हैन्यं কথাকলি "ఖరి অংশকে আবুত রেখে মুখকে কাস্তিমান ক’রে সুদান উদ্দেশে একে ব্যবহার করা হচ্ছে । এবং আধুনি রঙ্গমঞ্চের “স্পট” লাইটের ব্যবহারের অর্থও এতে আছে s". এই রকম চূণ ও চালের গুড়ার সাহায্যে মুখের ওপর নানান রকম নক্সায় ভাগ ক’রে রাক্ষস প্রভৃতি তমোগুণবিশিষ্ট ভবকে রূপ দিয়েছে । বিশেষ ক’রে রাক্ষসের এই রকম মুখস-রচনা খুবই সফল হয়েছে । দ্বিতীয় “পাচে,” সত্ত্বগুণবিশিষ্ট । মুখের রং সবুজ, ঠোটে সিন্দুর, চোখ ও ভ্র কাজল দিয়ে ফোটন এবং ঐ রকম দেয়tল । তৃতীয় “কাতি” রজোমিশ্রিত তমোগুণবিশিষ্ট, যেমন রাবণ, কীচক ' কথাকলির যোদ্ধ এদের ব্যবহৃত পোষাক ও চণ এবং চালের গুডবি সাহায্যে মুথোস রচনা একটি প্রধান ভঙ্গ ও খুবই সময়সাপেক্ষ । পূৰ্ব্বেষ্ট বলা হয়েছে এদের আখ্যানবস্থ হচ্ছে পুরাণ, অর্থাৎ দেবতা ও রাক্ষসদের কাহিনী । এদের নায়ক-নায়িকীকে সৰু, ব্রজ, তম প্রভৃতি গুণর বিচার হিসাবে ছয়টি শ্রেণীতে ভাগ করা। প্রথম হচ্ছে দেবতা, মুথের রং লালচে হলদে, ঠোঁটে সিঁদুর, চোখ ও জ । কজ্জল দিয়ে ফোটান এবং কর্ণনের কাছ থেকে আরম্ভ করে দুষ্ট গালের ওপর দিয়ে এসে চিবুক ও প্রভৃতি । চতুর্থ “তাচি” ঘোর তম। তিন শ্রেণীতে একে eu BBBB Dttt BBBS BB B BBBBB BB BD DDS BBBS BBBBS BBS BBS BBBB দিয়ে তৈরি এক দেয়াল তৃrল দেওয়া থাকে। ওঁদের হচ্ছে কৗরাত ও স্বাক্ষসী । রৌদ্র-ছর্য্যোধন, দুঃশাসন ও BBB BB BBBS BBBBBBB BBBB BBBB BBBB BBBS BB DB DDDBS BBBS BB রাবণ-বেশে কথাকলির অভিনয়
