পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\లిగి •ఙEEE Sలిeఏ BBB BB BBS BB BBB BBB BB BB BBB BBDD DBBB BB DDDD DDB BB BBS ggg DD DBBDS BBBS BBBD DDS DD DBB DD BBB BB BB BBS BBB DD DDBBB DDD ঋমতে পাকের মধ্যে কোথায় তলিয়ে যাবে শেষঞ্চলে হতে পাওয়াই যাবে না।” কালু সায় দিয়া বলিল, “আঞ্জে সেও কথা বিবেচা বটে কৰ্ত্ত ? কৃষ্ণে সরকার বলিলেন, "একবার নেমে দ্যাখ বাপু পারিস যদি ৷ সাত ভরি সোনা আছে ওতে। পুরো একটা টাকাই দেব তোকে, বা ' খানিক ভাবিয়া তেল মাখিয়া কালু ইদারার ভিঙরে নামিয়া গেল ! এ বড় সহজ কথা নয় । অধিশ্রাম গোলাবৃষ্টির মধ্যে যে উন্মাদ আগাইয়া যায় সে সৈনিক, কালু ঙার চেয়ে কম সাহসী নয়। সে পাকা ডুবুরী, জলের পেষণে মানুষ কি হইয়া যায় সে তাহ জানে। একটি টাকার জন্তই সে কি জানিয়া শুনিয়া কৃষ্ণেন্দু সরকারের পরিপূর্ণ ইদারা ডুব দিল? অথবা এমনি ভাবে মানুষ জীৰিক অর্জন করে, ক্ষুধা ও তপস্কা প্রয়োজন ও কাৰ্য্যকে একত্র মিশাইয়া । কিন্তু তল কালু পাইল না । ভাসির উঠিয়া মড়ার মত ধড়ি ধরিয়া বিশ্রাম করিতে লাগিল । কৃষ্ণে সরকার স্থাকিয়া বলিলেন, পেলি ? কালু গুনিতেও পাইল না, জবাবও দিল মা । খানিক পরে অতিকষ্টে গে উপরে উঠিয়া আসিল । ইদারার পাশে বর্ধার শাওলার পিছল সিমেন্ট করা স্নানের জায়গাটুকুতে বসিবমাত্র গলগল করিয়া তাহর নাক দিয়া এক ঝলক রক্ত বাহির হইয়া গেল । কিন্তু ইহাতেই সে যেন একটু সুস্থ বোধ করিল। বুধে একটা অসই ভার চাপিয়া ধরিয়াছিল, রক্ত হইয় তাহা বাহির হইয়া গিয়ছে । কালুর রক্তবর্ণ চোখ জ্বলে ভরিয়া গেল । সমস্ত জগৎ ধের্ম অকস্মাৎ পরিবর্তিত হইয়। গিয়াছে। সব স্তন্ধ, কোথাও এতটুকু শব্দ নাই। এখনও সৈ যেন জলে ভূধির অাছে। এ শুধু আশ্চৰ্য্য নয়, এ ভয়ানক। সে কালা হইরা গিয়াছে। - দিন-ণ্ডিনেক সে বিছনীয় গুইয়। রছিল । বুকের যন্ত্রণা একরাত্রি ঘুমাইয়াই কমিয়া গেল। কিন্তু আকস্মিক বধিরতা সারিতে সময় লাগিল। সম্পূর্ণ গরিলও না । কালু কীনে কম শুনিতে লাগিল। হাস্পদনে গুঞ্জরিত গেল। তাহার জগৎ এবার ক্রমে ক্রমে একেবারে শব্দহীন হইয়া যাইবে এই ভয় সে এক মুহূর্তের জন্ত ভুলিতে পারিল না । কিন্তু সে মরে নাই । সে জীবিত । তাহাঁর জীবিকা চাই ] সে অাঁধপেট খায়, বউ গালাগালি দেয়, ছেলেমেয়েগুলি ক্ষুধীয় কঁদে । কালু আবার গ+ঝাড়া দিয়া উঠিল। বাড়ি বাড়ি খোজ করিয়া শুনিল, তাহাকে কাহারও প্রয়োজন নাই। নদীর ধারে গিরা দেখিল, অটুট বাঁধ দাড়াইয়া আছে, নদীর পঙ্কিল স্রোত শান্ত । মাঠে ধানের শিযগুলিতে য়ং ধরে নাই, রোদ লাগিয়া সবুজ রংকে হলদে দেখাইতেছে, ফঁকি ঘুচিয়া এ-রং কায়েমী হইত অনেক দেরি। বর্ষার আগে যে যেমন পারিয়াছে ঘরের চাল মেরামত করিয়াছে, যে পারে নাই সে কালুকে ডাকিবে না, কালুর মতই হয়ত সে অাধপেটা খাইয়া সুদিনের পথ চাহিয়া আছে । শহরের পথে মন্থর পদে চলিতে চলিতে কালু লক্ষ্য করে, জীবিক অর্জনের মরহুম সকলের ফুরাইয়া যায় নাই। গড়েীয়ান কর্দমাক্ত পথে গাড়ী চালাইতেছে, ফিরিওয়াল ইকিয়া ফিরিতেছে, কুলি মোট বহিতেছে, স্তাকরার ঘরে অবিরাম ঠকঠক শব্দ, কুমোরের দাওয়ায় চাকরি আবিৰ্ত্তন, ধোপার পিঠে কাপড়ের বোঝা । দিনের পর দিন তাহার কোঙ্গাল চালানোর ইতিহ’ল কালু ভুলিয়া যায় ঃ সৃষ্টির সেই অফুরস্ক উন্নস, ইদারায় ডুব দিবার রোমাঞ্চ, সাত কলসী মোহরের স্বপ্ন, সুখ ও সচ্ছলতার সেই সাননা দিনগুলি । সে ঈর্ষা বোধ করে । তাহার আপশেষ হয়। ভাঙ রাস্তার ঘেখানে মিউনিসিপ্যালিটির কুলির मा*ि cफणिाङह, cनइंथाट्न ऍफ़ाइश cन क६ डेिंड তাহাঁদের কাজ দেখে ৷ ” * * * - প্তার পর এক দিন সকালে দড়ি স্থাতে গামছা-কাৰে স্বৰুকে সে কৃষ্ণে সরকারের বাড়ির দিকে যাইতে দেখিল। * কোথা ঘাস মধু? . . . . . . "রক্ষীর-মশ'য়ের বপড়। জলন্ত ভুলে দিলে পাঁচ টাক پی: ؛ متری : : कबूण कcब्रtझ्म ’ - *** ***