পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\ళిళ ఎనO8వ তিনি বিশাখপত্তন গমন করেন। সেখালেও শাপমোচনের ইরান (পাশ্বত ) দেশে তথাকার নৃপতি রিজা শাহ, অভিনয় এবং কোম কোন বিষয়ে বস্তৃক্ত হয়। বিলাতে ভারতীয় তুলার ব্যবহার ss७२ गांrजब वशभ नत्र नाट्न गङ ङांबउँौश ड्रग ইংলেণ্ডের ধিলওয়লিরা ফিনিয়াছিল, বর্তমান ১৯৩৪ সালের প্রথম ময় মাসে তাছার তিন গুণ ভারতীয় তুলা তাহার লইয়াছে, পালেমেণ্টে একটি গ্রশ্নের উত্তর ইহা বলা হইয়াছে । ভারতবর্ষের লোকেরা যাহাতে বেশী পরিমাণে লঙ্কেশীক্ষেরে প্রস্তুত কাপড় কেনে, তাহর জন্ত তথাকার বস্তুনির্মাতার ভারতীয় তুলার প্রতি সদয় হইয়াছেন । ইহা মদের ভাল। অবিমিশ্র বাঞ্ছনীয় অবস্থা হইবে তখন, যখন ভারতবর্ষের যত তুলার কাপড়ের প্রয়োজন সমস্তই ভারতীয় ভুল হইতে ভারতবর্ষে প্রস্তুত হইবে । তাহার জন্ত যত তুলা আবগুক, তার চেয়ে বেশী ভুল ভারতবর্ষে তখন উৎপন্ন হইলে তাঁহা সেই সব দেশ রপ্তানি হইতে পরিবে, যে-সব দেশে তুলা জন্মে না । বঙ্গে আরও কাপড়ের কল চাই ইহা গেল সমগ্র ভারতবর্ষের কথা । ভারতবর্ষের প্রদেশগুলির মধ্যে বঙ্গের লোকসংখ্যা সকলের চেয়ে বেশী । এখানে কাপড়ের কাটতিও বেশী। বঙ্গে বিক্রীত কাপড়ের অধিক অংশ বাহির হইতে আসে। স্বঙ্গের কাপড়ের কলেবঙ্গের অভাব মাচন অল্পই হয় । বঙ্গে আরও অনেক কাপড়ের কল চলিতে পারে। তাঁহাতে বাঙালীর মূলধন খাটিলে এবং বাঙালীরা stহাতে শ্রমিকের ও অন্য রকমের কাজ পাইলে বঙ্গের শ্ৰীবৃদ্ধি হইবে । বাঙালীদের কয়লার খনির কয়লার কার্টুডিও গহীতে বাড়িতে পারে। বঙ্গের সীমা স্থামে উৎকৃষ্ট কপিঙ্গ জন্মিতে পারে । *ীয় সরকারী কৃষি-বিভাগ হইতে এই বিষয়ে বিস্তারিত ধ্ৰুতি প্রকাশিত হওয়া আবশুক । এইদিকে কৃষি-মন্ত্রীর ষ্টি পড়িলে ভাল হয় । ফিরদৌসীর সহস্ৰবাৰ্ষিক জন্মোৎসব ইরানের মহাকবি ফিরদৌসীর সহজবাধিক জন্মোৎসব পহলেবী ও জনসাধারণের উদ্যোগে মহাসমারোহে সম্পন্ন হইয়া গিয়াছে। ফিরদৌসী সম্বন্ধে গত মাসের প্রবাসীতে আমরা কিছু লিথিয়'লিম । ইনি যে “শাহ সাম” নামক মহাকাব্যের রচয়িত বলিয়া বিখ্যাত, তাঁহাতে যে, সকল ইরান-নৃপডির অবদান-পরম্পরা বর্ণিত হইয়াছে, তাহার মেহম্মদীয়ধৰ্ম্মাবলম্বী ছিলেন না । ঐ ধৰ্ম্ম প্রবর্ধিত হইবার পূৰ্ব্বে তাহার রাজত্ব করিয়াছিলেন। এই কারণে, তাহদের সম্বন্ধে কাব্য রচনা করায় ফিরদৌসীর জীবিত কালে গোড়া মুসলমানদের পক্ষ হইতে, তিনি যাহাতে সম্মান না পান, সে চেষ্টা হইয়াছিল । কিন্তু তাহ সফল হয় নাই । ভারতবর্ষের মুসলমানের “রঘুবংশ” রচয়িতা কালিদাসের জয়ন্তী, কিংবা তাহার মত অন্য কেন মহাকবির জয়ন্তী যদি করেন বা তাহীতে উৎসাহের সহিত যোগ দেন, তাহা হইলে তাহদের সেই কাজ কতকটা পারসীকদিগের অনুষ্ঠিত ফিরদৌসী-জয়ন্তীর অনুরূপ হইবে। বিঠলভাই পটেলের উইল ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভার ভূতপূৰ্ব্ব সভাপতি পরলোকগত বিঠলভাই পটেল তাহার উইলে ভারতের উন্নতিকর কার্য্যে ব্যয় করিবার জন্ত ১,১৫,০০০ টাকা রাখিয়া গিয়াছেন । তিনি উইলে এইরূপ ইচ্ছা প্রকাশ করিয়া গিয়াছেন, যে, ঐযুক্ত সুভাষ চন্দ্র বসুর দ্বারা বা তাহার নির্দেশমত র্তাহীর মনোনীত কোন যোগ্য ব্যক্তির দ্বারা বিদেশে ভারতের পক্ষে কল্যাণকর প্রচারকার্য্যে ঐ টাক বায়িত হইলে ভাল হয় । সুভাষ বাবু অন্ত কোন ভারতহিতকর কাজেও উহা লাগাইতে পারিবেন। ইউরোপে পটেল মহাশয়ের মৃত্যুর পূৰ্ব্বে হভাষ বাবুই তাহার সেবাশুশ্ৰুষার জন্ত বিশেষ পরিশ্রম করিয়াছিলেন, অন্ত কোন ভারতীয় রোগশয্যায় তাহার নিকটে ছিলেন না। পটেল মহাশয়ের মুঙ্কুর পর তাহার শব ভারতবর্ষে প্রেরণের ব্যবস্থাও সুভাষ বাবু করিয়াছিলেন । ബ