পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চৈত্র - প্রবাসী-বঙ্গসাহিত্য-সম্মেলন ぶb一。(g বঙ্গসাহিত্য-সমিতি হউক না কেন, উহা যদি কেন্দ্রস্থানীয় বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষদের অঙ্গীভূত হয়, তাহাতে উভয়েরই সাফল্য ও সার্থকতা। প্রবাসী-বঙ্গসাহিত্য-সম্মেলন বঙ্গীয়সাহিতা-পরিষদের নিকট এই সন্মান পাইয়। ধন্ত হইয়াছেন। এই অঙ্গাঙ্গিভাব চিরস্থায়ী হইয়া অশেষ কল্যাণকর হইবে বলিয়া আশা করা যায়। সভার সমারোহ বঙ্গদেশের রাজনগরীর মতই হইয়াছে। কিন্তু তাহার মধ্যে যে আন্তরিকতা ও আত্মীয়তা প্রকাশ পাইয়াছে তাঁহাই প্রবাসীদিগের বিশিষ্ট সম্পদ । গুনিয়াছি, অভ্যর্থনা-সমিতি যে-সকল প্রাজ্ঞের নিকট মূল ও শাখার উদ্বেfধনের প্রস্তাব লইয়া গিয়াছেন, তাহারা সকলেই প্রবাসিগণের নামে সানলে সন্মতি দিয়াছিলেন । বহুধাকটুস্বগণের এই স্বজনবাৎসল স্মরণীয় ও অনুকরণীয়। সাহিতোর আসরে বিশ্বকবি রবীন্দ্রের অরুণালোকে জাগৃতি দিয়া গমনের পর, সভায় শরচ্চন্দ্রর উদয় ও অ-বিদায় আলেকদানে, প্রবাসী-বঙ্গ-সাহিত্য-সম্মেলনের প্রতিনিধিগণ, বঙ্গসাহিত্যের সোনার কাঠ—রুপার কাঠি’র স্পর্শ পাইয়া (*ोद्भयांब्रिड श्रुं★ांrझम । ঐযুক্ত লেডী সরকার ও প্রযুক্ত বিমলানন্দ তর্কতীর্থ, কুমার ধীরেন্দ্রনারায়ণ রায়, সত্যচরণ লাহী, নগেন্দ্রনাথ বস্তু, যামিনীকান্ত রায়, নলিনীরঞ্জন সরকার এবং অননীবাজার সম্প্রদায়, সাংবাদিক-সঙ্গ প্রভৃতি সহৃদয় বাক্তিগণ, প্রবাসীদিগকে সামাজিক মেলামেশার সুযোগ ও জলে স্থলে জলযোগ দান করিয়া তাহদের আনন্দবৰ্দ্ধন করিয়াছেন। শ্ৰীযুক্তা সরল দেবীর ও র্তাহার ছাত্ৰীগণের গান এবং অপর্ণ দেবীর কীৰ্ত্তন বিশেষ উল্লেখযোগ্য । আজও বাঙালীর নিজস্ব সঙ্গীত বাঙালীর ভাবে গীত হইলে সামাজিকগণের কিরূপ প্রীতির উদ্রেক করে, তাল তিনি দেখাইয়াছেন। যে-সকল খ্যাতনামা সাহিত্যিক সভা উজ্জ্বল করিয়া উদারতার পরিচয় দিয়াছেন প্রবাসী বাঙলীগণ র্তাহীদের সকলের প্রতি কৃতজ্ঞ । হয়ত তাহারা প্রবাস হইতে দেশে डेथंहिङ झहश्च श्राद्भ७ अषिकणरभाक ॐङनांभ नांश्ििडाक१८चैत्र खे•हिडि cनशिरण ७ लैं श्रमन्न जहिज्र गबिनि७ शंश्यांब्र तल अक्नग्न अहिण श्रथिंक च्यांमन्त्रणांस कब्रिहछन । জঞ্চ কোন সাহিত্যিকেরই পক্ষে অভ্যর্থনাগৰিতির সদস্য হইবার বাধা ছিল না—দ্বার অবরিত ছিল ; সদস্য নাহইয়াও সম্মেলনে উপস্থিত হওয়া সহজ ছিল । তবে, “আশার অস্তু নাহিক ঘটে,” এই নীতিবাক্য সৰ্ব্বদাই স্মর্তব্য । প্রবাসী-বঙ্গসাহিত্য-সম্মেলন যে-কোন প্রকারে ত্রয়োদশ বৎসর বাচিয়াছে। এখন ইহাকে কিরূপে দীর্ঘজীবী ও কার্যকরী করা যায় তাহ চিন্তা করিবার সময় আসিয়াছে। এরূপ প্রতিষ্ঠান এই নূতন। বঙ্গদেশ যে কত মহীয়ান্‌—বাংলা ভাষার স্থান যে কত উচ্চ—তাহার সাধকগণ একনিষ্ঠ সাধনায় সিদ্ধির পথে কতদূর অগ্রসর হইয়া- • ছেন, তাহ প্রত্যেক বাঙালীর ও অবাঙালীর বুঝিবার ও বোঝাইবার সময় আসিয়াছে। ভারতচন্দ্র, বঙ্কিমচন্দ্র, রবীন্দ্রনাথ, অতুলপ্রসাদ, দ্বিজেন্দ্রলাল, সত্যেন্দ্রনাথ প্রমুখ যে বাংলার জয়গানে দেশকে মুগ্ধ করিয়াছেন–রামেন্দ্রম্বন্দর, দীনেশচন্দ্র, নগেন্দ্রনাথ, সুনীতিকুমার প্রমুখ ষে ভাষার প্রতিষ্ঠা স্থাপন ও খ্যাপন করিয়াছেন, তাহা বাঙালীর গৌরবের ও গৰ্ব্বের ও অবাঙালীর প্রশg}ওঁ অনুকরণের বিষয় হইয়াছে। অনেক অবাঙালী অনুভব করেন যে বাংলা ভাষার মর্য্যাদা অন্ত প্রচলিত ভাষায় এখনও আসে নাই । বহুস্থানে এম্-এ পরীক্ষায় অন্ত ভাষার অবস্তির ভাষারূপে পঠনীয় হওয়ায় বাংলা ভাষার ব্যাপকতা অনেক বাড়িয়াছে । বিহারে ও কাশী-বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলার অধ্যাপনা হয়। সংযুক্তপ্রদেশে প্রবাসী-বঙ্গসাহিত্য-সম্মেলনের পক্ষ হইতে চেষ্টা চলিতেছে যাহতে ইহাকে বি-এ পরীক্ষার পাঠ্য করা হয়। মাটিক, আই-এ ও এম-এ পরীক্ষায় ইহা পরিগণিত হইয়াছে। প্রবাসে বঙ্গভাষার জয়যাত্রায় দেশবালিগণের সহকারিত, সহযোগিতা ও সহানুভূতি প্রার্থনীয়। নিরভিমানে বাংলার সকল সাহিত্যিকই, রাহিত্য না দিয়া, সাহিত্য দান করুন, ইহাই প্রবাসী-বঙ্গসাহিত্য-সম্মেলনের আকাঙ্ক্ষিত। এ বৎসরের অভ্যর্থনা-সমিতি ষে “বিবরণপঞ্জী” সভাস্থলে বিতরণ করিয়াছিলেন, তাঁহাতে বিগত একাদশ বর্ষের অধিবেশনের উল্লেখ আছে । ইহাতে দেখা যায় যে প্রেৰীলে লব্ধপ্রতিষ্ঠ বাঙালীগণ সাগ্রহে এই সম্মেলনকে জাহান করিয়া নিজ নিজ কৰ্ম্মভূমিতে দু-তিন विप्नद्र छछ७ भांडूछांदांब्र जॉर्सबर्नौन cगवांत्र श्रांच्चनिळांश