পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(రిe প্রবাসী—শ্রাবণ, ১৩৩১ [ ২৪শ ভাগ, ১ম খণ্ড AASAASAASAA AAAS AAAASSAAAAAAS AAAAA AAAA AAAAAS S - --.- مطن۔-سی----TarunnoBot (আলাপ) ০৮:২৫, ১৩ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি) -۔ ـہـمـیـہ ------------ --مبر۔ .۔ ---- জয় অংশ ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্তও থাকে। সাধারণত: এক শিরামধ্যে অন্ত কোষ আছে কি না, তাহার প্রধান निर्भिन কোষ হইতে অন্য কোষে সংযুক্ত অভ্ররেখার চিহ্ন দেখিতে ঐ অভ্ররেখা । পাওয়া যায়, এবং একটি কোষ শুন্য হুইয়। যাইলে খনিজ ( আগামী সংখ্যায় সমাপ্য ) জানালায় ঐ প্রিয়ম্বদা দেবী রোগী আমি, কখনো বিছানা কখনো বা জানালার ধাবে,— এই ম্যের রাজ্যের সীমানা ! কাচের জানালাপানি স্বচ্ছ আপনারে দিয়াছে ছাডিয়া, খুলি কিম্বা বন্ধ করি মানা নাই, দুই চক্ষু ভরি’ যতদূর ইচ্ছা যায় পাবি দেখে নিতে, আকাশে কি আছে, কিব! আছে ধরণীতে । একেবারে জানাল ঘেঁষিয়া দাড়াইয়া ঝাউ গুটিকত, তপস্যায় শরীর শুযিয়াঁ, ডাল-পালা উৰ্দ্ধবাহু সন্ন্যাসীর মত । মাথাষ পাতার বোঝা—যেন জটাভার— বাতাসে করে না তোলপাড় : ঈষৎ দুলিয়া উঠে থেমে যায় ধীবে ; নিৰ্ব্বিকার উদাসীন অস্তরে বাহিরে । অচেনা গাছেরা তার নীচে,— অযুত পাতার মহামেলা, দিনরাত কলরব কি যে, দিনরাত নৃত্য গীত হাসি আর খেলা ! পার্থী গায়, দোলে শাখা, পাতা শুধু বকে, ফোটে ফুল স্তবকে স্তবকে ! তত্ত্বকথা, দীর্ঘশ্বাস, মৌন আর ধ্যান কোথা থাকে, সে-কথার মাষ্ট কারো জ্ঞান ! ঝরণার পাল তার পরে, ঢেউ তুলে নৃত্য করে চলে, পাহাড় দু-ধারে ঝুকে’ পড়ে, কেৰু জানে সারাদিন কি যে তারে বলে ! আঁচল টানিয়া বলে শেওলা কেবলি,— মাথা খাও যেও না’ক চলি', সাথে ভেসে চলে, ফুল সকালের খেলা সাঙ্গ হ’ল, কেবা চায় থেলিতে একেল ! অণর নীচে চলে ন’ক চোখ, তবু কিন্তু আছে কিছু আরো, জলে দেখি সন্ধ্যা-দীপালোক,~~ গানের আভাস ভেসে আসে কারে কারে । সবুজ পাহাড় জাগে সারি সারি দূরে, ঢেউ যেন নীলাকাশ জডে’ থেমে আছে, শিবে মেঘ ফেনার মতন, কখনো ঘুমায়, কহু চঞ্চল চেতন । কোলে বুকে কটিতে মাথাষ, সবুজ ধূসর ঘন বন, গাছে গাছে পাতায় পাতায় ডালে ডালে জড়ানো এমন, বিচিত্র পিভিন্ন তারা বিবিধ অনেক বোঝা ভার, মনে হয় এক, শুধু ঘন রংএর প্রলেপ যেন তারা, কেহ বুড়া, যুবা নয়, কেউ কচি চারা ! তোলপাড় করিলে বাতাস আরো কাছে জড়ো ত'য়ে আসে, একেবারে এক রাশ বাস, আলো পেলে জেগে উঠে হাসে, কোথাও ধূসর নীল, ঘোর ফিকে আর সবুজের কত না বাহার ! তার পর সব শুধু নীল আর মাল— আব ছায়া, নিরুদেশ, আকাশ অনিল ।