পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চৈত্র কথাকলি 它一ä° তৃপট ও অরন্দা । প্রত্যেক তালের তিন-চার রকম পরনের উপর গৎ-বঁধে নৃত্য আছে । এগুলোকে এরা “কালাসমৃ” বলেন । অভিনয়কালে আগাগোড়া মাদল, চগুণ ও করতালের সাহায্যে তল বাজতে থাকে । তারই বোকে ঝোঁকে মুদ্রার দ্বারা এক-একটি পদকে অভিনয় ক’রে এই রকম একটি “কালাসমূ” দিয়ে সেটাকে শেষ করা হয়, একে ‘খণ্ড” বলে । নর্তৃকরা যখন সংসত ও দৃঢ়পদক্ষেপে তালের নানান ছন্দে কখনও দ্রুত ও কখনও টিম লয়ের ওপর নাচতে থাকেন, তখন র্তাদের তালজ্ঞান ও অঙ্গসঞ্চালনের দক্ষতা যে কতখানি সাধনাসাপেক্ষ, তার আভাস সহজে সুচিত হয় । পুরুষের শুতো ও স্ত্রীর নৃত্যে পার্থক্য আছে। পুরুষরাই স্ত্রী-বেশ নিয়ে নৃত্য করছেন । স্ত্রী এবং পুরুয়ের একসঙ্গে অভিনয়ের আটম তুলাল পদ্ধতিতে অভিনয় ও নৃত্যু দfর সমস্ত ভঙ্গিমা মণ্ডিত এবং দক্ষিণ-ভারতের নৃতাদম্বন্ধীয় অধিকাংশ ভাস্কর্যের রচয়িত যে এদের কাছ থেকে প্রেরণা পেয়েছেন, সেট! অস্পষ্ট নয় । এদের মৃত্যরচয়িতার সুকৌশলে লাফান, ঝুকে পড়া প্রভৃতির সাহায্যে দৈহিক ভঙ্গিমার সৌন্দর্য প্রকাশ ক’রে ক্ষস্তি হন নি । ফণাযুক্ত সাপের ডাইনে বয়ে দোল খাবার ভঙ্গীর অনুকরণে একটি নৃত্যভঙ্গীর রচনা, ও অভিনয়-প্রসঙ্গে ময়ূরের বর্ণনা দেবার জন্ত উক্ত পক্ষীর চোখ-মুখের হাবভাব ও u BBBBB BBB uSBB BB BBB SSeLSSSeS পরিণত অবস্থার রসামুভূতি ও পর্যবেক্ষণ-ক্ষমতা কোথায় - ho পৌছেছে, এইগুলি তার প্রমাণ দেয়। মুদ্রাপ্রসঙ্গে: -- फैल्लिशिङ भड़ श्रtछद्र श्रममछन्नैौज़ cय अङिनद्र cगप्रैf७ উল্লেখযোগ্য । না দেখলে এসবের সম্পূর্ণ রস উপভোগ করবার অল্প কোন চেষ্ট নিফল । এদের নৃত্যে ব্যবহৃত প্রথা প্রচলিত নাই। পূৰ্ব্বে ছিল, এবং সেটাকে ফিরিয়ে --থা হচ্ছে পাচ, যথা-চম্পরা, চম্পা, পাঞ্চাহারি, শনিবার চেষ্ট হচ্ছে । রাক্ষস-বেশে কথাকলিয় অভিনেতঃ