পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

పిచ్చితి ধমনীতে কিছু থাকিতে পারে, তৰু এই দুই জাতি শারীরিক গঠনে কত দূর বিভিন্ন, তাহা এই প্রবন্ধের চিত্র দেখিলে বুঝিতে পারা যায়। নৃতত্ত্ববিৎ পণ্ডিতেরা প্রায় সৰ্ব্বসম্মতিক্রমে এই নিয়াণ্ডারথাল জাতিকে আধুনিক মানব-জাতি হইতে বিভিন্ন জাতি ব’লে স্থির করেছেন এবং নিম্নাণ্ডারথাল afgązş “sffr nfax” ( Homo Primigenius ) s তংপরবর্তী মানব বা আধুনিক মানবকে “আসল মানব” ( Homo sapiens ) atn strats= | আসল বা আধুনিক মানব-জাতির মধ্যে যেমন তিন রকমের মাথার গড়ন দেখা যায়,—গোল ধরণের মাথা ( brachycephaly ), sivitt utoll ( dolieliocephaly ) nqs মাঝারি ধরণের মাথা ( Inesocephaly ), নিয়াণ্ডারথাল মানবের মধ্যেও সেইরূপ তিন বিভিন্ন ধরণের মাথা-বিশিষ্ট লোক দেখা যায় ; যেমন ক্রাপিনাক্ষ ( Krapinnম ) প্রাপ্ত দশটি নিয়াণ্ডারথাল কঙ্কালের গোল মাথা, স্পাই (Spy ) এবং ডুসেলডরফে ( Dusseldorfএ) প্রাপ্ত কঙ্কালের লম্বাটে মাথা এবং জিব্রালটারে প্রাপ্ত কঙ্কালের মাঝারি ধরণের যাখা। ইহাতে অনুমান হয় যে, আধুনিক মানবের মধ্যে যেমন লম্বাটে মাথা-বিশিষ্ট ( long-headed ) নর্ডিক ( Nordic ) ও মেডিটারেনিয়ান প্রভৃতি জাতি, গোল ধরণের মাথা-বিশিষ্ট (round-headed ) আলপাইন ( Alpine ), মঙ্গোলিয়ান ( Mongolian) প্রভৃতি জাতি, এবং মাঝারি ধরণের মাথা-বিশিষ্ট (Mediumheaded) আমেরিকার রেড ইণ্ডিম্বান জাতি প্রভৃতি দেখা যায়, ঐ “আদি-মানব জাতিও তেমনি নানা জাতিতে বিভক্ত ছিল। এই “আদিম মানব” জাতির কঙ্কালাবশেষগুলির সঙ্গে তাদের হস্তনিৰ্ম্মিত অস্ত্রশস্ত্র ও অঙ্ক যে কিছু নিদর্শন পাওয়া গেছে, তা হতে জানা যায় যে, ইহার পূর্ববৰ্ত্তা “গোড়ার মামুখ” ( Proto-man )দের চেয়ে কেবল যে দৈহিক গঠনে উন্নত হয়েছিল তা নয়, সভ্যতার সিড়িতে কয়েক ধাপ উপরে উঠেছিল। এরা জাগুনের ব্যবহার জানতো ; মাংসাদি বোধ হয় ১ঝলসে খেতে জানতে ; মৃত জান্ধীয়দের যন্ধের সঙ্গে কৰর দিত এবং স্বতের কবরে তাদের অস্থাদিও দিয়ে দিত। স্থত্তরাং জহুমান ক্ষর ক্ষী, জয় পরলোকে বিশ্বাল ৰয়তো । ऐड्रक्च्च चल्ल उनि श्रृंोथ८ब्रग्न झैकप्नेि -- (Mediterranean ) ় প্রবামী ; వీరి8ు এই জাতির নিৰ্ম্মিত অস্ত্রশস্ত্র ষা-কিছু পাওয়া গে তার মধ্যে অবগু তেমন বৈচিত্র্য নেই। একটা পাথরে ঢেল নিয়ে অন্য পাথর দিয়ে ভাঙতে আর পাশগুলি ( side ভেঙে ( chipping ) আগাট ধার করতে ; পরবর্তী নৃত প্রস্তর-যুগে (Neolithic ageএ ) যেমন পাথর ভেঙে টুক:ে করে এক একটি টুকরোকে ইচ্ছা ও প্রয়োজন মতন বিডি আকার দিয়ে অন্য পাথরে ঘষে পালিশ করা হ’ত, এর তেম $ c*r<fa , •{ατε- στρα-εβτ (Palaeolithic age). वार्यॆत्रॆ क्रॆ ङं विडङ कद्र! श्ा-निम् ७ ख्रं । नि নিয়াণ্ডারথাল-মানবের অস্ত্র-শস্ত্রে বিশেষ বৈচিত্র্য ছিল না, তবু তাহাঁদের বহুসহস্রবর্ষব্যাপী স্থিতিকালের মধ্যে অস্ত্রের গঠনভঙ্গ যে ক্রমিক উন্নতি সাধিত হয়েছিল, তাহা তাহদের নিৰ্ম্মি d:finta (Strepyan), c5ftata (Chellian), etchtef: (Acheulian) gos মুষ্টিরিয়ান ( Mousterian ) wassí একের সহিত অপরের তুলনা করলে বুঝতে পারা যায়। এগুt zią fitną łat sa zirgs-qgsfa (Lower palaeolithic) | এই নিয়াণ্ডারথাল জাতি সম্ভবতঃ উত্তর-আফ্রিকা হ’ে ইউরোপে যায় ; উত্তর-পশ্চিমে ইংলণ্ড পৰ্য্যস্ত এই জাতি কঙ্কালাবশেষ ও হস্তনিৰ্ম্মিত অস্ত্রাদি পাওয়া গেছে । পূলে প্যালেষ্টাইন দেশের গ্যালিলি প্রদেশেও ইহাদের কঙ্কালাবশে পাওয়া গেছে । ভারতবর্ষে যদিও নিয়াণ্ডারথাল মানবে কঙ্কালাবশেষ এখনও আবিষ্কৃত হয়নি, তাদের নিৰ্ম্মিত চেলিয়া ও মুষ্টেরিয়ান অস্ত্রের অনুরূপ পুরাতন প্রস্তর-যুগের অ ( palaeoliths ) ভারতের মান স্থানে, বিশেধঞ্জ দক্ষি ভারতে, পাওয়া যায় ; বৰ্ত্তমান লেখক এবং আরও কেহ কে এরূপ অস্ত্রাদি পেয়েছেন ; এবং ভারতের কোনও কোন যাদুঘরে কিছু নমুনা রক্ষিত আছে । কোনও কোনও নৃতত্ত্ববিধ পণ্ডিত মনে করেন যে, তুষার যুগের ( Glacial age এর } শেষ ভাগে যেমন ইউরোধে তুষার-লী ( glacier )গুলি উছরে সরে ষোক্ত লাগলো পৃথিবীর জলবায়ু, উদ্ভিদ ও জীব-জগতের পরিবর্তম হ’:ে লাগলো, মামুষের চেহারাও তেমনি বদলে গিয়ে নিয়াগুfরথা মানবেরই বংশধরেরা তুষার-গের পরবর্তী কালে ( Pos glacini periods) · wt*f*ws ñćwrtw e wi অওরিগনেশিয়ান ( Aurignacias ) ও ক্ষোগল