পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

مه \ు)వ ' ' . প্রবাসী—ভাদে, ১৩৩১ * { ২৪শ ভাগ, ১ম খণ্ড AMMAMMAAASAAAAS S AAAAAMS འགག་ལ~~ཁ། གལ་ پ ۔ ۔ی۔ ۔ &۔ --معتمہ- ۔s۔ ۔ ۔ ۔ ج- ཁན་ལ་མཐའ་འང་ས་བ་ .حسیسمس - ۰ متحد - - ح . م-سسته سهم مهم: مم. - سمسم. ۔۔۔۔۔۔م ۔ ۔ ۔ ۔ ۔ . . .ے ۔۔-م۔۔۔ عدة سيسبي - مس মাঝে স্বামী কিছুটাকা পাঠাইয়াদিয়াছিল,আর মনিঅৰ্ডার: ' „R ჯ· কুপনে ছ’লাইন লেখা ছিল, এখন আদালতে বড় বেশী কাজ, মস্কেলরা কিছুতেই ছাড়ে না, যাবার সময় নেই— বার-বারণচঠি লিখে বিরক্ত করবেন না। দাদামশাই! খুঁজে পাচ্ছ না বুঝি, আচ্ছা থাক— এই যে মা- - আচ্ছা কাল দিও, আমি কি ভাবছিলুম জান ? কি রে ?— কি আশ্চয্যি আমার এতদিন কখনও মনেও হয়নি— কি মা ? আচ্ছা দাছ মার মুখ তোমার মনে আছে ত ? তোর মা ! মার সত্যিকার মুখ আমার খুব অস্পষ্ট মনে আছে, তবে সেই যে ফোটোটা আছে—দেখ দাছ “খোকার মুখ ঠিক মায়ের মুখের মত হয়েছে, চোখ ; স্থটাে ত ঠিক সেইরকম টান টানা—আমি কি করে বুঝলুম জান, আমার মনে হ’ল, মা যেন ওই জানাঙ্গার কোণ থেকে আমার দিকে চেয়ে আছেন, ঠিক তার মত একখানা মুখ—হঠাৎ সে মুখ মিলিয়ে গেল, আবার ভেসে উঠল, দেখি, সে ত মার মুখ নয়, খোকার, কিন্তু ঠিক মায়ের মুখের মত—কৈ চিঠিটা ? দাদামশাই তাহার পকেট হটতে একখান আফিসের *চিঠি বাহির করিয়া কম্পিত-হস্তে সুধাকে দিলেন। স্বধ ইংরেজী জানে না এই ভরসা। বাহিরের মেঘে চাদ ঢাকা পড়িয়াছে, বাতাস উদ্ধাম হইয় উঠিয়াছে সাগরের ডাক ডমরুঞ্জনির মতবাজিতেছে। কাশিয়া কাশিয়া বুকের যে পাজঞ্জলিতে ব্যথা হইয়াছে তাহাদের উপর রোগশীর্ণ হাতে চিঠিটা ধরিয়া স্বধী শাস্ত "རྩྭ་རྒྱུས། শুইল। অন্ধকার রাত্রির তারাগুলি মাতার করুণ ব্যাকুল অনিমেষ চাউনির মত তাহার রোগ-শয্যার উপর ৰুকিয়া পড়িল। দাদামশাই ধীরে ঘূর হইতে বাহির दूरेषां সম্মুখে বালিৰ উপর বসিয়া অন্ধকারময় মনন্ত &সমূজের দিকে শূক্তনয়নে চাহিয়া ; রছিলেন। কিছু গিৰিৰায় কাদিবারও জাহার ক্ষেৰ শক্তি নাই ।

  • <

ছপুরবেল ইজি-চেয়ারে গুইয়া খোকার জন্ত রেশমের মোজা বুনিতে-বুনিতে শ্রান্ত হইয়া স্বধা একটু ঘুমাইয়া পড়িয়াছিল। দাদামশাই ধীরে তাথর পাশে আসিয়া দাড়াইলেন, ধীরে মাথায় হাত বুলাইতে লাগিলেন, চুল কত উঠিয়া গিয়াছে, মাথাটা যেন শুকাইয়া ছোট হইয়া গিয়াছে। কয়েকটা মাছি মুখে উড়িয়া বসিতেছে দেখিয়া তিনি ধীরে ধীরে পাথার মৃদ্ধ বাতাস করিতে লাগিলেন, শীর্ণ মুখখানি রোগের আভা-মণ্ডিত হইয়া কি করুণ ! স্বধ একটু উস্থুস করিয়া জাগিয়া উঠিল ; দাদামশাই পাথার বাতাস করিতেছেন দেখিয়া মিটিমিটি চাহিয়া করুণ-মধুর হাসিল ; তার পর দাদামশাইয়ের হাত হইতে পাখাটি লইয়া বলিল—দাও না দাদামশাই, তোমায় একটু হাওয়া করি— আমি এই জানালাটা খুলে দিচ্ছি, তা হ’লে খুব হাওয়৷ আসবে— আচ্ছা দাও, আজ কত তারিখ দাদামশাই ? আজ বোধ হয় ১২ই— ও! তা হলে তিন দিন আছে, জান ষোলই হচ্ছে খোকার জন্মদিন, ও এখনও মোজাটা কত বাকি, কিছু বোন হয়নি, খালি ঘুমিয়ে পড়ি— এখন তোমার যে পরিপূর্ণ বিশ্রাম দরকার । না, এ আমায় বারণ করতে পারবে না, এ-তিনদিনে এটা আমায় শেষ করতেই হবে, আচ্ছা, ষোলইএর মধ্যে খোকা নিশ্চয়ই এসে পড়বে—জানো আমি কি স্বপ্ন দেখছিলুম ?—আমি দেখছিলুম, থোক এসেছে, আমি তাকে এই মোজাট পরিয়ে দিলুম, তার পর হরিণ-চামড়ার স্বন্দর জুতো— কি স্বন্দর দেখাচ্ছিল—আমার গলা জড়িয়ে চুমে খেয়ে বললে,—ভারি দুষ্ট, মা, আমায় ফেলে এসেছিলে, আমার মন কেমন করে ধে—দাদু, আচ্ছ। আন্‌লাটায় ত তোমার কাপড় আর পাঞ্জাৰী রয়েছে অ?—ই ঠিক মনে হচ্ছিল থোকার সেই লাল জরিপাড় ধুতিটা আর সিদ্ধের পাঞ্জাবীটা ঝুলছে—থোকা—খn!—” & সহসা স্বধার এক কাশির বেগ আসিল, কাশিতে