পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- tyسياسوس * o * জালোচিত হইয়াছিল, তাহাতে সন্মুেহু করিবার কারণ নাই। সৰ্ত্তগুলি কাগজে প্রকাশিত হওয়া এবং তাহার আলোচনা হওয়া বাবু রাজেন্দ্রপ্রসাদ পছন্দ করেন নাই, এইরূপ কথা সংবাদপত্রে বাহির হইয়াছে। প্রকাশে আপত্তি না হইলেই ভাল হইত। তবে সর্তগুলির ঝাবাল রকমের আলোচনা বাঞ্ছনীয় নহে বটে। প্রথম ও চতুর্থ সৰ্বটি সম্বন্ধে বাংলা দেশের হিন্দুদের পক্ষ ছইতে কয়েক জন হিন্দু আপত্তি প্রকাশ করিয়াছিলেন । আমরা সেই আপত্তি যুক্তিসঙ্গভ মনে করি। আপত্তির . কারণ বুঝিতে হইলে সর্তগুলির উদ্দেশু জানা আবশ্যক। যে খসড়া চুক্তিপত্রে সর্তগুলি আছে ভাহার শেষে বলা হইয়াছে, যে, উপরিলিখিত সর্ত অনুসারে সম্মিলিত নিৰ্ব্বাচকমণ্ডলীর দ্বারা নিৰ্ব্বাচনে পক্ষগণ সম্মত আছেন । সম্মিলিত নিৰ্ব্বাচকমণ্ডলীর দ্বারা নিৰ্ব্বাচনের উদ্দেশু এই, ষে, ব্যবস্থাপক সভার সদস্তপদপ্রার্থী হিন্দুর নির্বাচনে অহিন্দু নির্বাচকদিগেরও ভোটের প্রভাব অনুভূত হইবে, এবং মুসলমান প্রার্থীর নির্বাচনে অমুসলমান নিৰ্ব্বাচকদিগেরও ভোটের প্রভাব অনুভূত হইবে । যেরূপ যোগ্যতা অনুসারে নিৰ্ব্বাচকদের নাম নিৰ্ব্বাচক-তালিকাভুক্ত হইবে, সেই যোগ্যতা সকল ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের লোকদের জন্ত এক ও সমান হওয়াই ঠাষ্ট্রসঙ্গভ। যোগ্যতার এইরূপ সমান মাপকাঠি অনুসারে যদি কোথাও হিন্দু নিৰ্ব্বাচকদের সংখ্যা অহিন্দুদের চেয়ে কম বা বেশী হয়, বা মুসলমান নিৰ্ব্বাচকদের সংখ্যা অমুসলমান নিৰ্ব্বাচকদের চেয়ে কম বা বেশী হয়, তাহাতে কাহারও স্তায়সঙ্গত কোন আপত্তির কারণ থাকে না। কিন্তু প্রথম সৰ্ত্তে বলা হইয়াছে যে, হিন্দু ণ্ডে মুসলমানদের মধ্যে যোগ্যতার মাপকাঠি এ প্রেকারে ভিন্ন রহম করিতে হইবে, যাহাতে ( দৃষ্টাস্তস্বরূপ বঙ্গে ) মুসলমান নিৰ্ব্বদকদের সংখ্যা শতকরা মোটামুটি ৫৫ হয় ও হিন্দু নিৰ্ব্বাচকদের সংখ্যা শতকরা মোটামুটি ৪৪ হয়। অর্থাৎ হিন্দু নিৰ্ব্বালকদের চেয়ে মুসলমান নিৰ্ব্বাচকদের সংখ্যা, যেকেন্থি বিভিন্ন যোগ্যতার মাপকাঠি অনুসারেই হউক, बौफ़रिष्ठरै रहप्त । अन्नमांनिक छूडेरु चांद्र eहे गडद्र উদে বুঝাইতেছি । যদি এইরূপ স্থির হয়, যে, যাহারা নাটক,গল,কমিছে তাহারা ভোট দিবার অধিকার T (: t _ , పాచిరివి পাইবে, এবং যদি তাহাতে দেখা बायक्लन्धान ভোট- . দাতাদের সংখ্যা হিন্দু ভোটল'তীদয়la ဒီ့• চেয়ে অনেক কম, তাহা হইলে এইরূপ কোননিয়া ব্লতে হইবে যে, দিল ম্যাট্রিক পাস করিলেভোধিক্টর টবে, মুসলমানরা উচ্চ প্রাইমারী বা তদ্রুপ নিয়অ নে পরীক্ষা পাস করিলে ভোটাধিকার পাইবে, হি: দাতাদের সংখ্যা হিন্দু ভোটদাতা৷ে বেশী হয় । অথবা, ধরুন যদি ীি ফ, ১৭ টাকা খাজনা বা ট্যাক্স দিলে ভোটাীি বে, এবং যদি তাহাতে দেখা যায় যে, মুসলমান }েতা সংখ্যা হিন্দুদের চেয়ে বেশী হয় নাই, তাহা হইলে টি লাইয়া এইরূপ করিতে হইবে, বে, হিন্দুদের বেল ម្ល៉ោះ ১০ টাকা খাজনা বা ট্যাক্স দেওয়া, মুসলমানীর বেলায় ২ টাকা বা তদ্রুপ এরূপ কিছু যাহাঁতে মুসলম চেয়ে শতকরা ১০। ১১ জন বেশী হয় । এইরূপ সর্ত সম্বন্ধে আপঞ্জি সাম্প্রদারিক বাটোয়ারাতে ভিন্ন রাথিবীর জন্ত ভেদ-নীতি অবলম্বিত অনিষ্টকারিতা দূর করিতে হইলে, একই নিয়ম চালাইয়া ভাহীদের স্থাপনের চেষ্টা করিতে হইবে। ক্তির-রাজেন্দ্রপ্রসাদ আলোচনার কোন সৰ্বেই তাহ করা হয়ই নাই, অধিকন্তু তাহার উণ্ট দিকে গিয়া এই একটি নুভেদ স্থষ্টি করিবার চেষ্ট হইতেছে, যে, সম্পত্তি বা শিক্ষা দিক দিয়া কোন মুসলমান হিন্দুর চেয়ে কম যোগ হইলেও তাহাকে ভোটাধিকারের যোগ্য মনে করিক্তে হই। ; এস্থলে আমরা বলিয়া রাখি, যে, ভতর্ষে যদি সম্পত্তি বা শিক্ষাঘটিত কোন যোগ্যতার মাপীঠ অবলম্বিভ না হইল প্রাপ্তবয়স্ক নরনারী মাত্রকেই ধিনিৰ্ব্বিশেষে ভোটের অধিকার দিবার নিয়ম প্রব হয় এবং যদি ঞ্জিকের হিন্দুদের কারণ বলিতেছি । সম্প্রদায়কে পৃথক ছ। বাটোয়ারাটার ৰ সম্প্রদায়ের সম্বন্ধে মিলন ও সম্ভাব 3. তাহাতে দেখা যায়, ধে, কোথাও হিন্দু কাও মুসলমান কোথাও শিখ ইত্যাদি কম বা বেণী স্যাঙ্ক ভোটাধিকার পাইতেছে, তাহ হইলে স্তম্য আপত্তি থানো; কারণ একই যোগ্যতার নিয়ম সকলের প্রতি খাটি8ছে। জাপতির কারণ তখনই ঘটে, যখন কৃত্রিম ૪ના R ভিন্ন সম্প্রদায়