পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পোষ দৃষ্টি-প্রদীপ 8>Nご সিনীর হাটের দিকে যায়, তাদের চাকার শব্দও ভাল লাগে, আখড়ার বাবাঙ্গীরা নিমগাছে উঠে নিমপাত পাড়ে— সষ্ট যেন এক নতুন দৃপ্ত। মালতী যেদিন আসে না, ক ভাল ক'রে কথা বলে না, সারাদিন আমার মনে শাস্তি Iাকে না, ওরই কথা ভাবি সারক্ষিণ—কতক্ষণে দেখা হবে, তক্ষণে কথা বলবো । মালতী আমায় এমন জালেও জড়িয়ে ফেলেছে । হয়ত আমি এখন থেকে যেতাম না-হয়ত শেষর্যান্ত থেকেই যেতে হ’ত—কিন্তু যেদিন মালতী আমার ক'ছে বসে পুকুরঘাটে গান গাইলে পরদিনই ছুপুরের রে উদ্ধব-ববীজী আমীয় ডেকে বললে—একটা কথা লি আপনাকে—কিছু মনে করবেন না। আপনার থানে অনেক দিন হয়ে গেল, আমাদের আখড়ার নিয়ম অনুসারে তিন দিন মাত্র এখানে অতিথ বেষ্টমের Itথবীর কথা । আপনার প্রায় এগারো মাস হ’ল— আমি চুপ ক’রে রইলাম, কারণ ওর মুখ দেখেই আমার নে হ’ল এটা কথার ভূমিকা—আসল কথাটা এখনও tল নি । ঘটলও তাই। একটু ইতস্ততঃ ক’রে উদ্ধব লিলে—তাতেও কিছু না—কি জানেন, আপনার রুণির ঙ্গে এই মেলামশাটা ভাল দেখাচ্ছে না। আপনার কাছে বসে পুকুরঘাটে বিকেলে গান গেয়েছিল—একথা নয়ে সবাই—বুঝলেন না, মেয়েমানুষের নামে নাম টুতে দেরি লাগে না । আমি ওর অভিভাবক—এসব iাতে না হয় আমার দেখা উচিত ব’লেই আপনাকে জানাচ্ছি এ-কথা। রুণি-মা সেরকম মেয়ে নয়। আমি সেটা খুবই জানি, কিন্তু লোকে ত— রাগ করবেন না, ভেবে দেখুন। লাকে যদি ওর নামে পাচটা কথা ওঠায় বা বলে সেটা মামার উচিত, হতে না-দেওয়া-নয় কি ? अनि बनणाम-न? आभांद्र जर्छी श्छइ औरूत्र করি। কিন্তু জমি ওকে বিয়ে করতে চাই। আপনি ত বলেছিলেন, মালতীর যদি ইচ্ছে হয়-ওর রবার ওর ওপর আদেশ আছে— - --किलू ७ट्र ३शों कन्नैश्चैंौ ध्रुक्रश्व झेिलन-च्षों★नेि রাহ্মণ বটে, বৈষ্ণৰ নন, তার ওপর আপনি খৃষ্টানী মৃতের লাক, আপনার সঙ্গে কি ক'রে ওর বিয়ে হতে পারে - ও বৈষ্ণবের মেয়ে, বৈষ্ণবের সঙ্গেই ওর বিয়ে হবে। তবে মালতীর এতে কি ইচ্ছে জানুন, সে যদি বলে আমার আপত্তি নেই । ওর বাবা ওরই ওপর সে ভার দিয়েছিলেন । সেদিনই সন্ধ্যার সময় ওকে নির্জনে পেলাম। ওকে বললাম—একটা কথা বলব মালতী ? তুমি অভয় দেবে? মালতী কৌতুকের সুরে বললে—উঃ মাগো—যাত্রার দলের মত কথা গুনে আর বীচি নে । কি বলবেন বলুন না ? —তুমি কি চিরকাল এই ভাবে জীবন কাটাবে? না হাসিখুশী না, দরকারী কথা । সব তাতেই হাস কেন— ভেবে দেথ আমি কি বলছি— —কেন এ জায়গা কি খারাপ ? এমন চমৎকার মাঠ, দীঘি—আপনি সেদিন কি কবিতাটা বলছিলেন সেই— মালতী কথা শেষ না-ক’রেই ছেলেমানুষী হাসি সুরু করলে। আমি বললাম-না, মালতী লক্ষ্মীটি, ওভাবে কথা উড়িয়ে দিও না । আমি তোমায় চাই । তোমায় বিয়ে ক’রে এখান থেকে নিয়ে যেতে চাই। কি বল তুমি ? মালতীর মুখের হাসি হঠাৎ বন্ধ হয়ে গেল—সে কেমন বিস্ময়-দৃষ্টিতে আমার দিকে চাইলে—তাঁর পরেই তার মুখেচোথে ঘনিয়ে এল লজ্জা । ওর এ-ধরণের লজ্জা আমি কখনও দেখি নি। বেশ খানিক ক্ষণ কেটে গেল। মালতীর মুথে উত্তর নেই। বললাম—ভেবে উত্তর দিও। এখুনি চাইনে তোমার উত্তর । তাড়াতাড়ি কিছু না-বলাই ভাল । মালতী এতক্ষণ মুখ নীচু ক’রে ছিল—এইবার মুখ তুলে কিন্তু অন্ত দিকে চেয়ে বললে—কিন্তু এ-জায়গা ছেড়ে যেতে হবে কেন ? ছেড়ে যেতে হবে এই জন্তে মালতী যে, আমি ত তোমাকে এখানে আখড়ায় থাকতে দিতে পারব না । আমিও এখানে চিরদিন কাটাতে পারি নে। মালতীর মুখের ভাবে আমীর মনে হ’ল আমার মুখে এ-কথা যেন ওর পক্ষে অপ্রত্যাশিত। ও কি ভেবেছে আমিও চিরকাল এই আখড়াতেই থেকে যাব ? ওর মুখ দেখে মনে হ’ল बांबांद्र ७-कथांत्र ७ माम (कानी c^प्यtझ् । श्रांभांद्र मन भयङांद्र जश्न ऍण । श्रांयि कधां* अङगूज़ शश्चदमब्रम করতে পাৱ ৰায় করে বললাম—তুমি এখনও ছেলেমানুষ । নিজের সম্বন্ধে বিচার ক’রে দেখতে পারার ক্ষমতা এখনও &