পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Օ:Նա পয়সা-ঠিক যেমনটি হইতে হয়। পাড়ার গৃহিণীর সমস্ত সাজাইয়া গুছাইয়া চারি পাশে ঘিরিয়া দাড়াইয়াছেন । সন্ন্যাসী বলিতে লাগিলেন—এ সবে কি দরকার, মাসকল ? আজ যে বেলা নেই,—লইলে মীর কৃপায় একদান চাল না রে"ধে তোমাদের এই কয়জনকে ভর পেট প্রসাদ পাইয়ে দেওয়া যায়— বলিতে বলিতে আড়চোখে একবার সুকেশীর দিকে চাছিলেন ; সে-মুখে ব্যঙ্গের হাসি নাই—প্ৰত্যয় ব-স্ত্রপ্রেত্যয় কোন ছবিই ফুটে নাই। সন্ন্যাসী কাশিয়া লইয়া বলিতে লাগিলেন—খবরের কাগজ পড় না মায়েরা ? সেই সেবার রাজশাহীতে খড়মপারে পদ্মা পার হওয়া-“লাটসাহেব কাগজে তুলে দিয়েছিল —হাজার দশ হাজার মানুষ, জজ, ম্যাজিষ্ট্রেট, বড় দায়োগ, cनोtकj, ४ीभांद्र नरु कांठांब्र नेिtब्र नैंiक्लिtग्न |•••डांहे यणि মা-সকল, ও-সব আমি নেব না—তোমরা বাড়ি চলে যাও । কিন্তু ইতিমধ্যে রতন হাত পাতিয়াছে, মায়েরা সিধার পয়লাগুলি ভুলিয়া তুলিয়া দিতেছেন। দেখিতে পাইয়। সন্ন্যাসী চোক পাকাইয়া বলিলেন—কি হচ্ছে ? রতন আবদার ধরিল—আমি পয়সা নেব ঠাকুর। —নেও বাবা, তাই নেও । যে-কজন বাকী ছিল, তাড়াতাড়ি তাহীরাও রতনের হাতের মধ্যে পয়সা গুজিয়া দিল । i সন্ন্যাসী গর্জন করিয়া উঠিলেন-লোভী, অৰ্ব্বাচীন,কিন্তু তিরস্কারে শিশু বাগ মানে না ; তেমনি দড়িাইয়া দাড়াইয়া একবার সন্ন্যাসীর দিকে চায়, একবার আর সকলের দিকে । সন্ন্যাসী বলিলেন—ওরে বেহায়, সেদিন অমনি হাত পাতলি—দু-হাত ভৰ্ত্তি ক’রে দিলাম না ? রতন বলিল—সে তে সোনার পরস ঠাকুর, এ রকম পয়লা আমার একটাও নেই— রাগ ভুলিয়া সন্ন্যাসী অকস্মাৎ হে হো করিয়া হাসিয়৷ উঠিলেন—বলিস কি হতভাগ! চওঁীর কাছে গুমার পয়সা চাইতে যাব ? লজ্জা করে না জামা ?’লেই"ই আদায়ই যদি করতে হয়—শ্রেফ সোমা— ** {2EE } YS38ు —সন্ন্যাসী-ঠাকুর, সোনা করতে পার তুমি ? হঠাৎ সে এক বিপৰ্য্যয় কও। কখন যে ইহার মধ্যে অমরনাথ আসিয়া দাড়াইয়াছে কেহ তাহ দেখে নাই । হঠাৎ সে তীব্র আনন্দে চীৎকার করিয়া উঠিল, মুখে হাসির বিদ্যুৎ জলিতেছে, মেয়েদের ঠেলিয়া সরাইয়া সে আগাইতেছে আর বলিতেছে—সোনা করতে জান তুমি ? ঠিক তুমি তৈলকদের গাছ চিনেছ তা হ’লে । সাপের মুখে পারাভস্ম হয় না-সমস্ত ধাপ্পা—আমি মিছে খেটে মরেছি— এত কথার একটিও যেন কানে যায় নাই এমনি ভাবে ধীরে সুস্থে আপন মনে সন্ন্যাসী রতনের হাত ধরিয়া চলিলেন । একবার বেলার দিকে চাহিয়া বলিলেন— একদম সন্ধ্যে হয়ে গেছে রে—চল, চল— পিছন হইতে মুকেশীর মা ডাকিলেন—আসবেত ঠাকুর ? —আসব। বড় শক্ত বাধনে বেঁধেছিল ! ভক্তির বাধন। বলিয়া মুখ ফিরাইয়া একটু হাসিয়া ধীরে ধীরে তিনি অদৃষ্ঠ হইলেন। মাঠ ছাড়াইয়া গ্রাম ছাড়াইয়া নির্জন নদীকূলে গিয়া রতন ডাকিল-বাবা ! —চুপ ! চুপ –চারিদিকে তাকাইয়া সন্ন্যাসী বলিলেন—বল, ঠাকুর। মানুষ নেই,—তাতে কি ? ও অভেসটাই খারাপ। কোন দিন মানুষের মধ্যে ডেকে বসবি । রতন করুণ কণ্ঠে বলিল-না, তা ডাকব না, আজকে একটু ডাকি। উপরে নিয়ে গিয়ে আমায় আজ কত জিজ্ঞাসাবাদ করলে, বলে—তোর বাবা কোথায় থাকে ? আমি বললাম—কোথায় কে জানে ? —বেশ,বেশ ! সন্ন্যাসী খুব বাহযাদি বলিয়া উঠিলেন— আজকে সমস্ত ঠিকঠাক হয়েচে, একটাও ভুল হয়নি। তবু কাজ কি, তুই ঠাকুর বলেই ডাকিলু। নিঃশব্দে কয়েক পা গিয়া আবার লগ্ন্যাসী কথা বলিলেন। --এত লোকে বাবা বলছে, আর দুই বললেইখে সৰ্ব্বনাশ श्ञ्च, उ नद्र। क्ढिcङब्र जाँकी ८ब अछ अरु ब्रकमআমারই গোলমাল লেগে ধায় ঐ চেল' আছিল বেশ ।