খাস-মস্থালে ফিরিঙ্গির আদর সহযোগী নোয়াখালী সম্মিলনী বলিতেছেন :-"নোয়াখালী থাসমহালের অবস্থা সমস্তই আজব । ইহার জমি-বন্দোবস্তের কায়দা-কামুন, প্রভূতি এতই জড়িত যে, সময়ে সময়ে ইহার রহস্তোদঘাটন কর কঠিন হইয়া পড়ে। খাস-মহালের প্রজাদের জনেকের অবস্থা এইরূপ যে, তাহারা বহু দ্রোণের অধিকারী। অথচ নদীর প্রকোপে তাহীদের মাথা লুকাইবার স্থান নাই। তাহারা খাস-মহলে অনেক চেষ্টা করিয়াও এক কড়া জমি বঙ্গোবস্তু পাইতেছে না। অনেক প্রজার নাম লিষ্টভুক্ত করা সত্ত্বেও অনেক গরীব প্রজাকে নানা অজুহাতে জষুি দেওয়া হয় নাই। কিন্তু দেশীয় ফিরিঙ্গিদিগকে চর-কচ্ছবিয়া হইতে জমি বঙ্গোবস্ত দেওয়া