পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাংলা দেশের একটি শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান শ্ৰীঅনাথনাথ বসু আমাদের দেশে শিক্ষাসংস্কারের কথা তুলিলেই এক দল লোক বলেন বর্তমান অবস্থার আমূল পরিবর্তন না করিলে কোন তাল কাজই আমাদের বিদ্যালয়ে করা সম্ভবপর নহে। তাহদের মতে পরীক্ষাবিধি, পরিদর্শনপদ্ধতি ইত্যাদি বাহিরের শাসন আমাদের শিক্ষা-প্রণালীকে এমন কঠিন নাগপাশে বাধিয়া রাখিয়াছে যে সেখানে উন্নতির যে-কোন চেষ্টা করিলেই ব্যর্থ হইতে হইবে। কথাটা আংশিক হিসাবে ঠিকই বটে, কিন্তু অনেক দিন इहेtउल्ले श्रांभांद्र भtन गप्लश् छिण ८ष cन? श्छठ পুরাপুরিভাবে সত্য না-হইতেও পারে। এই জন্তই অনেক কাল ধরিয়া সন্ধান করিতেছিলাম এমন কোন শিক্ষায়তন মেলে কিনা যেখানে দেশের সর্বত্রপ্রচলিত সাধারণ শিক্ষাপ্রণালী অনুসরণ করিয়াও তাঁহারই মধ্যে নূতন কিছু গড়িয়া তুলিবার চেষ্ট হইতেছে, যেখানে বাহিরের সমস্ত শাসন স্বীকার করিয়াই শত বাধাসত্ত্বেও বিদ্যালয় নূতন প্রাণসঞ্চার করার প্রয়াস চলিতেছে এবং সেই প্রাণবেখন-তপস্তা কিছু পরিমাণ সার্থকতা লাভ করিয়াছে। পুরাতন প্রণালীকে সম্পূর্ণভাবে বর্জন করিয়া নূতন শিক্ষাগ্রণালী গড়িয়া তুলিবার চেষ্টা আমাদের দেশে কোন কোন স্থানে হইয়াছে এবং সে চেষ্টা কোথাও কোথাও হয়ত আংশিকভাবে সফল হইয়াছে ; কিন্তু এরূপ চেষ্টা মানা কারণে স্বভাবতই দেশব্যাপী হইতে পারে না এবং এই নূতন ধরণের বিদ্যালয়গুলি দেশের অতি অল্পসংখ্যক ছাত্রেরই অভাব মিটাইতে পারে। এই গুপ্ত এমন বিদ্যালয় প্রয়োজন যাহা সাধারণ হইয়াও অসাধারণ, যাহা চারি দিকে প্রচলিত শিক্ষা-প্ৰণালী স্বীকার করিয়াই ठांझांब्र नरकttब्रव्र अछूर्छांन कब्रिtउtझ् uयt cगहे नरकृउ প্রণালীয় সাহায্যে ধীরে ধীরে দেশের শিক্ষার ক্ষেত্রে আমুল পরিবর্তনের পথ প্রশস্ত করিয়া দিড়েছে। ৰি গ্ৰহ করিবার শক্তি সকলেরই নাই, সকলেই জাবার বিদ্রোহ করিয়া সফল হয় না ; সে শক্তি যাহার আছে তিনি সে পথ অবলম্বন করিবেন, কিন্তু সে পথ প্রভূততমেয় পথ নহে। দেশের অধিকাংশকেই বিপ্লবের পরিবর্তে ক্রমবিকাশের পথ স্বীকার করিয়া লইতে হয় । পুরাতনকে একেবারে ভাঙিয়া-চুরিয়া নুতন করিয়া গড়িতে এক প্রকারের শক্তির প্রয়োজন হয়। তাহার মধ্যে উন্মাদন আছে, সেই উন্মদিনাই আনন্দের খোরাক জোগায় । কিন্তু অসীম ধৈর্যের সহিত একটির পর একটি করিয়৷ ইট বদল করিয়া সংস্কারের যে প্রয়াস তাহার জন্ত চাই আর এক প্রকারের শক্তি ; তাহার মধ্যে উন্মদিনা নাই, আছে শাস্ত-ধৈর্য্য। হয়ত প্রথম শক্তির তুলনায় তাহার মধ্যে বাহ বৈভবের, ঐশ্বর্যের অভাব আছে কিন্তু তাই বলিয়া তাহাকে ছোট করিলে চলিবে না। আমাদের দেশে আজি সে শক্তির, সেরূপ চেষ্টার একান্ত প্রয়োজন হষ্টয়াছে। সেদিন শিক্ষাসংস্কারের এইরূপ একটি প্রচেষ্টার সহিত আমার পরিচয় ঘটিয়াছে, তাহার কথা বলি । কলিকাতার দক্ষিণে যে প্রশস্ত সুদীর্ঘ রাজপথ কলিকাতা হইতে ডায়মও হারবার পর্য্যস্ত চলিয়া গিয়াছে তাঁহারই পার্শ্বে ডায়মও হারবার হইতে চার মাইল উত্তরে সরিষা নামে একটি নাতিবৃহৎ গ্রাম আছে। রাজপথ হইতে গ্রামের উপাত্তে স্থিত প্রকাও একটি দীঘি চোখে পড়ে ; তাছারই পূৰ্ব্বে আম কঁঠাল নারিকেল গাছের ছায়ায় গ্রাটি অবস্থিত। রাজপথের পশ্চিমে এক কালে যেখানে শুধর্মের ক্ষেত ছিল সেখানে আজকালু কয়েকট ক্ষুদ্রবৃহৎ কুরির সমষ্টি দেখা যায়। এইগুলিই সৃষিার রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম। প্রায় বারে বৎসর পূৰ্ব্বে রামকৃষ্ণ মিশনের কয়েকটি সেৰাস্ত্ৰত गङ्गांौ शांतःि शांतःि श्रे षोवर्मा यडिळं शरङ्गन । ॐशराब ॐकश्च श्णि निकोब्र उिठद्र निश नूऊन कब्रिज পল্লীসমাজ-গঠন। সেই জঙ্গ তাহারা বিশেষ করিয়া শিক্ষণवादहांब्रहे छै*ब्र cछांब्र क्झिांझिटणम ।