পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ প্রখসনাধী ఆన98ు -טפאר DBB BuS DDS ttg BDttBBBB BB B BBBBBBB BBB BB BBB BBBD DDB BBDDS মৰ্যাদার অধিকারীরূপে তাছাদের বংশগৌরব অক্ষুণ্ণ রাখিয়া প্রধাসী बांछलौग्न शृष्थांव्ऊब्नकांग्रेौ झईरयम ।

মিঃ জিন্না কি চান -: ਢਂ *iग्गंमग्रैर्द्रौ कशॆिषॆत्र द्वि:१it; ७ाद: তদনুসারে গ্রণীত ভারতশাসন বিল ভারতীয়দিগকে কোন প্রকৃত ক্ষমতা দেয় নাই, ইহা মিঃ মোহম্মদ আলী জিন্ন বেশ জানেন। তাঁহা হইলে লোকের কৌতুহল হইতে পারে, যে, এই যে সারশূন্ত ভারতীয় কন্সটিটিউগুন বা শাসনবিধি হইতেছে, তাহার ব্যবস্থাপক সভাগুলিতে মিঃ জিন্না নিজের সম্প্রদায়ের জন্ত একটা বড় বথর ( যাহা তঁহাদের গুtয্য পাওনা ম’হ ) লইয়া কি করিবেন । শূন্তের রকম পাচ আন। চার পাই বা আট আনা বা বীর আন বা ষোল আন— কিছুরই কোন মুল্য নাই । সেই জন্ত মিঃ জিন্ন গবন্মেণ্ট অব ইণ্ডিয়া বিলটাকে তাহার প্রস্তাবের একটি অংশ দ্বার এরূপ ভাবে সংশোধিত করাইতে চান যাহাতে কতকটা ক্ষমতা ভারতীয়দের হাতে আসে। সেরূপ সংশোধন হুইলে সেই ক্ষমতার রকম পাঁচ অনা চার পইি মুসলমানেরা সম্প্রদায়িক বাটোরার অনুসারে পাইব--দিও তাহারা শিক্ষা, সাৰ্ব্বজনিক কার্যে উৎসাহ, আত্মোৎসর্গ ও ত্যাগ, ধনশালিত এমন কি লোকসংখ্যা অনুসারেও সমুদয় ক্ষমতার এক-তৃতীয়াংশ পাইবার অধিকারী ভারত নহে। মিঃ জিন্না ইহাও জানেন, বে, প্রধানতঃ হিন্দুদের চেষ্টায় এবং আত্মোৎসর্গ ও দুঃখবরণের জোরে রাষ্ট্রীয় ক্ষমত কালক্রমে দেশের লোকদের হাতে আসিবেই । তখন, এখন যাহা শুম্ভ ( ), তাহা কিছু-একটাতে পরিণত হইবে, এবং তখন সাম্প্রদায়িক বাটোয়ার কায়েম থাকিলে সেই কিছু-একটার এক-তৃতীয়াংশ মুসলমানরা পাইবে । এই জষ্ঠ, তিনি সাম্প্রণয়িক বাটোয়ারাটাকে জীয়াইয়। রাখিতেছেন, এবং সেই অভিসন্ধিতে ডাঃ আঙ্গারী, মৌলানা জাবুল কালাম আজাদ প্রভৃতি তথাকথিত গুীশগুলিষ্টদের বরাবর যোগ আছে অনুমান করা অনুচিত হইবে না । কংগ্রেস জয়েন্ট পালেমেন্টারী কমিটির রিপোর্ট অনুযায়ী শাসনবিধি মোটেই চান নী—মুহাম্মা গান্ধীরওঁ মত ভাই, কংগ্রেস গুরূপ শাসনবিধি * বর্জনীয় মনে করেন। হিন্দু মহাসভাও তাই মনে করেন । কিন্তু মিঃ জিন্না তাহা বলেন নাই। তিনি চতুর লোক । তিনি জানেন, কংগ্রেস সাম্প্রদায়িক বাটোয়ার গ্রহণীয় নয়, বর্জনীয়ও নয় বলিলেও, জয়েণ্ট পালেমেণ্টারী রিপোর্টটা সম্পূর্ণ রূপে পরিত্যক্ত হইলে তাহার অঙ্গীভূত সাম্প্রদায়িক বাটোয়ারাটাও পরিত্যক্ত হইবে । সেই জন্ত, তিনি প্রস্তাবিত শাসনবিধিটার সংশোধন চান, সম্পূর্ণ বর্জন চান না, এবং সাম্প্রদায়িক বাটোয়ারাটাকে ত আগে হইতেই বাচাইয়া রাখিয়াছেন । তার পর, মিঃ জিন্না দেশী রাজ্যগুলির সঙ্গে ব্রিটিশ ভারতের সংযোগে একটি সমগ্রভারতীয় ফেডারেগুন চান না । যেরূপ ফেডারেশ্বানের প্রস্তাব হইয়াছে, আমিরাও তহি চাই না । অমর চাই না, যে, দেশী রাজ্যের প্রজীর সম্পূর্ণ রাষ্ট্ৰীয়ক্ষমতাহীন থাকে, এবং তাহদের উপর নিরঙ্কুশ প্রভুত্বশালী রাজারা নিজেদের মনোনীত কতকগুলি লোককে ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভায় প্রতিনিধিরূপে পাঠায় ; অমর চাই না, যে, ঐ সভার ৩৭৫ জন সভোর একতৃতীয়াংশ ৯২৫ জন দেশী রাজাদের দ্বারা মনোনীত হয় । কারণ, প্রথমতঃ আন্দাজ দেড় শত রাজ্যের দেড় শত রাজ ( বাকী রঞ্জাদিগকে বিলের তপশীলে কোন প্রতিনিধি পাঠাইবার ক্ষমতা দেওয়া হয় নাই ) ১২৫ জন প্রতিনিধি মনোনীত করিবে ও ব্রিটিশ-ভারতের ২৫ কোটির উপর মানুষ ২৫০ জন প্রতিনিধি নিৰ্ব্বাচন করিবে, ইহা নিতান্ত অসঙ্গত ব্যাপার, এবং যদি ইহা শোচনীয় না হইত তাহা হইলে ইহাকে সাতিশয় হাস্যকর ব্যাপার বলা চলিত । দ্বিতীয়তঃ, যদি দেশী রাজ্যের প্রজারাও ব্রিটিশ-ভারতের প্রজাদেরই মত নিৰ্ব্বাচনাধিকার পায়, তাহা হইলেও দেশী রাজ্যের ৮ কোটি প্রজ্ঞ। পাইবে ১২৫ জন প্রতিনিধি এবং ব্রিটিশ-ভারতের ২৫ কোটির উপর অধিবাসী পাইৰে ২৫ জন প্রতিনিধি, ইহা ভাষ্য ব্যবস্থা নহে। প্রস্তাবিত ফেডায়েগুনের বিরুদ্ধে আরও নানা আপত্তি আমাদের অাছে। মিঃ জিন্নারও সেই সমস্ত আপত্তি থাকিতে পারে। তা ছাড়া মুসলমানদের আর একটা জাপতির