পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

尔之岛 సారి8St গেছে । আর যে-সব শিল্প এখনও আছে তাদের অধিকাংশেরই অবস্থা অতীব শোচনীয়। শীঘ্রই উন্নত প্রণালী ও গুন্ধের সাহায্য না-পেলে পঞ্চস্থলাভ ছাড়া বাজারে তাদের আর কোনও লাভের সম্ভাবনা দেখা যায় না । গত অৰ্দ্ধ শতাব্দী যাবৎ বাংলা দেশে পাশ্চাত্যের অনুকরণে বিদেশী ও দেশী মুলধনে অনেক বড় বড় কলকারখানাই হয়েছে। কিন্তু এতে বাংলার সর্বসাধারণের সমৃদ্ধির দিক থেকে বিশেষ কল্যাণ হয়েছে ব’লে মনে হয় না । বেকারের সংখ্যা ক্রমশঃ বেড়েই চলেছে। এখন প্রশ্ন হ’ল কুটির-শিল্পকে বৈজ্ঞানিক ভিত্তির উপর স্থাপন ক’রে তার পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করা, না অৰ্দ্ধমৃত কুটারশিল্পগুলিকে যথারীতি সৎকার ক’রে তার স্থানে বড় বড় কলকারখানা স্থাপন করা । এই সমস্তা মীমাংসার পূৰ্ব্বে বাংলা দেশের বর্তমান অবস্থাটা একটু আলোচনা कज़ाँ शांक ! ১৯৩১ সনের সেলস বা আদমসুমারীতে করদ-রাজ্য বাদে বাংলার লোকসংখ্যা ছিল ৫৭,১১৪,••• (পাচ কোট এক লক্ষ চোঁদ হাজার ) । তার মধ্যে— উপার্জক-- কৰ্ম্মী পোষ্য (Working dependent) মোট কক্ষ্মী—১৪,৪১৩,••• (এক কোটী চুয়াল্লিশ লক্ষ তের হজিীর ) অর্থাৎ মোট লোকসংখ্যার মধ্যে শতকরা মাত্র ২৯ জন কাজ করে আর বাকী ৭১ জন পোষ্য । ১৯২১ সনের আদমস্কমারীতে দেখিতে পাই শতকরা ৩৫ জন কৰ্ম্ম ও বাকী ৬৫ জন পোষ্য । বাংলার বেকার-সমস্ত যে ক্রমশঃ অতীব গুরুতর আকার ধারণ করছে বা পূর্বেই করেছে সে-বিষয়ে আর কোনও সন্দেহ নাই । বর্তমানে বাংলার কৰ্ম্মক্ষম লোকসংখ্যা ২৩,•••,••• ( যুই কোটি ত্রিশ লক্ষ ), তার এক-তৃতীয়াংশেরও বেশী অর্থাৎ ৮,০৫০,০০০ (আণী লক্ষ পঞ্চাশ হাজার ) লোক সম্পূর্ণ বেকার। বেকারের এই বিরাট বাহিনী দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে । : বাংলাদেশের শতকর। প্রায় ৭ জন লোক কৃষিজীবী। ‘.秘 o ہ ہ ہ,ہ s,ae $ ৬৬৩,০ 0 a কৃষির উপরেই বাংলার জীবন-মন্ত্রণ নির্ভর করে । কিন্তু এই কৃষির অবস্থাও অতীব শোচনীয় । জন-প্রতি কৃষকের ভাগে জমীর পরিমাণ অতি কম । ষে জৰ্মী এক জন লোক চাষ করতে পারে সেখানে আজ পাঁচ জন লোক নিযুক্ত আছে । লাভও সেই পরিমাণে জন-প্রতি এক-পঞ্চমাংশ হয়ে গেছে । তা ছাড়া বাংলার কৃষকদের বৎসরে প্রায় নয় মাস বসে থাকতে হয়। বর্তমানে পৃথিবীব্যাপী আর্থিক দুরবস্থার জন্ত কৃষিজাত দ্রব্যের মুল্য অসম্ভব রকম কমে যাওয়ায় বাংলার আর্থিক জীবন প্রায় অচল হয়ে পড়েছে। কৃষকদের ক্রয় করবার ক্ষমতা প্রায় অক্ষমতার সীমায় এসে পৌছেছে এবং সেই সঙ্গে সঙ্গে শিল্পজাত দ্রব্যের চাহিদাও অসম্ভব রকম কমে গেছে । কৃষকদের আয়ের পথ বাড়িয়ে তাদের ক্রয় করবার ক্ষমতা বৃদ্ধির উপরেই দেশের শিল্প ও আর্থিক উন্নতি নির্ভর করছে । এই ত গেল কৃষকদের অবস্থা । এ ছাড়া বৰ্ত্তমানে আর একটি জটিল সমস্তার উদ্ভব হয়েছে, সেটা হ’ল মধ্যবিত্ত শিক্ষিত যুবকদের বেকার-সমস্ত। স্কুল-কলেজের শিক্ষা সমাপ্ত করে যাঙালী যুবক আজ চারি দিক অন্ধকার দেখছে । চাকরির অাশা হুরাশ হয়ে উঠেছে । চার দিকে অসন্তোষ বৃদ্ধি পাচ্ছে । বাংলা দেশ কৃষিসৰ্ব্বস্ব দেশ । কিন্তু কোন রাষ্ট্রই কেবল মাত্র কৃষির সাহায্যেতার অর্থনৈতিক সামঞ্জস্ত রক্ষা করতে পারে না । কৃষি ও শিল্প এই দুয়ের সামঞ্জস্তের ওপরেই রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক সামঞ্জস্ত নির্ভর করে । এই অসামঞ্জস্যতার জন্তই বাংলার আজ এই দুরবস্থার দিনে কুর্টর-শিল্পের প্রয়োজনীয়তা এমন ভাবে অনুভূত হচ্ছে। সামাজিক প্রথা ও লোকের মানসিক গড়নের উপরই জাতীয় শিল্পানুষ্ঠানের প্রকার ও কৃতকাৰ্য্যতা নির্ভর করে । গত ৫০ রছরের অভিজ্ঞত্তায় মনে হয় বাঙালী বড় বড় কলকারখানার চেয়ে কুষ্ঠীর-শিল্পকেই বেশী ভালৱালে। ১৯২১ সনের আদমসুমারীতে দেখতে পাওয়া যায়, বাংলার বড় বড় কলকারখানাতে প্রায় ১৭৭;*** ( এক লক্ষ গভর হাজার } দক্ষ কারিগর কাজ করত, তার মধ্যে বাঙালী fছল মাত্র **,००० (७कखम्न झांछांब्र ) कन,¢ अर्थीं९ *छकब्र *8दे जtनद्र७ कम । अक्छ uक्रम अश्नक निग्न आयझ् शबफ़ क#