পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪৯২ [ ২৪শ ভাগ, ১ম খণ্ড কিন্তু দ্ব-য়ের আবেগময় ভাবগুলিকে আর্টের সাহায্যে विश्वव्र निरुत्तों प।ि हेशप्ड चाईँहरु धून ७मान्न फूभित्र উপর প্রতিষ্ঠিত করা হুইয়াছে। ইহা প্রকাশের একটা বিশেষ উপায় মাত্র। কিন্তু টলষ্টয় এইখানেই ক্ষান্ত থাকিতে পারেন নাই। আর্ট যখন মানুষের একপ্রকার কাজ তপন,তাহ অন্যান্য কাজের মত বিচারিত হইবে। দেখিতে ইষ্টবে ইহার প্রচাব জগতের কল্যাণকর কি না-r ইঙ্গ মানুষকে তাহার জীবনের লক্ষ্যেৎ দিকে লইয়া যায় কি না। মনে অনেক কথার উদয় হইতে পাবে, কিন্তু সমায়ে সকল কথা বলা চলে ন!—ভদ্র হইতে হইলে মনের উপর একটা শাসন চাই—সেইরূপ আর্টের সাহায্যে যে-কোন হৃদয়-ভাবকে আমরা প্রচারিত করিতে পারি না। শুধু যাহা ভদ্র ও শুভ আর্ট, তাহাই সমাজ স্বীকার করিয়া লয়, অপরগুলি নিন্মনীয় হয়। কিন্তু কোন আর্ট ভদ্র আর কোনটি অভদ্র তাহা অনেকে বোঝে না। সেই छछ छैनहेग्न ८थ* यांपैं कि उोश cबासाहेदांत ८कडे করিয়াছেন। তিনি বলিয়াছেন যে, আর্টের শুধু সংক্রামণী শক্তি বা আর্টিষ্টের তন্ময়ত থাকিলেই চলিবে না। দেখিতে হইবে যুগ-বিশেষের আর্টে সেই যুগের সূৰ্ব্বোচ্চ ধর্খানুভূতি বা জাদর্শ গৌরবান্বিত হইয়াছে কি না। আর্টের এই জাতিভেদের দরুন আর্টকে সঙ্কীর্ণ করা হইয়াছে। ইহার ফলে সামান্ত কয়েকখানি গ্রন্থই তাহার নিকট সমাদৃত হইয়াছে। আর্টকে তিনি প্রথমে উদারতার উপর স্থাপিত করিয়া পরে সঙ্কীর্ণতার দিকে লইয়া গিয়াছেন। কোনূ যুগের সর্বশ্রেষ্ঠ ধৰ্ম্মামুভূতি কি তাহার উত্তর বড় সহজ হইবে না। ধর্মের আদর্শ ও অনুভূতি একই যুগে বিভিন্ন হইতে পারে। তার পর এই মতের প্রতিষ্ঠা-ভূমিই কি হেগেলের মতের অপেক্ষা সহজতর হইল ? ইহাও ত শেষে সেই . অপরিষ্কার—ধোয়াটে—ভিত্তিহীন হইল। টলষ্ট বলিয়াছেন যে, আর্টিষ্ট যে অনুভূতি ও আদর্শকে প্রাণবান করেন তাহা যদি সৰ্ব্বদেশের, সৰ্ব্বকালের, সৰ্ব্বজনের উপভোগ্য হয় তবে তাহাই প্রকৃত আর্ট, । প্রকৃত আর্ট চিনিবার ইহা একটা উপায় বটে, কিন্তু সেই আর্টিষ্টের সমসাময়িক লোকদের ইহাতে কোন সুবিধা হয় না। যখন কোন আর্ট দেশকে নীচের দিকে লইয়া যায়, তখন ' : প্রবাসী-শ্রাবণ ১৩৩১ प्रकाशंब्र.बिङ्गरुक ८कॉन कथां बजियाब्र अभूिखांद्र काशंब्र७ থাকে না।’ টলষ্টয় শুধু বুদ্ধের বাণী, বাইবেল প্রভৃতি ॐकारवद्र शर्वgइएकई अङ्गङ आफैं बलिब्राcश्न देशाउ দেখা যায় তাহার মত বড় উদার ছিল না-কেননা সত্যসত্যই এইসবগুলি ব্যতীতও আরও উচ্চাঙ্গের আর্ট আছে। টলষ্টয় শ্রেষ্ঠ আর্ট সম্বন্ধে এই বলিয়াছেন যে, তাহা সকলেই বুঝতে পারে। বুঝাইয়া দিলে এক মানুষের হৃদয়ভাব অপরেও বুঝিবে সন্দেহ নাই। কিন্তু সকলে সকলের হৃদয়ভাব অনায়াসে বুঝিবে ইহা ঠিক মনে হয় না। একজন যদি অধিক চিন্তাশীল হয় আর-একজন যদি চিন্তাশীল না হয় তা হইলে পূৰ্ব্বোক্ত ব্যক্তির চিন্তার ধারা অপরে কি করিয়া বুঝিবে ? ধ্যানযোগে ঋষিরা সিন্ময়স্বরূপ ব্ৰহ্মকে প্রত্যক্ষ করিয়া যেসকল অমৃতময় শ্রীতি রচনা করিয়া গিয়াছেন তাহা কি সাধারণ লোকে সহজে হৃদয়ঙ্গম করিতে পারে ? রবীন্দ্রনাথের গীতিকবিতাগুলি অনেকেরই নিকট সহজবোধ্য নয়, কিন্তু যাহারা ভাবুক, প্রেমিক—যাহার হৃদয়ের মধ্যে অসীমের স্পন্দন পান তাহারা সহজেই বোঝেন। রবীন্দ্রনাথের ভাষা সম্বন্ধেও কাহারও কিছু বলিবার নাই, কেন না তাহার ভাষা সরল। তবুও যাহারা বোঝেন না র্তাহারা নিশ্চয় রবীন্দ্রনাথের চিন্তার অনুসরণ করিতে পারেন না। হয়ত চিন্তা-রাজ্যে রবীন্দ্রনাথ যে-স্থানে পৌছিয়াছেন সেখানে তাহাদের ক্ষণিকের জন্যও প্রবেশাধিকার হয় নাই । আমরা কিকৃটে ও রবীন্দ্রনাথের প্রক্ষিপ্ত আলোকে যদি হেগেলের মতটির বিচার করিতে প্রবৃত্ত হই তবে দেখিতে পাইব টলষ্টয়ে মত অপেক্ষা ইহা কোন-কোন বিষয়ে বেশ প্রশংসনীয়। আসল জায়গায় টলষ্টয় ও ঃেগেলের মধ্যে কোন প্রভেদ নাই। অর্থাৎ স্বন্দর হইতে সত্য ও মঙ্গলকে পৃথক করেন নাই। তার পর সত্যই কি cetsrya ref; "foundod on nothing”—fsfsolar যদি ফিকৃটের মতন আমরা বলি আত্মাতেই সৌন্দর্ঘ্যের . বাস ও স্বন্দর আত্মার প্রকাশষ্ট আট তাহা হইলেও কি ইহা ধোয়ার মতন থাকিবে ? রবীন্দ্রনাথ বলিয়াছেন যে, যেখানে আর্ট প্রকৃত আর্ট, সেখানে তাহ ,'... ."