৪র্থ সংখ্যা ] যে বৈয়াকরণিক উপযোগিতা আছে অন্যান্য কারকের তাঙ্গা নাই । বিশেষতঃ যখন অনেক স্থলে একটা পদ কোন বিশেষ কারক সে-সম্বন্ধে সন্দেহ থাকিয়া যায় তখন তাহাদের ভিন্ন ভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করিবার প্রয়োজন কি ? "সে মনে জানে”, “সে রাস্তায় বেড়াইতেছে", “সে রাস্তা দিয়া চলিয়াছে", "সে মন দিয়া শুনিতেছে", "সে খালি পায়ে বেড়াইতেছে”, “সে হাতে হাতে ফল পাইল", “সে সদ্য সদ্য ফল পাইল”, “সে মনে মনে পড়িতেছে’, "সে আপনার মনে পড়িতেছে”, “সে নীরবে পড়িতেছে’, “সে একমনে পড়িতেছে” প্রভৃতি স্থলে অর্থ বিচার করিয়া কোনটি কারক, কোনটি ক্রিয়াবিশেষণ অথবা কোনটি করণ কোনটি অধিকরণ তাং বহু বাগ বিতণ্ডার পরশু •: দ্য গঠতে পারে কি ন৷ সে-বিষয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে । নিণা ও ভঙ্গলে ও ব্যাকরণের হিসাবে আমাদের BB BB BDDB BBBB BB BS BBBB BBBS BB মুদি পলি “মন” “মন” শব্দের ৪র্থ বিভক্তি এবং “ জানে” BBB BBD ggSJSKStggS BB Bg BBB BBS SCSgBBS S D SBSB BBB BBBS KBS BBBSBBSBBD KB BB BK SBBBS BBB SBBS BBBBB SSSBBS GSS SBBSS BBBBS o BBSB SBBBSS SBBSS SBSBBSBBS ggg B BB BBB BBS KJSJSB BBBBB BBB “অমুক অর্থে অমুক বিভক্তি” ব৷ ”অলপ স্ব থ কি " সেট অধিকরণ কি করণ, সম্প্রদান পি অপাদান বাংলায় তা বিচার কবি। কি উদ্বেগু সাধিত হবে বলিতে পারি না' সংস্কৃতে মে-ভিত্তির উপর এ শ্রেণীবিভাগ করা দুষ্টয়াছে বাংলার সে-ভিত্তি অর্থাৎ ছয়টি ভিন্নভিন্ন বিভক্তিই নাঙ্গ ! তাঙ্গ ছাড়া আমি যে কারক নিদেশ না করিয়া কেবল বিভক্তি মাত্র নির্দেশ করিতে চাহিতেছি তাহার অন্য কারণও আছে। বিভক্তিযুক্ত পদগুলি প্রত্যক্ষভাবে বা অন্বয়বোধক পদের সাহায্যে ঘদি কেবল ক্রিয়ার সহিতই অন্বিত হইত তাহ হইলে কোন কথা ছিল না, কিন্তু তাহারা যেমন ক্রিয়ার সহিত অম্বিত হয়, তেমনই নাম, সৰ্ব্বনাম, বিশেষণ প্রভৃতির সহিতও অন্বিত হইতে পারে। “জাতিতে ব্রাহ্মণ", “বিদ্যায় বৃহস্পতি’, ংলার বিভক্তি ও কারক 8b"○ “কাৰ্য্যে দক্ষ”, “রামের চেয়ে ভাল”, “শ্বামের মত, শান্ত”, “গরীবের উপর দুয়া”, “টাকার দিকে লক্ষ্য”, প্রভৃতি তাঙ্গার উদাহরণ । এখানে ও “অমুক অর্থে অমুক বিভক্তি” “অমুক যোগে অমুক বিভক্তি” এবং “অমুক নাম বা বিশেষণকে বিশেষ করিতেছে" অনায়াসেই বলা চলে এবং কোনরূপ কষ্ট্র-কল্পনার আশ্রয় লক্টতে শুধু মা । তার পর এই যে অর্থ ধরিয়া কারক বিচার করিব সে অর্থ কার ? নাম পদটির, ন, অন্বয়-বোধক শব্দটির ? “হাতে করিয়া তুলিয় ফেল" এখানে সম্বন্ধ বুঝাইতেছে কে ? হাতে” ন৷ “করিয়া" ? নিশ্চয়ই “করিয়া” । সুতরাং “করিয়া” কি সম্বন্ধ জ্ঞাপন করিতেছে সেটা বিবেচনা করিব যখন “করিয়া” পদের অর্থ বিচার করিব । যদি কেহ বলেন “হাতে করিয়া” একটি বিভক্তি, তাহার উত্তর “হাতে” নিজেই “করিমু|” ধোগে ৪র্থ বিভক্তি । বিভক্তির উপর বিভক্তি হয় না । তাত ছাড় কতকগুলি বিশেয বিশেষ অর্থকে বিশেষ সংস্কৃত ব্যাকরণকারগণ “ঘরে জল পড়িতেছে”—“ঘরে বিশেষ কারক বলিব কেন ? বলিয়াছেন বলিয়া ? "ধিকরণ এবং “ঘর ইইতে বাহির হইতেছে”—“ঘর হঠতে” অপাদান, এ-প্রভেদ কেন করিব ? এবং কোন উপযোগিতা ব। কি বৈজ্ঞানিক ভিত্তির উপর এ শ্রেণী-বিভাগ স্থাপিত করিব ? “সে দেবতাকে পুষ্পাঞ্জলি দেয়" এবং“সে দেবতাকে ভয় করে” এখানে প্রথম “দেবতাকে” সম্প্রদান এবং দ্বিতীয় “দেবতাকে” অপাদান বল কি হাস্যকর ব্যাপার নয় ? "দ ভাস পেলিতেছে।” এপানে “তাস” কে করণ বলা কতদূর সঙ্গত ? অতএব বাংলাতেও তাহাই হস্তবে ? অশুসারে বালার কারক নির্ণীত হইবে ? পূবেষ্টি বলিয়াছি ক্রিয়ার কওঁ৷ ফলভোগ, কারণ যেহেতু সংস্কৃতে “এাড় ” এবং "ভ" অকৰ্ম্মক, সেক্ট অর্থ এবঃ উপায়, উদ্দেশু, দেশ, কাল চহা লইয়াই কারক । এখন এক-একটি অর্থের সহিত যদি শব্দের রূপভেদ প্রভৃতি বৈয়াকরণিক ব্যাপার যুক্ত পাকে, তা হইলে তাহাদিগকে ভিন্ন-ভিন্ন কারক বলিয়। নির্দেশ করিতে বাধা হয় না এব’ উপরোক্ত উপায়, উদ্বেশ্ব প্রভৃতি ছাড়া অন্য যে-সকল অর্থ আছে, তাহাদিগকে ঐ রূপভেদ ধরিয়া ভিন্ন-ভিন্ন
