পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

交吋受FN নয়। বরঞ্চ কৰ্ম্ম যখন বহুবিস্তৃত হয়ে বন্ধুর পথে চলতে থাকে তখন তার সকল ভ্রমপ্রমাঙ্গ সত্ত্বেও যদি তার মধ্যে প্রাণ থাকে তবে তাকেই শ্রদ্ধা করতে হবে। শিশু অবস্থার সহজতাকে চিরকাল বেঁধে রাখবার ইচ্ছা ও চেষ্টার মতো বিড়ম্বন আর কী আছে ? আমাদের কৰ্ম্মের মধ্যেও সেই কথা । যখন একলা ছোট কার্য্যক্ষেত্রের মধ্যে ছিলুম তখন সব কাঁদের মনে এক অভিপ্রায়ের প্রেরণা সহজেই কাজ করত। ক্রমে ক্রমে যখন এ আশ্রম বড় হয়ে উঠল তখন এক জনের অভিপ্রায় এর মধ্যে সম্পূর্ণভাবে প্রকাশ পাবে এ সম্ভব হ’তে পারে না —অনেকে এখানে এসেছেন, বিচিত্র তাদের শিক্ষাদীক্ষণ—সকলকে নিয়েই আমি কাজ করি, কাউকে বাছাই করি নে বাদ দিই নে, নানা ভুলত্রুটি ঘটে নানা বিদ্রোহ-বিরোধ ঘটে—এ সব নিয়েই জটিল সংসারে জীবনের যে-প্রকাশ ঘাতভিঘাতে সৰ্ব্বদ আন্দোলিত তাকে আমি সম্মান করি । আমার প্রেরিত আদর্শ নিয়ে সকলে মিলে একতারাযন্ত্রে গুঞ্জরিত করবেন এমন অতি সরল ব্যবস্থাকে আমি নিজেই শ্রদ্ধা করি নে। আমি যাকে বড় ব’লে জানি, শ্রেষ্ঠ ব’লে যা বরণ করেছি অনেকের মধ্যে তার প্রতি নিষ্ঠার অভাব আছে জানি, কিন্তু তা নিয়ে নালিশ করতে চাই নে। আজ আমি বর্তমান থাকা সত্ত্বেও এখানকার যা কৰ্ম্ম তা নান বিরোধ ও অসঙ্গতির মধ্য দিয়ে প্রাণের নিয়মে আপনি তৈরি হয়ে উঠছে ; আমি যখন থাকব না, তখনও অনেক চিত্তের সমবেত উদ্যোগে যা উদ্ভাবিত হ’তে থাকবে তাই হবে সহজ সত্য। কৃত্রিম হবে যদি কোনো এক ব্যক্তি নিজের আদেশ-নির্দেশে একে বাধ্য ক’রে চালায়—প্রাণধৰ্ম্মের মধ্যে স্বতোবিরোধীতাকেও স্বীকার করে নিতে হয়। অনেক দিন পরে আঞ্জ এ আশ্রমকে সমগ্ৰ ক’রে দেখতে পাচ্ছি ; দেখছি, আপন নিয়মে এ আপনি গড়ে উঠেছে। গদা যখন গঙ্গোত্রীর মুখে তখন একটিমাত্র তার ধারা । उद्र नग्न क्लrम यह ननननौग्न गश्ठि षष्ठहे ¢गू गजठ इज, गपूजह संड निक:वर्ड इण, कङ डांब ब्रशांख्न वैह । गरे जामि चक्रडा चांद्र उद्र नरे, रुङ जादिगडा थतन क्छइ छात्र ऋक्ष, उतू८कसे वण मा अनाब उल्डि নির যাওয়া, যেহেতু অনেক দিনত ঢুকেছে তার মধ্যে, সে $$$ সরল গতি আর তার নেই। সব নিয়ে যে সমগ্রতা সেইটিই বড়—আশ্রমও স্বতোধাবিত হয়ে সেই পথেই চলেছে, অনেক মানুষের চিত্তসম্মিলনে আপনি গড়ে উঠছে । অবগু এর মধ্যে একটা ঐক্য এনে দেয় মুলগত একটা আদিম বেগ ; তারও প্রয়োজন আছে, অথচ এর গতি প্রবল হয় সকলের সম্মিলনে । নিত্যকালের মতো কিছুই কল্পনা করা চলে না—তবে এর মূলগত একটি গভীর তত্ত্ব বরাবর থাকবে একথা আমি আশা করি—সে-কথা এই ষে এটা বিদ্যাশিক্ষার একটা খাচা হবে না, এখানে সকলে মিলে একটি প্রাণলোক সৃষ্টি করবে। এমনতরে স্বৰ্গলোক কেউ রচনা করতে পারে না যার মধ্যে কোনো কলুষ নেই দুঃখজনক কিছু নেই—কিন্তু বন্ধুরা জানবেন ষে এর মধ্যে যা নিন্দনীয় সেইটাই বড় নয়। চোখের পাতা ওঠে, চোখের পাতা পড়ে ; কিন্তু পড়াটাই বড় নয়, সেটাকে বড় বললে অন্ধতাকে বড় বলতে হয়। যারা প্রতিকূল, লিঙ্গার বিষয় তারা পাবেন না এমন নয়—নিন্দনীয়তার হাত থেকে কেউই রক্ষা পেতে পারে না। কিন্তু তাকে পরাস্ত করে উত্তীর্ণ হয়েও টিকে থাকাতেই প্রাণের প্রমাণ। আমাদের দেহের মধ্যে নানা শত্রু নানা রোগের বীজাণু— তাকে আলাদা ক’রে যদি দেখি তো দেখব প্রত্যেক মানুষ বিকৃতির আলয় । কিন্তু আসলে রোগকে পরাস্ত ক’রে যে স্বাস্থ্যকে দেখা যাচ্ছে সেইটেই সত্য। দেহের মধ্যে যেমন লড়াই চলছে প্রত্যেক অনুষ্ঠানের মধ্যেই তেমনি ভালমনের একটা দ্বন্দ্ব আছে—কিন্তু সেটা পিছন দিকের কথা । এর মধ্যে স্বাস্থ্যের তত্ত্বটাই বড় । আমি এমন কথা কখনও বলি নি আজও বলি নে যে আমি যে-কথা বলব তাই বেঙ্গবাক্য—সে রকম অধিনেতা আমি নই। অসাধারণ তত্ব তো আমি কিছু উদ্ভাবন করি নি ; সাধকেরা যে অথও পরিপূর্ণ জীবনের কথা বলেন সে-কথা যেন সকলে স্বীকার করে নেন । এই একটি কথা ধ্রুব হয়ে থাক। তার পরে পরিবর্তমান পরিবদ্ধমান স্বাক্টর কাজ সকলে মিলেই হবে। মানুষের দেছে যেমন অস্থি, এই অনুষ্ঠানের মধ্যেও তেমনি একটি যান্ত্রিক नेिक श्रां८छ् ॥ ५३ अश्छेत्र cशन 4ांधवांन झ्द्र किरु शृङ्गहे cषन यूथा नीं श्ड़ sö,. कबद्ध थांन कक्कमांब्र गर्थश्वरभद्र *थ