পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাতিক জমিদার-বাড়ির দাস-দাসীরা পরিষ্কার করিয়া ফেলিল । চারিধার জনতা ভীড় করিয়া দাড়াইল, মাঝের জায়গাটা খালি রহিল শিকারীর দলের জন্ত । শিকারীর দলকে দূর হইতে দেখিবামাত্র জনতা চঞ্চল হইয়া উঠিল। অনেকে তাহাদর আগ বাড়াইয়া আনিবার জন্ত ছুটিয়া চলিল, অনেকে নিজ স্থানে ধাড়াইয়াই উৎসুকনেত্রে অগিস্তুকদিগের দিকে চাহিয়া রহিল । বস্তাস্ত্রোতের মত মানুষের স্রোত আঙ্গিনার ভিতর হুড়হুড় করিয়া চুকিয়া পড়িল । গরুর গাড়ী বটে, তবে গরু তাঁহাতে নাই, গ্রামের লোকেই মহোৎসাহে তাহা টানিয়া আনিতে ছ। গাড়ীর উপর বিপুলকার ব্যান্ত্রের দেহ, মস্তকটা তাহার দেহ হইতে প্রায় বিচ্ছিন্ন হইয়া গিয়াছে । এত বড় বাঘ তখনকার দিনের মানুযও দেখ নাই, যদিও বাঘের সঙ্গ দেখা-শুনা তাহীদের দুই বেলা হইত বলা যায়। মুত পশুর কপালের তৃতীয় নেত্ৰ দেখিবার জন্ত পিছনের লোক ঠেলা:েলি করিতে লাগিল । অঙ্গনের ম:ঝখানে গাড়িটা আসিয়া দাড়াইল । তাহার দুই পাশে দুই ব্যক্তি ভীড়ের ভিতর হইতে আলাদা হইয়া আসিয়া দাঁড়াইলেন । ব্যন্ত্রের বাম দিকে যিনি তিনি খৰ্ব্বাঙ্কতি, অতি বলিষ্ট দেহ, কঁধ অবধি ববী চুল, হাতে বর্ষা, তাহার অগ্রভাগ রক্তরচিত । ইনি কুমারপুরের নরনারায়ণ গুহ। দক্ষিণ পাশে দাড়াইয়া বাঁকুড়িয়র ভয’নীপ্রসাদ চৌধুরী। ইনি নরনারায়ণ অপেক্ষ অল্পবয়স্ক, শরীর দীর্ঘ একহারা, বর্ণ উজ্জ্বল গুমি। মুধত্র অতি সুন্দর, শরীরের নানাস্থান ক্ষতবিক্ষত, রক্তাক্ত । রাজবল্লভ অগ্রসর হইয়া আসিলেন। একদৃষ্টে মৃত পুত্ৰহস্তীর দিকে কিছুক্ষণ চাহিয়া রছিলেন। তাহারপর শিকারীদ্বয়ের দিকে চাহিয়া বলিলেন, “মা ভবানী তোমাদের কলাখ করুন, বাংলার পুরুষের তোমরা মম রক্ষা কয়েছ। কিন্তু ব্যাক্স বধ করেছে কে আমীর জানা অরিগুক । আমার পৌত্রীকে তার হাতে সম্প্রদান করতে চাই।” অস্তুঃপুরৰাসিনীদের দল ভেদ করিয়া যোগমারা বাহির श्हेंद्र काiनिकलम, कञ्जमिनांब्र झांड श्रेब्रिष्ठीं । डांशंद्र झ*জ্যোতিতে সমস্ত দিক যেন জালো হইয়া উঠিল। নৱনারায়ণ ও ভবানীপ্রসাদ একবর তাছার দিক্ষে চাছিয়া দেখিলেন, তাহার পর ক্ষু ফিরাইয়া লইলেন । - ভৰালীপ্রসামৰলিগেল, “বাঘ আমিরাহ-জমে বধ করেছি, नद्रनांद्राक्ष थांशशु मा कब्राब कूजङ ५कण ज्यांत्र रब्रा मकांछ गड्व शङ न । उरव भक्छ चां★नांबवन्नांद्र नान স্বজাঞ্জি *ঃখে । স্বর্ণ-প্রতিমণ $\రిe কুলগুরু পশুপতি শৰ্ম্মার দিকে চাহিয়া বলিলেন, "গুরুদেব, কি উপায় করা যায় ?” পশুপতি হাসিয়া বলিলেন, “নাতনীকে নিজে নিৰ্ব্বাচন করতে বলুন। ব্যাপারটা ঠিক পৌরাণিক যুগের মত, ব্যবস্থাও সেই রকম হে"ক ” রাজবল্লভ নাতনীর দিকে চাহিয়া দেখিলেন । সে একেবারে মাটির সঙ্গে মিশিয়া যাইবার উপক্রম করিতেছে, তাহার দ্বারা এ-কাজ হুইব বলিয়া ত বোধ হয় না । রাজবল্লভ বলিলেন, “গুরুদেব, পৌরণিক সীতা, সাবিত্ৰী দময়ন্তীর মত দৃঢ় মন এখন কেন মেয়ের পাবেন ? চন্দ্রীনন। স্বয়ম্বর হতে পারবে না। অন্ত উপায় - দেখুন, যাতে আমি সত্যভ্রষ্ট না হই, সকলেই যেন উপযুক্ত পুরস্কার পায়।” পশুপতি শৰ্ম্ম নীরবে কিছুক্ষণ চিন্ত করিলেন। তাঁহার পর বলিলেন, “স্বাপর যুগে কৃষ্ণমহিী সত্যভাগ একবার ব্ৰত ক’রে স্বামী দান করেছিলেন । দেবর্ষি ন স্বাদ কৃষ্ণকে নিয়ে চলে যাবার উপক্রম করাতে, শ্ৰীকৃষ্ণের সঙ্কুল মহিী অতি কাতরভাবে রোদন করতে থাকেন । তা ও শেষে দেবর্ষি শ্ৰীকৃষ্ণর ওজনের স্বর্ণ পেলে তাকে মুক্তি দিতে স্বীকৃত হন । আপনিও তই করুন। দুই জনকে কতদিন অসম্ভব । কস্তার স্বর্ণময়ী মূৰ্ত্তি এক জনকে দন করুন, অfর এক জনকে কস্তাদান করুন। এ ব্যবস্থা শাস্ত্রসঙ্গত ।” রাজবল্লভ বলিলেন, “তাই হোক। কিন্তু কল্প) যিনি গ্রহণ করবেন তিনি তাতেই যেন সন্তুষ্ট হন। স্বর্ণধর্মী মুৰ্ত্তি প্রেস্তুত করতে অমির প্রায় যথাসৰ্ব্বস্ব বিক্রীত হয়ে যাবে।” বলিয়া তিনি শিকারীদ্বয়ের দিকে চাহিলেন । ভবানীপ্রসাদ অগ্রসর হইয়া আসিয়া রাজবল্লভকে প্ৰণাম করিয়া বলিলেন, “আপনার পৌত্রীকে পেলেই আমি নিজেকে ধষ্ঠ মনে করব ।” নরনারায়ণ হাসিয়া বলিলেন, তোমীর ’ স্বর্ণময়ী মুৰ্বি ও চঞ্জাননার সম্প্রদান প্রায় একই দিনে, হইয় গেল। উদ্ধৃত্ত সামান্ত সম্পত্তি দেবেপ্তির করিয়া, ভবানীপূজার ব্যবস্থা করিয়া, পৌত্রীর বিবাহন্থে রাজ্ঞবল্লভ রায় দেশত্যাগ করিলেন। যোগমায়াও গেলেন তার সঙ্গে । কালীতেই ওঁহোদর দেহান্ত ছয় । ভবানীপ্রসঙ্গের বংশ এখনও টিকিয়া আছে। "कष्ट्रम झक्क झुम्लो নরনারায়ণের বংশ কিছুদিন পরে লুপ্ত হইয় যায়। अभिबाँग्रैौ जलज़ एउन्नड इम, किक विशांड चर्मभौं ফুটিকে জীৱ দেখা গেল গাপ জয়নারায়ণ মৃত্যুকালে কোথায় যে লেট লুকাইয়াছিলেন, তাহাও, ८कह. छनिएछ ै; शक्लिमां..."