পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৭১২ দের সংখ্যা বয়স অনুসারে নীচের তালিকায় দেওয়া হইল । বয়স বিপত্নীক বিধবা o -> సె . 8 (R છે - ૨ ೪ಿ)ಿ રાઉ 8 & S& Σ ס\ 5 v)-8 JVరి \రి:R(t 8-6. )\లిసె ৯ ২ ৩ 6-X e byసి ( brዓg » తా q - ( ২৩৭৫ Vరిyం:\రి У & -3 o \ు( సిలిసె సెప్టీ B R o ریخ سینا جلا: ) (ግ > e 8 S ➢ ¢ ه - Re De ○ケンo m ২৩০ ৭৯৩\- 6 اج \రిe =\లి(t 8 وق ج ج ج a&う@ 8bra Vogt-8 o @ ዓo..› まきう8bペう。 8 e -86. Տ»:ՋԵ-Գ o \రి3 - సె\రి" 8 ф — 3 о ৫ ন১৮৯২ :\ö8: ግ ግ 金●一金剑 ፃ » 88ፇ 之さb"a" 6 ( ఆస్క్రిe 88 о У о ృ? ( సెరి ( R ২২৮৩৫ ৬) مg b و )وخ - و مقنا Տ2Փ տ Գ e ২৩৭৫ 8 ዓ® Öግ፭ ৭০ ও তদূৰ্দ্ধ @(?"ぐり@ ১ ৫ 2 ৭২২ _মোট সংখ্যা ৫৫৬৩৬১ ২৫২৮৮০৩ নিঃসন্তান। বা সসন্তান যে-কোন বয়সের সব বিধবার বিবাহ হওয়া উচিত, ইহা আমাদের মত নহে । সঁrহারা বালিকা বয়সে বিধবা হইয়াছেন, র্যহাদের সস্তান হয় নাই, র্যাহারা বৃদ্ধ বা প্রৌঢ় নহেন, এইরূপ নিঃসন্তান বিবাহধোগ্য বয়সের বালবিধবাদের বিবাহ তাহাদের মত লইয়া নিশ্চয়ই দেওয়া কৰ্ত্তব্য, ইহাই অামাদের মত | এইরূপ মতপ্রকাশ সত্ত্বেও আমরা প্রৌঢ়া ও বৃদ্ধ বিধবাদেরও সংখ্যা কেন দিলাম, তাহার অনেক কারণ আছে। এখন র্যাহার প্রৌঢ় ও বৃদ্ধ তাহাদের মধ্যেও অনেকে বালবিধবা। তাঙ্গরা যখন বালিকা ও তরুণী ছিলেন, তখন যদি আবার তাহাদের বিবাহ হইত, তাহা এবং প্রবাসী—ভাদ্র, ১৩৩১ [ ২৪শ ভাগ, ১ম খণ্ড হইলে দেশে মোট বিধবার সংখ্যা এবং প্রৌঢ় ও বৃদ্ধ বিধবার সংখ্য: কম হইত। ভিন্ন ভিন্ন বয়সে বিপত্নীকদের ও বিধবাদের সংখ্যার পার্থক্য কিরূপ বেশী, তাহা দেখানও আমাদের উদ্দেশ্য। বিস্তারিত ভাবে তাহা বলা অনাবশ্যক। পাঠকেরা নিজেই তালিকা হইতে তুলনা করিতে পারিবেন, এবং বুঝিবেন, যে, কচি বয়সের ছেলে ও মেয়ের জন্ত সামাজিক ব্যবস্থার পার্থক্য কিরূপ । বাল্যকালে ও যৌবনেই যে বিপত্নীক ও বিধবাদের সংখ্যার এই পার্থক্য লক্ষিত হয়, তাহা নহে,প্রৌঢ় বয়সের ংখ্যাতেও ইহা লক্ষ্য করিবার বিষয় । সৰ্ব্বাপেক্ষণ শোকের কারণ অনুভূত হয়, বুদ্ধ বিপত্নীক ও বৃদ্ধ বিধবাদের সংখ্যার তারতম্য দেখিয়া । ইহাতে বীভৎস রসেরও উদ্রেক হয়। প্রবীণ বিধবারা যে আবার বিবাহ করিবেন না, ইহা স্বাভাবিক ও আদর্শামুযায়ী । কিন্তু বৃদ্ধ বিপত্নীকদের সংখ্যা ধে ঐ বয়সেব বিধবাদের সংখ্যা অপেক্ষ। অনেক কম, তাহাতে বুঝা যায়, যে, পুরুষের একনিষ্ঠতার আদর্শ পালনে মনোযোগী নহে । বালবিপবীদের বিবাহ না হওয়ায় তাহাদের প্রতি অবিচার ও নিষ্ঠুরতা হয়। যে সমাজে এরূপ বিবাহ প্রচলিত নাই তাহার লোকসংখ্যা প্রয়োজনানুরূপ বৃদ্ধি পায় না, কোন কোন প্রকার পাপের প্রাদুর্ভাব হয় এবং তাহাতে সংশ্লিষ্ট বিধবাদের দৈহিক মানসিক নৈতিক ও আধ্যাত্মিক অকল্যাণ হয়, এবং সামাজিক অপবিত্রত বুদ্ধি পায়। বিধবা ও পতিত। রমণী বুঝাইতে একই গ্রাম্য কথার প্রয়োগ যে বহু শতাব্দী ধরিয়া চলিয়। আসিতেছে, বালবিধবাদের চিরবৈধব্যের সহিত সামাজিক অপবিত্রতার সম্বন্ধের তাহ অন্যতম অখণ্ডনীয় প্রমাণ । নিঃসন্তান বালবিধবারের বিবাহ যে হিন্দু শাস্ত্র অনুসারে বৈধ, তাহা বিদ্যাসাগর মহাশয় দেখাইয়। গিয়াছেন । র্তাহার সহিত তর্ক করিয়া কেহই তাহাকে পরাস্ত করিতে পারেন নাই । এইজন্য অন্য নানা যুক্তিও উত্থাপিত হইয়াছে। কিন্তু"সবগুলাই অসার । কেহ কেহ আগে, সেন্সস রিপোট" না দেখিয়াই বলিতেন, যে, আমাদের দেশে পুরুষ অপেক্ষা স্ত্রীলোকদের সংখ্যা বেণী ; অতএব বিধবাবিবাহ চালাইলে অনেক কুমারী অবি