পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

والأجسb করিয়াছেন । র্তাহীদের কৃত কার্য্যের স্কৃতকাৰ্য্যত নির্ভর করিতেছে প্রত্যেক ভবিষ্যৎ অধিবেশনের উপর। এই দ্বাদশ অধিবেশনটি পূৰ্ব্ববৰ্ত্তী একাদশ অধিবেশনের সার্থকতা দান করিয়াছে । আগামী ত্রয়োদশ অধিবেশন এই দ্বাদশটির সার্থকতা দিবে। বিগত বারোটি অধিবেশন প্রমাণ করিয়াছে প্রবাসী-বঙ্গসাহিত্য-সম্মেলন বাংলার যাহিরের ও অস্তরের। কাও শক্তিমান থাকিলেই শাখা-প্রশাখাও শক্তিমানূ হয়। মাতৃভূমির সাহিত্যিকগণ বিভিন্ন মুলস্বরূপ থাকিয়া প্রকৃতির যে রস ও প্রাণশক্তি আহরণ করিয়! কাণ্ডের ভিতর দিয়া শাখা-প্রশাখায় প্রেরণ করিবেন তাহাতেই নিকট ও দূরের প্রশাখা পল্লবে, ফুলে, ফলে শোভিত হইবে। প্রবাসে বিশেষরূপে অনুভূত একটি বাস্তবিক অসুবিধার কথা উল্লেখ করিয়া তাহার নিরাকরণের উপায় জিজ্ঞাসা করিতেছি। প্রবাস হইতে সাহিত্যিকগণের আমন্ত্রণকালে, র্তাহীদের সকলের নাম ও ধাম সংগ্রহ করা অতি কঠিন হইয়া উঠে । তাহার ফলে অনিচ্ছাকৃত আংশিকমাত্র ব্যক্তিগত অীমন্ত্রণ ঘটি থাকে। ইহার সংশোধনে কিরূপ সঞ্চুপায় হইতে পারে ? যদি বঙ্গদেশে একটি সাধারণ সাহিত্যিক কেন্দ্র পরিগণিত হয় এবং তাঁহাতে সকল সাহিত্যিক অন্তভূক্ত হন—ঘথা বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষৎ—তাহ হইলে এক স্থান হইতই এই সমস্ত পাওয়া যায়, অথবা উত্তমাঙ্গে জল ঢালিলে তাহা যেমন সৰ্ব্বাঙ্গে পড়ে সেইরূপ কেন্দ্রে আমন্ত্রণ পাঠাইলে উহা সৰ্ব্বক্স পৌছিতে পারে। তাহা যত দিন নাহইবে ততদিন সংবাদপত্রে ও মাসিক পত্রিকায় সাধারণ ভাবে আমন্ত্রণ পাঠানই সকলের নিকট নিবেদন জানাইবার একমাত্র উপায়ন্ধপে অবলম্বিত হওয়া ছাড়া গত্যন্তর নাই । প্রবাদিগণের ভাষাসেবার একটা দিক এবারকার সম্মেলনে প্রস্ফুট হইয়ছিল। মুল সভাপতি ও বৃহত্তর-বঙ্গশাখার সভাপতি বাংলার বাহিরে ব্যবহৃত শব্দ হইতে কয়েকটি বাংলা শব্দের আগতি, বাংলা প্রথার সহিত অন্ত প্রদেশের প্রথার তুলনা ও পরম্পরের ভাষাগত আদান ●थनttनब्र नश्वन निग्नl cमथाहेब्रांtश्न cष बांश्ण छांदl, अछ প্রদেশে প্রচলিত—শুধু পুস্তকগত নয়—জীবিত ভাষার সহিত কিরূপ সম্পৃক্ত তাহ অনুসন্ধানের যোগ্য। যেসকল নিকট বা দূর এদেশে প্রবাসী বাঙালী আছেন, তাহার যদি সেই &æII*u*}} 'ఎ38ు সেই প্রদেশের ভাষার সহিত বাংলা ভাষার, ভাবের বা প্রথার তুলনামুলক আলোচনার সামগ্রী পান, তাহ সংগৃহীত হইলে বাংলা ভাষার শব্দও সমাজতত্বের দিক দিয়া প্রচুর পুষ্টি হইবে। বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষদের কল্পিত বাংলার প্রতি জেলার ভাষার তুলনামুলক অধ্যয়নের মত, ভারতবর্ষের প্রতি প্রদেশের সহিত বাংলার সাদৃগুমুলক গবেষণা সমভাবে উপকারী হুইবে । প্রবাসী-বঙ্গসাহিভ্য-সম্মেলনের একটি স্থায়ী পরিচালক সমিতি আছে । নিত্যকার্য্যের ভার এই সমিতির উপর স্তস্ত আছে। বাধিক অধিবেশন নৈমিত্তিক ব্যাপার। নীরব কৰ্ম্মী ডাঃ স্বরেন্দ্রনাথ সেন ঐ পরিচালক-সমিতির সভাপতি । র্তাহার তত্ত্বাবধানে প্রবাসের বিভিন্ন স্থানের বাঙালীগণের সংখ্যা ও পরিচয় সংগৃহীত হইতেছে। দ্বাদশ বর্ষের মধ্যে প্রবাসীকে জন্মভূমি দর্শন করিতে হয়, নহিলে না কি তাহার দেশের সহিত সম্বন্ধবিচূতি ঘটে। প্রবাসী-বঙ্গসাহিত্য-সম্মেলন সে কৰ্ত্তব্য পালন করিয়া আসিয়াছেন। যুগে যুগে সম্মেলন গৃহে যাইবেন, এবং একাদশ বৎসর দেশবাসিগণ প্রবাসে র্তাহার সহিত মিলিত হইবেন এরূপ হইলে বঙ্গ ও প্রবাসের সম্পর্ক অবিচ্ছিন্ন থাকিবে। ষে সম্মেলনে প্রবাসী বাঙালীর ও বঙ্গর বাঙালীর সাহিত্য বা একযোগ ঘটে তাহাতেই “প্রবাসী-বঙ্গসাহিত্যসম্মেলনে”র সার্থকতা। যাহারা প্রয়োজনাধিক আয়োজনে, আমন্ত্রণে ও আতিথ্যে, তত্ত্বাবধানে ও সাহিত্যদানে, উদ্বোধনে ও সম্বোধনে, অভিভাষণে ও ভাষণে, ছন্দে ও প্রবন্ধে, গানে ও কীৰ্ত্তনে ●बांगैौनिशदक शछ कब्रिब्रांtझ्न ठाशक्टिश्रब्र नषूद वृठि প্রবাসী বাঙালীগণের চিত্তে চিরজীগন্ধক থাকিৰে । ঐযুক্ত রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় প্রতিনিধিগণের স্বাচ্ছন্যের তত্ত্বাবধানে প্রত্যেক প্রতিনিধির নিকট উপস্থিত হইয়াছিলেন। অনলল কৰ্ম্ম ত্রযুক্ত সুরেশচন্দ্র রায় কখনও সম্মুখে ও कथनs अखब्रांtण थtकिब्र गरुण शबइ कब्रिड्रांश्णिन । ঐযুক্ত নরেশচন্দ্র রায় পুত্রের ঘোৱ অসুস্থতা সত্বেও जांश्ब्रांतिब्र श्वासहां★ खर्ग क्ड़्म नहेि । छध्रचांश ঐযুক্ত কোরনাথ বন্ধ্যোপাধ্যায় যতক্ষণ পারিয়াছেন প্রতিনিধিনিৰালে আলিরা দেখাগুলা করিয়াছেন। এীণ