Գ:ՏՆ, প্রবাসী—আশ্বিন, ১৩৩১ ২৪শ ভাগ, ১ম খণ্ড এল গীতৃিৰীখিচর ठवूबरूद्रषब्र ठांबटांजपठलभभ्रे, এস চিত্রী চটপট কেলি তুলিকপট রেখাবর্ণবিলগ্ন । এস কনষ্টিটুষেণনিয়ম-বিভূষণ তর্কে অপরিশ্রাপ্ত, - এস কমিটি-পলাতক विषांन-शोष्ठक এস দিগভ্ৰান্ত টলমল হে! ( শাস্তিনিকেতন পত্রিকা, শ্রাবণ ) শ্ৰী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যাজ্ঞবল্ক্যের বেদোদগার ঐ গিরীশচন্দ্র বেদান্তর্তীর্থ বজুৰ্ব্বেদের শুক্ল ও কৃষ্ণ এই ভাগদ্বয়ের মোটামুটি খবর অনেকেই জানেন। মহর্ষি যাজ্ঞবল্ক্যের অসাধারণ যোগ-সম্পদই যে, এই বিভাগের মূল, তাহী বৈদিক গ্রন্থের সাহায্যে স্থূলতঃ অবগত হওয়া যায়। কিন্তু ইহার বিস্তৃত বিবরণ বিভিন্ন পুরাণের সাহায্য ব্যতীত জানিবার উপায় নাই। এখানে প্রসঙ্গতঃ বক্তব্য যে—বর্তমান যুগে যেমন বিস্তৃতগ্রন্থের সংক্ষিপ্ত সারসংগ্রহের প্রয়োজনীয়ত উপলব্ধ হইতেছে, এবং তদনুরূপ সংক্ষেপসংগ্রহও হইতেছে. অতি প্রাচীনকালে ঋষিদিগের মধ্যেও এই প্রণালীর অনুসরণের পরিচয় পাওয়া যায়। তাহার। সুত্রাকারে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় বিষয়েরই সার সঙ্কলন করিয়া গিয়াছেন। ঋষিদিগের মধ্যে কাত্যায়নের সূত্ররচনাপ্রবৃত্তিই সৰ্ব্বাপেক্ষ অধিক বলিয়া প্রতীয়মান হয় । ইনি ८चौठएज, कब्रव्रज cथष्ट्रठि विछिन्न अळूर्छांनांत्र अंझ लिथिब्राङ्के निब्रख হন নাই। কিন্তু বিভিন্ন বেদের স্থূলবিবরণ অনুক্ৰমণিকাসূত্রে নিবন্ধ করিয়া গিয়াছেন। র্তাহার এই গ্রন্থ “সৰ্ব্বানুক্ৰমণিকা”—সুত্রনামে পরিচিত্ত হইয়াছে। ইনি শুক্ল যজুৰ্ব্বেদের অনুক্ৰমণিকায় বলিয়াছেন যে, “মণ্ডল (স্বর্থभ७ज) प्रक्रिन कबू aतर झश्रब्र बैंझिांब्र श्रशिéांन. ऍांश श्हेंtष्ठ डश्रयांन् বীজ্ঞবল্ক্য শুক্ল যজুৰ্ব্বেদ প্রাপ্ত হইয়াছিলেন, ত্রীময় সেই স্বৰ্য্যদেবকে প্ৰণাম করিয়া সপরিশিষ্ট শুষ্ক খজুৰ্ব্বেদের ঋষি-ছন্দ : দৈবতের অনুক্রমণ করিব। (১) তাহার এই কয়টি কথার মধ্যে বেদের ব্রাহ্মণ ভাগ-সম্বন্ধ পৌরাণিক আখ্যায়িকার এবং উপনিষদৃবর্ণিত কতিপয় বিষয়ের সূচনা হইয়াছে মাত্র। এই উক্তি হইতে এইমাত্র বুঝাযায় যে ভগবান যাজ্ঞবল্ক্য স্বর্যা হইতে শুরু-যজুৰ্ব্বেদ লাভ করিয়াছিলেন । কি উপায়ে তিনি শুক্ল-বজুৰ্ব্বেদ পাইলেন, কেনই বা উহার নূতন বেদপ্রাপ্তির আকাঙ্ক জাগিয়াছিল, তাহার বিন্দুমাত্রও পুত্রার্থ হইতে বুঝা যায় মা। বিষ্ণুপুরাণে (৩াআe ) আছে, ব্যাসের শিষ্য বৈশম্পায়ন গুরু হইতে খজুর্বেদ অধ্যয়ন করিয়া, উহাকে সপ্তবিংশতি