পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఏఎg

  1. “o .

कबोइन,ळकांनबिनवॆक्रमं बो छtडंद्र ७नेछ उद्ञिक्लृङ নেই। মানুষের বুকের মধ্যে বসে তিনি কথা কন, যার, কান আছে, সে শুনতে পায়। ওর বাবার কথায় ওর চোখ জলে ভরে এল। অল্পমনস্ক , হয়ে অন্যদিকে মুখ ফিরিয়ে রইল। কথন দেখেছি মালতী, শুষ্কচোখে ওর বাপের কথা শুনত পার না । সন্ধ্যা হয়েছে। উঠছি এমন সময় তমলছয়ায় বিষ্ণুমন্দিরের দিকে, অরিএকবার চোখ পড়তেই আমাদের গ্রামের পুকুরপাড়ের বটতল্লর সেই হাতড়াঙ পরিত্যক্ত সুন্দর বিষ্ণুমূৰ্ত্তির কথা আমর, যেমন, ক’রে মনে এল। মনে এল ছেলেবেল য় । সীতা আর আমি কত ফুলের মলা গেঁথে মুৰ্বির, গলায় পরিয়েছি—তারপর আর কতদিন সেদিকে যাই নি, কি জানি মুটির আজকাল কি দশ হয়েছে, সেখানে আছে কি-না ? কেমন অস্থমনুষ্ক হয়ে গেলুম যেন, মালতী কি-একটা কথা বললে তা আমার কানেই গেল ন ভাল ক'রে। বারে, পুকুরপাড়ের সে ভাঙা দেবমূৰ্ত্তির সঙ্গে আমার কিসের সম্পর্ক ? - - বিষ্ণুমন্দির থেকে দু-জনে যখন ফিরেছি, আখড়ায় তখন আরতি আরম্ভ হয়েছে। দিগন্তপ্রসারী মাঠের প্রান্তে গাছপালার অন্তরালবৰ্ত্তী এই নিভৃত ছোট দেবালয়টির সন্ধ্যারতি প্রতিদিনই আমার কেমন একটা অপুৰ্ব্ব ভাবে অনুগ্রাণিত করত-আজ কিন্তু আমার আনন্দ যেন হাজার গুণে বেড়ে গেল তার ওপর আজ এক জন পথিক বৈষ্ণব জীব গাস্বামীর সংস্কৃত পদাবলী একতারায় অতি সুস্বরে গাইলে—আমার মানসত্ত্বন্দাবনের বংশীবটমূলে কিশোর হরি টিয়কাল বাণী ব’ঞ্জান, আমার প্রণের গোষ্ঠে তার ধেমৃদল চরে ; সেখানে তার খেলাধুলো চলে রাখালবালকদের নিয়ে দীর্ঘ সারাদিন, দীর্ঘ সারারাত। ' কেন এত আনন্দ আমার মনে এলকে বলবে? আমি যেন অল্প জন্ম গ্রহণ করেছি। ঘুম আর আস না—সে গঙ্গর রাত্রে তালগাধর আড়ালে চাঁদ অন্ত গেলে আমি আখড়ার সামনের মাঠে গাছের তলায় এসে বললুম। আর্কাশের অন্ধকার দূর করেছ শুধু জলঙ্গলে শুরুতরাং আলো . কে জানে হয়ত ওই শুক্রতারার দেশের নীতীরে, জ্যোৎস্নমাধা বনগ্রাস্তরে, উপবনে স্বয়ী S3BS ਸ੍ਰਾਂ --বেল্লার মজারবীথির ঘন ছায়ার প্রশীল্প-গঞ্জে-গোপন মিলনে সারারাত্রিকাটায়...তৃপ্তিহীন অমর প্রেম তাদের চোখের জ্যোৎস্নায় জেগে থাকে, লজ্জাভরা ছাপিষ্ঠে ধর দেয়। পীত স্বৰ্য্যাস্তের আলোর করুণ স্বর বহু দূরের শূন্ত বেয়ে সেখানে ভেসে এসে সান্ধ্য আকাশকে আরওঁ মধুর করে তোলে—কোথা থেকে সে হুর আসে কেউ জানে না-কেউ বলে বহু দূরের কোন নক্ষত্ৰলোকে এক বিরহী দেবতা বসে বসে এমনি তার বীণা বাজান, সেই স্বর ভেসে আসে প্রতি সন্ধ্যায়.ঠিক কেউ বলতে পারে না-কেবর্গ আধ-আলে আধ-ছায়ায় পুষ্পবীথিতে লুকিয়ে বসে মুখী প্রেমিক প্রেমিক হঠাৎ অন্তমনস্ক হয়ে পড়ে...তাদের চোখ অকারণে জল এসে পড়ে--- অবাক হয়ে তারা পরস্পরের মুথের দিকে চেয়ে থাকে । হঠাৎ আমার সামনে অস্পষ্ট অন্ধকারে এক জন তরুণ যুবক হাসিমুখে এসে দাঁড়িয়ে বললে—এস আমার সঙ্গে তার গেরুয়া উত্তীয় আমার গায়ে এসে পড়ছে উড়ে । আমি বলি—কোথায় যাব ? কে আপনি ? নবীন বৈষ্ণব বললে—আমি জীবগোস্বামী—আমারই পদাবলী তুমি সম্বেবেল শুনেছ বে। এত শীগগির ভুলে যাও কেন হে ছোকরা? এস আমি বৃন্দাবনে যাৰ । শ্ৰীকৃষ্ণক আমার পাওয়াই চাই। আমি সংসায় ছেড়েছি, সব ছেড়েছি, তার জন্তে দেখছ না পাগলের মত পথে পথে বেড়াচ্ছি —আপনি ত মারা গিয়েছেন আজি তিন-শো বছরের ওপর। আপনি আবার কোথায় ? —পাগল ! কে বললে আমি মরেছি। আর মলেই কি আমার যাওয়া ফুরিয়েছে নাকি ? এস.এস. মমি ংসার ছেড়েছি, সব ছেড়েছি, তার জন্তে। দেখছ মাপীগণ হয়ে পথে পথে বেড়াচ্ছি ? * ** এমন ভাবে কথাগুলো সে বললে আমি যেন শিউরে ਚੋੇ । বললাম—ঙাঁতে দেখতে পাছি, পাগলের খাৰু বাকী কি? আপনি যান, জাম কীৰ্ত্তরে উক্ত আমি বৃন্দাবনে ধাৰ না। তাছাড়া মালতীকে ছাড়া এক পঞ্জি এখান থেকে নড়ছি নে জানি শু উরুণ বাউল হৈসে একারী বাজাভে ধাৰাড়ে ক্ষে k;