পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

हैक्रो দৃষ্টি-প্রদীপ ግግልጓ গিয়েছেন, এখন তার অত সাধের আখড়ার কি দশ হয়েছে এই চার বছরে, দেখে চোখে জল আসে বাবু। তাই বড়একটা সেখানে যাই নে । ওরা চলে গেল ! আমি ষ্টেশনের বাইরের সেগুনবাগানে গিয়ে কত ক্ষণ ব'সে রইলাম । কত ক্ষণ-••কত ক্ষণ । হিসেব ক’রে দেথলাম আমি যখন বটেশ্বরনাথ পাহাড়ে তখনই সে মারা গিয়েছে । অর্থাৎ আমি আখড় ছেড়ে আসবার এক বছর পরেই । আজি হঠাৎ মনে হ’ল তার ওপর কি সুবিচার করেছিলুম ? অভিমান ভাঙাবার সুযোগও তাকে আর একবার দিই নি । আমীর জীবনে সে মরে গিয়েছে অনেক দিন, যদিও খবরটা আজ পেলাম । আমার মন অলক্ষিতে আত্মরক্ষণ করেছে, বেদনার স্থানে শক্ত আবরণ গড়ে তুলেছে—শামুক যেমন আত্মরক্ষার জন্তে থোলা তৈরি করে। আজ সে খোলা হয়ে পড়েছে শক্ত, অনুভূতিহীন— অন্ততঃ এত দিন তাই ভাবতাম । কিন্তু থোলীর আবরণের তলায় ব্যথার জায়গাটা আজ মনে হচ্ছে একেবারে সম্পূর্ণরূপে সারে নি । কে অtঞ্জ উত্তর দেবে আমি চলে এলে গোপনে একটুখানি চোখের জলও কি ফেলে নি সে কোনদিন ? বিষ্ণু-মনিরে প্রদীপ দিতে গিয়ে একদিনও কি অন্তমনস্ক হয় নি ? দিনের কাজ মিটে গেলে সে যখন “পাষণ্ডদলনের অনুকরণে বই লেথবীর উদ্দেশু নিম্নে তার সেই খাতাখানা খুলে বলত, একদিনও কি আমার কথা মনে পড়ে নি ?••• কত ঠাট্ট যে করফুম তার সেই বইলেখা নিয়ে ! আমার যদি আজ দশ হাজার টাকা, থাকত, আমি চাইলে সব টাকাই দিয়ে দিতে পারতাম, যদি এই খবরগুলো অমিয় কেউ দিতে পারভে । টাকার মায় করতুম না, করি নি কোনদিনই । ওই খবরের বদলে আমি কি না দিতে পারি ! পাগলের মত কি ভাবছি যা তা বসে। লাভ কি আজ এ-সব ভাবনার ? ভালই হয়েছে মালতী, তোমার সঙ্গে আর আমার দে৭ হয় নি। স্বমুখ জ্যোৎস্না রাতে পল্লীপ্রান্তের বলে মচে-লতায় ফুল ফোটে, সুবাসে পথচারীদের भन चांनष्क छद्भिरुन cङांद्रण, क्रुि कठ बिन डांब्र झांडू ? জ্যোৎস্না লুকিয়ে জাখার পক্ষ নামে, বনফুল ঝরে যায়, পুপ সুরভি হিমের রাত্রির ঘন কুয়াশায় চাপা পড়ে, নয়ত অকাল বর্ষার বারি-ধারায় ধুয়ে মুছে যায়। মানুষের অনেক সেবা তুমি করেছিলে, মান্বষের মনে তোমার রূপ ভগবান স্নান হ’তে দিলেন না । ফুলের সুবাস চলে গেলে বনলতা পাছে অনাদৃত হয় ? তোমার বেলা ভগবান তা সন্থ করবেন না | সেগুন-বাগান থেকে উঠে এলুম তখন রাত হয়ে গিয়েছে । একটা কথা হঠাৎ মনে পড়ল । একবার মালতীকে বলেছিলুম—আমাদের গায়ে একটা হাত-ভঙিা বিষ্ণুমূৰ্ত্তি আছে । ছেলেফেলায় তাকে বড় ভালবাসতুষ । ভগবান যদি দিন দেন, তাকে নিয়ে এসে তোমার বাবার মন্দিরে প্রতিষ্ঠা করব । 8 দেখতে দেখতে কত দিন হয়ে গেল । তার পর সাত-আট বছর কেটে গিয়েছে।••• আমার সে অল্প বয়সের ভবঘুরে জীবনের পূর্ণচ্ছেদ পড়েছে অনেক দিন । তবু সে-সব দিনের ছন্নছাড়া মুহূৰ্ত্তগুলোর জন্তে এখনও মঝে মাঝে মন কেমন ক’রে ওঠে, যদিও এখন বুঝেছি হারান-বসস্তের জন্তে আক্ষেপ ক’রে iন লাভ নেই। মহাকালের বীথিপথ অনাগত দিনের শত বসন্তের পার্থীর কাকলীতে মুখর, যা পেলুম তাই সত্য, আবার পাব, আবার ফুরিয়ে যাবে।--তার চলমান রূপের ধ্যেই তার সার্থকতা 1 মালতীও চলে গিয়েছে কত দিন হ’ল, পৃথিবী ছেড়ে কোন প্রেমের লোকে, নক্ষত্রদের দেশে, নক্ষত্রদের মতই বয়সীন হয়ে গিয়েছে। কেবল মাঝে মাঝে গভীর ঘুমের মধ্যে তাঁর সঙ্গে দেখা হয়। সে যেন মাথার শিয়রে বলে থাকে। ঘুমের মধ্যেই শুনি সে গাইছে – भूद्ध एऔभांइ अfüइ झांप्ळे ধেনু চায় রাখাল কিশোর প্রিয়জমে লয় সে হৰি त्रकौ धांश्च ¢म भनेौरछब्र