শাখায় বিভক্ত করিয়াছিলেন, এবং বিভক্ত শাখাগুলি (১) ও মওলং দক্ষিণমক্ষিহীদয়ঞ্চাধিষ্ঠিতং যেন, শুক্লানি স্বজুৰি BDDD DBBB BB BB B BBDD DDBBBBBDDDDD মাধ্যঙ্গিনীয়ে বাজসনেয়কে বজুৰ্ব্বেদায়ায়ে (সর্বে) সখিলে সশুক্ৰিয়ঋষি-দৈবত-চ্ছন্দাংস্তনুক্ৰমিষ্যামঃ । শিষ্যদিগকে প্রদান করিয়াছিলেন। উহার শিষ্যদিগের মধ্যে ব্রহ্মরাতের পুত্ৰ বীজ্ঞবল্কা নিরতিশয় ধর্শ্ববিৎ এবং অতান্তু গুরুভক্তিপরায়ণ ছিলেন ঐ সময়ে aখষিগণ কোনও বিশেষ প্রয়োজন সম্পাদনের অভিপ্রায়ে নিয়ম করিয়াছিলেন যে, মহামের মধ্যে নিৰ্দ্ধারিত ঋষি-সমাজে যিনি উপস্থিত না হইবেন, সাত দিবসের মধ্যে তৎকর্তৃক ব্ৰহ্মহত্য ঘটবে। বৈশম্পায়ন এই নিয়ম প্রতিপালন করিলেন না ; অতএব সপ্তরাত্র মধ্যেই তাহার পদাঘাতে নিজের ভাগিনেয় মৃত্যুমুখে পতিত হইল। তখন তিনি শিষদিগকে বলিলেন যে, তোমরা সকলে আমার পাপক্ষালনার্থ ব্ৰহ্মহত্যার প্রায়শ্চিত্ত কর । ইহাতে কোনও বিচার করিও না। অর্থা" সমর্থ ব্যক্তির জ্ঞানকৃত ব্ৰহ্মহত্যাপাপের প্রায়শ্চিত্ত প্রতিনিধি-কর্তৃক অনুষ্ঠিত হইবে কেন ? ইত্যাকার সন্দেহ করিও না। তখন ধাজ্ঞবল্ক্য বলিলেন, হে ভগবন. এই সকল অল্পতেজ ব্রাহ্মণদিগকে কেশ দিবার প্রয়োজন কি ? আমি একাই ব্ৰতাচরণ করিব। ইহাতে বৈশম্পায়ন অত্যন্ত কুদ্ধ হইয়া বাজ্ঞবল্কাকে বলিলেন—হে ব্ৰাহ্মণাবজ্ঞাকারী ; এইসকল ব্ৰাহ্মণকে নিস্তেজ বলিয়া আত্মমাখা করিতেছ। তোমার মত শিব্যের দ্বারা আমার কোনও প্রয়োজন নাই । छूभि चांभांग्न निकै श्tछ शांशं अक्षाग्नम कब्रिब्रोझ, ठांश ७थनई প্রত্যপণ কর। - e তখন যাজ্ঞবল্কা বলিলেন-আমি ভক্তিবশতঃই এমত বলিয়াছিলাম। কিন্তু তুমি বিপরীত বুৰিয়াছ। তোমার মত গুরুদ্বারা আমারও কোণ প্রয়োজন নাই। তোমা হইতে বাহ অধায়ন করিয়াছিলাম, তাহ এখনই পরিত্যাগ করিতেছি, এই বলিয়া তিনি মূৰ্ত্তিমান রুধিরাক্ত যজুৰ্ব্বেদ উদ্গীর্ণ করিলেন। তখন বৈশম্পায়নের কয়জন শিষ্য তিত্তিfর পক্ষীর রূপ ধারণ করিয়া সেই উদগীর্ণ বেদ গ্রহণ করিলেন। (বাজ্ঞবল্কা-কর্তৃক উদগীর্ণ বেদ কুষ্ণবর্ণ হইয় গেল। সুতরাং উহার নাম হইল কৃষ্ণবজুৰ্ব্বেদ । ) তিক্তিরিরূপে বদ গ্রহণকারী শিষ্যগণ তৈত্তিরীয় নামে পরিচিত হইলেন। র্যাহারা গুরুর আদেশে ব্ৰহ্মহত্যার ব্ৰতচরণ করিয়াছিলেন, উহাদের নাম হুইল চরকাঞ্চযু । এদিকে বীজ্ঞবল্কা প্রয়তচিত্তে সুর্যাজেবের স্তব করিতে লাগিলেন । BBB BB BBBBB DDD DD DDDD DDBtBBB BBBBBSBBBBB উপস্থিত হইয়া বলিলেন—হে বাস্তবন্ধা! তুমি বাতিঘর প্রার্থনা কর,
