পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চৈত্র পীড়িত ও অতি হইয়া ধৰ্ম্মান্তর গ্রহণ করিয়া হিন্দুসমাজকে হীনবীৰ্য্য করিয়া দিতেছে। উচ্চশ্রেণীর হিন্দুদিগের নিম্নশ্রেণীর লোকের প্রতি দুবিনীত ব্যবহারের ইহা অপেক্ষ তীব্র নিন্দাবাদ আর কি হইতে পারে। ভারতের তথাকথিত নিম্নজাতিরা নানা প্রকার অসুবিধা ও সামাজিক বাধার মধ্যে জীবনযাপন করিতেছে ; তাহারা শিক্ষাবিষয়ে যথেষ্ট সুযোগ পায় না, তাহদের নৈতিক উন্নতিবিধানের সুবিধা অল্প, তাহদের রাজনীতিক ক্ষমতা সঙ্কীর্ণ, তাহারা সামাজিক বিধানে পঙ্গু এবং তাহাদের ধৰ্ম্মসংক্রান্ত ক্রিয়াকলাপ বাধাপ্রাপ্ত। তাহারা অধিকাংশ স্থলেই অশিক্ষিত, অথচ উচ্চজাতির অবহেলায় তাকাদের শিক্ষার স্বব্যবস্থা নাই বলিয়া, তাহারণ নৈতিক বিষয়েও তেমন উন্নতি করিতে সমর্থ নহে। সুতরাং যে-যুগে রাজনীতিক যোগ্যতা, অধিকার ও ক্ষমতা সকলই বহুলপরিমাণ শিক্ষা ও সংস্কৃতির উপর নির্ভর করে, সে-সুযোগে শিক্ষার অভাবে তাহারা যে রাজনীতিক্ষেত্রে নানাবিধ অসুবিধা ভোগ করিবে, ইহাতে বিস্ময়ের কি আছে ? তাহারা সমাজের কঠোর বিধি-নিষেধের শৃঙ্খলে এমনই আবদ্ধ যে কোন দিক দিয়াই তাহারা মুক্তির আস্বাদ পায় না । ধৰ্ম্মানুষ্ঠানেও তাহারা তেমনই বাধাপ্রাপ্ত, জগৎপিতার সান্নিধ্য হইতে তাহারা বলপুৰ্ব্বক অন্যায়ভাবে বিতাড়িত । এই সমস্ত বাধা ও নির্যাতনের ফলে তাহারা তাছাদের সধৰ্ম্মী উচ্চশ্রেণীস্থ ভ্রাতৃবর্গের প্রতি বিমুখ ও মমতাশূন্ত, এবং এই বৈরিভাব একান্ত স্বাভাবিক। একই ধৰ্ম্মের উচ্চ ও নিম্ন দুই শ্রেণীর মধ্যে এমন বিরোধের ভাব সমাজের পক্ষে কত দূর অকল্যাণকর, তাহ আর বুঝাইবার প্রয়োজন হয় না। বর্তমান সময়ের অস্পৃশু জাতির মন্দিরপ্রবেশ-আন্দোলন কেবল এক দিক দিয়া সমাজের এই অকল্যাণ দূর করিবার একটি সীমান্ত উপায়। কিন্তু এই ব্যাধি এত সরল নহে, ইহা আরও অনেক জটিল এবং ইহার প্রতিবিধানের উপায়ও বহুমুখী । उथांकशिङ निम्नक्कांङिद्र जबूब्रद्रन याठि८ब्रtक छांद्ररङद्र জাতীয় উন্নতি সুদূরপরাহত। যেমন, কোনও একটি অঙ্গের পুষ্টর অবহেলায় সমগ্র দেহের পুষ্টি অসম্ভব, সেইরূপ ७क जस्थक्यूंछङ्ग भएकहे छैब्रङि मां श्tण गभद्धं बांछिब्र सेब्रउिब्र ভারতে নিক্সজাতি-সমস্যা جت بنوا চেষ্টা নিফল ; এবং