હેન્દ્રમાણ আদিম নর-প্রায় জীবে-অর্থাৎ, পিথেকানথোপাস ইরেক্টস বা টিনিল মানবের কঙ্কালাবশেষ এশিয়ারই বব-দ্বীপে ( Javaতে ) পাওয়া গেছে ; দ্বিতীয়তঃ এশিয়াতে মানবের তিনটি প্রধান শাখাই ( শ্বেত, পীত ও কৃষ্ণ-ত্বক মানব ) বর্তমান ; তৃতীয়তঃ, যে সব ভাষা একস্বর-শব্দ-বহুল (monosyllabic ), যে-সব ভাষার শবারূপ ও ধাতুরূপ হয়, এবং যে-সব ভাষায় মূল শব্দসমূহ অর্থ বা রূপের পরিবর্তন ব্যতিরেকে সমাসবদ্ধ হয়, ভাষার এই তিন প্রধান শাখাই এশিয়ায় शदशैं★, চতুর্থত, সকল প্রাচীনতম মানব সভ্যতার জন্মস্থান এশিয়াতে ; পঞ্চমতঃ, আধুনিক মানব জাতির ( Homo sapiens এর ) সৰ্ব্বপ্রথমের প্রধান ইউরোপীয় প্রতিনিধি ক্রোমাগনন ( Cromagnon ) জাতিরও কোনও কোনও দৈহিক আরুতিতে মধ্য-এশিয়াবাসী মানবের আকৃতির আভাষ পাওয়া যায় ; এবং ষষ্ঠত, অধিকাংশ গৃহপালিত জন্তুরও উৎপত্তিস্থান এশিয়াতেই অবস্থিত । সে যা হোক, এ-পর্যন্ত নির্ভরযোগ্য প্রমাণ যত দূর পাওয়া গেছে, তার সাহাষো মানবের অভিব্যক্তি বা ক্রমবিকাশের ইতিহাস যভট। অনুমান করা যায়, তা এইরূপ । অ-বিশিষ্ট মানবীয় গোষ্ঠী সোজা উন্নতির পথে উঠতে উঠতে অ-বিশিষ্ট মানবগোষ্ঠীতে পরিণত হ’ল । কিন্তু তাদেরও এক দলের পর আর এক দল থানিকদূর এগিয়ে পৃষ্ঠভঙ্গ দিয়ে অবাস্তর পথে এক একটি ফ্যাকড়া বা প্রশাখা রূপে মানবীয় শাখা হতে বিচ্যুত হতে লাগলো এবং কালক্রমে লক্ষ্মপ্রাপ্ত হ’ল । এইরূপেই পেকিং মনুষ্য Pekinensis ) ư#* Catt-gfria Issy (Homo Rhodesiensis) sta মানব শাখা হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে সোজা ক্রমোন্নতির পথ হারিয়ে ফেললে, এবং অবাস্তর পথে প্রণাধারূপে কিছু বৃদ্ধি পেয়ে অবশেষে ক্রমে লোপ পেল । সম্ভবতঃ তৃতীয়ক যুগের ( Tertiary periodsa ) erg fral syfe grsta (Quaternary periodno ) ztravę się gł wtfsgs লম্ব হয়। ইহাদিগকে সকলের “গোড়ার মানুষ’ বলা যেতে পারে । এদের হিংশ্রপশুভাবাপন্ন ( brutiJ-loaking ) আক্লতি এবং এদের নিৰ্ম্মিত উষা-শিলা ( Eoliths ) বা প্রাথমিক পাথরের অস্বেয় কথা পূৰ্ব্ব প্রবন্ধে উল্লেখ করেছি। এই উব-শিলাগুলির গঠনভেদে রয়টলিয়ান ( Reutelian ), (Sinanthropus আদি মালব ও আসল মানব సిడిపి
- jtsfästä (Mafilian) qoe civifsfştă ( Mesvinian )
নামকরণ করা হয়েছে । এই গোড়ার মানব-জাতি যদিও মানব-শাখার প্রথম প্রশাখা বলে পরিগণিত হয়, তবুও আধুনিক মানব ( Homo recens ) <l sapi* wtH* ( Homo sapiens ) হ’তে দৈহিক ও মানসিক উৎকর্ষে এদের স্থান অনেক নীচে । এদের কঙ্কালাবশেষ এবং হাতের তৈরি অস্ত্রাদি ইহার প্রমাণ । বস্তুত এই 'গোড়ায় মানবের আবির্ভাবের অনেক পরে অ-বিশিষ্ট মানবগোষ্ঠীর আর একটি অধিকতর পরিপুষ্ট ও উন্নত প্রশাখা রূপে আর-এক-জাতীয় মানুষের হঠাৎ অভু্যদয় দেখা যায়। অত্যাধুনিক যুগের (Pliocene ge-এর) c-fTef* *'® 5g*f* *g*f* (Quaternaty period-£) অন্তত: তৃতীয় তুষার অন্তযুগে ( Third glacial age ) s g## vg#st# sz#*i (Third Interglacial age ) পর্যন্ত সুদীর্ঘকাল পৃথিবীর নানা দেশে এই জাতীয় মানবের প্রাদুর্ভাব হয় । এই জাতীয় মানবের কঙ্কালাবশেষ প্রথমে প্রসিয়া দেশের ডুসেলডরফ ( Dusseldorf ) শহরের নিকটবৰ্ত্তী নিয়াণ্ডারথাল ( Neanderthal ) Fitre fift:H ( ravinea ) তুষার কালে ( Pleistocene ) ভূস্তরে ডাক্তার ফুলরট ( Dr. Fuhirott ) ১৮৫৬ খৃষ্টাব্দে আবিষ্কার করেন । এই স্থান হ’তেই ইহার নামকরণ হয় । এই জাতির মাথা একটু চাপা এবং ধড়ের উপর ঘাড় ও মাথাটা সামনে বুকে vizņrg ; ### Sottost ztg ( eye-brow ridges ) starfi eş (beetling), pritz cotRai ( retreating forehead ), o& Ros CŞinfo (massive cheek-bones) জঙ্ঘা দেশ একটু বাকী ( curved ), ঠ্যাং জুটি ধড়ের তুলনায় একটু লম্বা ; আর লোকগুলি কিছু বেঁটে – ৫ ফুট ৪ ইঞ্চির বেশী লম্বা নয় । মোটের উপর সব চেয়ে গোড়াম মানুষদের মতন ইহাদেরও খানিকটা পশুভাবাপন্ন ( brutallooking) CB&Bs যদিও আধুনিক মহুষ্যজাতির ( Homo sapiensদের ) মধ্যে অষ্ট্রেলিয়ার খৰ্ব্বকায় অসভ্য আদিমনিবাসীদের সঙ্গেই নিয়াণ্ডারথাল মানবের কিছু সাদৃশু দেখা যায়, এবং যদি ৪ কোনও কোনও নৃতত্ত্ববিৎ পণ্ডিত মনে করেন যে, নিমাগুরথাল মানবের রক্ত অষ্ট্রেলিয়ানদের
