পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কর্তিক কোদাল নামাইয়া রাখিল, শোকাল কাহারল-কাহার কোপে পড়িয়া পৈতৃক. প্রাণটা খোয়াইবে ? শ্ৰীকণ্ঠ যুক্ত* # নমস্কার করিয়া ৰশিল, “বাগী-জনম তোর সার্থক A গেল রে । মাকে তুই উদ্ধার করলি।” * কোদাল রাখিয়া দিয়া সবাই হাত দিয়াই প্রতিমার চার পাশের মাটি সরাইতে লাগিল । দেখিতে দেখিত প্রতিমাটি প্রায় সম্পূর্ণই বাহির হইয়া পড়িল । একেবারে নিখুৎ সৰ্ব্বাঙ্গ-সম্পূর্ণ মূৰ্ত্তি, কোথাও ভাঙিয়া চুরিয়া বা টোল খাইয় 'ষ্ট হয় নাই। স্ত্রীমূৰ্ত্তি বটে, তবে কোন দেবীর তাহা ষ্ট ত মজুরের দল বুঝিতে পারিল না । দুর্গমা নয়, কারণ দুইখানি মাত্র হাত ; কালীমূর্তি নয়, কারণ বস্ত্রীলঙ্কারে বিভূষিত; সরস্বতী নয়, কারণ হাতে বীণা নাই । এক লক্ষ্মী হইলে হইতে পারে, 'যদিও লক্ষ্মীরও বিশেষ কোনো লক্ষণ ইহাতে বিদ্যমান ম{ষ্ট । শ্রীকণ্ঠ ঘোষাল ইহাদের মধ্যে একমাত্র পণ্ডিত, সে মনে মনে যুক্তি করিয়া ইহাই স্থির করিল। মজুরির দলক ঠেলা দিয়া খানিকটা সরাইয়া দিয়া বলিল, “সর বেটার সর, তোদের ছায়াও যেন মা-লক্ষ্মীর গায়ে না লাগে । খবরদীর কেউ হাত দিবি না, ব্রাহ্মণ ছড়ি কেউ যেন স্পর্শ না করে। আমি বাবুকে খবর পাঠাচ্ছি, তার কি সৌভাগ্য ! ধন্ত হয়ে গেলেন। এ মায়েরই কাজ রে বেটার । না-হ’লে আমাদের বুড়ীরাণী ঠাকরুণ নব্বই বছর বেঁচে থেকে এখনই বা মরবেন কেন, আর বাবুই বা তার নামে দীঘি কাটাতে যাবেন কেন ?” মজুরের দলে একটা চঞ্চল্য দেখা দিল লক্ষ্মী-ঠাকরুণ এমন নিজ মূৰ্ত্তিতে দেখা না দিন, রজত বা স্বর্ণমুদ্র রূপে আবিভূত হইলে তাহারা যথেষ্ট বেশী খুশী হইত। কিন্তু অদৃষ্ট মন্দ । লক্ষ্মীকে ভূগর্ভের অন্ধকার হইতে বাহিরে টানিয়া জানিয় তাহাঙ্গের পূর্ণালাভ হইল বটে, কিন্তু পেট ত ভরিল না ? ' ' झहे छन नकुछ छेक्षभन्न कांशंग्रैौ-बांफ्द्रि विrरू छूछेण१ জমিদারৰীৰে খবর দিতে হইন্ধে তিনি যাতে পুরোপ্তি जेण्डांगम कझनr: अत् अण्डन भनि नाशबाज कल স্বণ-প্রতিম"। ృNరిNరి হইয়া রহিল, মজুরের দল চারি পাশে, কিন্তু কিছু দূরে, তাহাকে ঘিরিয়া বসিয়া রহিল । খবরটা শুধু যে জমিদারবাবুই পাইলেন তাহা নহে, দুই ক্রোশের মধ্যে ষে যেখানে ছিল সকলেই পাইল । ঘণ্ট-ফুয়ের ভিতর মাঠট লোকে লোকারণ্য হইয়া গেল । ম্যাজিষ্ট্রেট সাহেবও শীঘ্রই আসিতেছেন বলিয়া শোনা যাইতে লাগিল। গৰ্ত্তটির কাছে ত তিল ফেলিবার স্থান রহিল না, এবং পিছনের লোকেরাও আগাইয়া আসিবার চেষ্টায় ক্রমাগত চারিদিক হইতে ঠেলা দিতে লাগিল । একটা তুমুল কোলাহল বাধিয়া গেল । * জমিদারবাবু স্বয়ং কুলপুরোহিত এবং আরও কয়েক জন ব্রাহ্মণকে সঙ্গে করিয়া আসিয়াছিলেন । তিনি জনতার ব্যবহারে বিরক্ত হইয়া পাইকদিগকে হুকুম দিলেন, ঠেলা দিয়া লোকজনকে একটু দূরে সরাইয়া দিতে, ন হইলে তাহারাই যে গৰ্ত্তে পড়িয়া যাইবেন ? ঠেলীঠেলিতে গোলমাল আরও বাড়িয় গেল, তবে গৰ্ত্তের চারি ধারের ভীড়টা একটুখানি পাতলা হইল বটে । তখন ব্রাহ্মণ কয় জন মিলিয়া কালোচিত মঞ্চেচ্চঃস্থণপুৰ্ব্বক প্রতিমাটিকে ধরাধরি করিয়া মাটি হইতে তুলিয়া ফেলিল । মুন্দর প্রতিমা, আশ্চৰ্য্য তাহার গঠন-নৈপুণ্য । লম্বীয় তিন ফুট প্রায় হইবে । জমিদারবাবু জিজ্ঞাসা করিলেন, “কিসের তৈরি ঠাকুর ? পেতল বলে বোধ হচ্ছে না ?” পুরোহিত বলিলেন, “উত্তমরূপে মার্জন গ্রয়োজন, কলঙ্ক ধরে গেছে, ঠিক বোঝা যাচ্ছে না ।” পিছন হইতে নিতাই-সাকিরা উকি মারিতেছিল। সে উৎসাহ সম্বরণ করতে না পারির বলিয়া উঠিল, “এঞ্জে, আমায় একবার দেখতে দিলে হ’ত । আমার ম্বেন মনে হচ্ছে পিতল নয়, এ আসল মাল।” o .ঞ্জমিদারবাৰু বিস্মিত হইয়া বলিয়া উঠিলেন, “বলিস কি রে, সোনা ? দেখত ভাল ক’রে ” স্বর্ণকারের দেীপ্রতিমা স্পর্শ কয়িত্বর অধিকার আছে কি নাই তাহ আগ্রহাভিশকে সকলেই ভুলিয়া গেল। निष्ठांश् निकै श्रांनिद्र! भूडिंभिक छांण कब्रिब्रl cनषिण, তাহার পর বলিল, “এঞ্জে, সোনাই বটে।”

  • ৪জি দিকে একেশ্বরে হৈ ৰৈ ৰাখিা গেল জ্ঞাগাক্রমে