ভারতের হিদুজ্ঞাতির সামাজিক ভিত্তি এমনভাবে গঠিত যে এক সম্প্রদায় অন্ত সম্প্রদায়ের সহিত অঙ্গাঙ্গিভাবে সম্বদ্ধ এবং এক অন্তের উপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল । সুতরাং হিন্দুর এইরূপ সামাজিক গঠনে অনুন্নত শ্রেণীর সম্যক উন্নয়ন ব্যতীত সমগ্র জাতির উন্নতিসাধন অলীক কল্পনা মাত্র । অতীত কালে হিন্দুসমাজ নিম্নও পতিত জাতির উন্নয়নের ব্যবস্থা করিয়াছিল—বৰ্ণব্রাহ্মণ ও পুরোহিত-সম্প্রদায় উহাদের শিক্ষা-দীক্ষার ভার গ্রহণ করিয়াছিল, শিব ও শক্তি পূজা তাহাদের অদিম গাছ, পাথর ও স্বৰ্য্যপূজাকে রূপান্তরিত করিয়াছিল, তাহীদের মধ্যে অপক মাংসভক্ষণ নিষিদ্ধ · হইয়াছিল, নিম্নজাতির নেতাঁকে রাজবংশী, উগ্রক্ষত্ৰিয়, ব্যগ্রক্ষত্রিয় প্রভৃতি আখ্যা দেওয়া হইয়াছিল, পুরাতন “টোটেম’ (totem)-এর পরিবর্তে গোত্রের প্রভাব ও বিবাহবিচার দেখা দিয়াছিল। এইরূপে নানা উপায়ে নুতন বিধিনিষেধের বলে যে কত নিম্নজাতি শৌচাচার লাভ করিয়া হিন্দুসমাজের গওঁীর মধ্যে সহজে অতর্কিত ভাবে প্রবেশাধিকার লাভ করিয়াছিল তাহার ইয়ত্তা ফুট ৮ অতীত যুগে হিন্দুধৰ্ম্ম ডঙ্কা না বাজাইয়া এইরূপে আপনার সংস্কারসাধন করিয়াছিল। সেই জন্তই ইহা আরও দুঃখের বিষয় যে, হিন্দুসমাজের এই কল্যাণকর অনাড়ম্বর প্রচার ও প্রসার কার্য আর সেইরূপ কল্যাণের পথে চলিতেছে না। যাহা অস্ফুট, যাহা প্রতিরুদ্ধ, তাহাকে জাতীয়তার নূতন আদর্শের প্রেরণায় প্রস্ফুট ও প্রখর করিয়া তোলা আমাদের সমাজের প্রধান কৰ্ত্তব্য । উচ্চজাতির মনোভাবের পরিবর্তনের উপর নিম্নজাতির উন্নয়ন নির্ভর করিতেছে। উচ্চজাতির লোকেরা আপনাদিগকে পতিত জাতির অবস্থাপন্ন মনে করিয়া লইয়া যদি কাৰ্য্যক্ষেত্রে অগ্রসর হয়, তবেই আস্তরিক সহানুভূতি দিয়া তাহার নিম্নজাতির প্রকৃত উন্নতিসাধন করিতে পারিবে, নতুবা কৃত্রিম চেষ্টায় কোনও মুফলের আশা নাই। কেবল বক্তৃতা বা সভাসমিতিতে মন্তব্যগ্রহণ এ সমস্তার ৰিজুমাত্র সমাধান করিবে না। কৰ্ম্মক্ষেত্রে অগ্রসর হটবার মহানৃ সুযোগ উপস্থিত হইয়াছে। মহাত্মা গান্ধী প্রাণের আবেগে আন্তরিকভাবে হিন্দুসমাজের নেতৃগণকে এই कétसाग्न भिक जांझ्वांन कब्रिड्रांएक्लन । cमनिन छ छिनि टूरुग्णछे छांसांद्र बशिङ्ग निद्रांtझ्म, मिग्न ७ गठिछ छांङिब्र