পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

३88 ఏ98S অজ্ঞ ও দরিদ্র প্রজা তাহাদিগের আইন-অতিক্রম নিবারণ করিতে পারে না । কি ভাষে অনেক জমিদারের সেরেস্তায় কাজ হয়, তাহার অনেক দৃষ্টাস্থ দেওয়া যায়। আমরা একটি মাত্র দৃষ্টাস্ত দিব । ১৯ ৪ খৃষ্টাবে সারণ জিলায় জরিপ ও বন্দোবস্ত সম্বন্ধে সরকার যে বিবৃতি প্রকাশ করেন, তাহাতে লিখিত ছিল— “Illegal onliancement of rent, oppression by the landlords and conscquont discon'ont among the tenantry wore found to be provalent to a greator or less degree in nearly all parts of the district.” অর্থাৎ জিলার সকল অংশেই অল্প যা অধিক পরিমাণে বেআইনী খাজনাবৃদ্ধি, छनिनांtब्रब्र पमष्टाछांब्र ७ cभई काब्रr१ धछांद्र भtन अनtछांश शकिठ ছইয়াছে । কোন প্রসিদ্ধ ও দানশীল জমিদারের জমিদারী সম্বন্ধে ঐ বিবৃতিতে লিখিত হয় – “The rayats complained not so unch that the rates arbitrarily fixed by the Raj officials were more than they could afford to pay, but the constant changes in the rent rolls had destroyed ell sense of security." অর্থাৎ জমিদায়ের কৰ্ম্মচারীর যথেচ্ছা খাজনা ধাৰ্য্য ভ করিয়াই ছিলেন : তাহার উপর আবার শেহ কয়ল প্রভূতি বাল্প-ৰায় পরিবর্তম করায় প্রজার জমিদৰ ও খাজম সম্বন্ধে কোন স্থিরতাই ছিল না ! সরকার এই সব ব্যাপারের প্রতিকারকল্পে থাকবন্ত জরিপ ও বন্দোবস্তের ব্যবস্থা করিয়াছেন। কিন্তু ইতিপূৰ্ব্বে কখন প্রজার ঋণ পরীক্ষা করিবার ব্যবস্থা হয় নাই । বহু দিন পূৰ্ব্বেই যে প্রখর ঋণভারের প্রতি সরকারের দৃষ্টি আকৃষ্ট হইয়াছিল, তাহার প্রমাণে আমরা কমিট অব সার্কিটের নির্ধারণ উদ্ধৃত করিয়াছি বটে, কিন্তু সে নিৰ্দ্ধারণও কার্ধ্যে পরিণত হইয়াছিল বলিয়া মনে হয় না। প্রজাস্বত্ব আইনে প্রজাকে সে অধিকার প্রদান করা হইয়াছে, তাহ ষে মহাজনের হস্তগত হুইবার সম্ভাবনা ছিল, তাহা বিশেষ ভাবে বিবেচিত হয় নাই । বলা বাহুল্য, কেহু কেহ বলিবেন-প্ৰজা যদি তাহার অধিকার রক্ষা না করে, তবে কে তাহার ক্ষে তাহ রক্ষা করিতে পারে? কিন্তু তাহার উত্তরে বলিতে হয়, যে-দেশে শিক্ষা অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক নক্কে, সে-দেশে সরকারকে অন্ত দেশ অপেক্ষা প্রজার স্বাধীক্ষায় অধিক অবহিত হইতে হয়। সরকার তাহ বুঝিয়াই সমবায়ু ঋণ দান সমিতি প্রতি ব্যবস্থা করিয়াছিলেন। আর সেই জন্য আজ জমি বন্ধৰী বপ্রতিষ্ঠার ব্যবস্থা হইতেছে। যাহাতে এই অনুষ্ঠান সাফ লাভ করে, সে বিষয়ে দৃষ্টি রাখা দেশের লোকের কৰ্ত্তব্য এই তাহা হইলেই ইহা এক দিকে যেমন স্বাবলম্বী হইতে পারিল অপর দিকে তেমনই প্রকৃত কৃষকের ঋণ সম্বন্ধে একটা ব্যবস্থা হইলে তাহার পক্ষে এই সব ব্যাঙ্ক হইতে আবশ্বক অর্থ লইয়া জমির ও চাষের প্রকৃত উন্নতি সাধন কর! সম্ভব হইবে । ব্যাঙ্কের ব্যবস্থা কিরূপ হুইবে, তাহার আভাস আমরা পূৰ্ব্বে দিয়াছি। কিরূপে ইহার মূলধন সংগৃহীত হইবে, তাহাও জানিবার বিষয়, সন্দেহ নাই। ব্যাঙ্কের সদস্তদিগকে ংশ বিক্রয় করিয়া প্রথমতঃ মূলধন সংগৃহীত হইবে। যিনি যত টাকার অংশ ক্রয় করিবেন, তাহার দায়িত্ব কথন তাহার অতিরিক্ত হুইবে না । লাভ হইলে লাভের টাকার শতকরা ৭৫ টাকা সঞ্চম-ভাণ্ডারে জমা হইবে এবং অবশিষ্ট ২৫ টাকা মাত্র লভ্যাংশ বোনাস বা বৃত্তি প্রভূতি বাবদে ব্যয়িত হইবে। ব্যাঙ্কে মূলধন হিসাবে যত টাকা সংগৃহীত হইবে তাহার সহিত সঞ্চয়-ভাণ্ডারের তহবিল যোগ করিয়া মোট টাকার বিশ গুণ টাকা ব্যাঙ্ক ঋণহিসাবে লইতে পারিবেন । বঙ্গীয় কেন্দ্রী সমবায় ব্যান্ধ এই টাকা ঋণ দিবেন এবং কেন্দ্রী জমি-বন্ধকী ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পৰ্যন্ত সব জমি-বন্ধকী ব্যাঙ্ক এই সমবায় ব্যাঙ্কের সহিত সংযুক্ত থাকিবে । ব্যাস্ক ‘ডিবেঞ্চার” করিয়া টাক সংগ্ৰহ করিকেন এবং যত দিনের জন্য “ডিফেঞ্চার" থাকিবে, সরকার তত দিনের জন্য তুদের দায়িত্ব গ্রহণ করিবেন । মোট "ডিবেঞ্চার” ১২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার অধিক হইতে পারিবে না। কেন্দ্রী সমবায় ব্যান্ধের এই কাজের জন্য স্বতন্ত্র বিভাগ থাকিবে । যাহাতে গৃহীত ঋণের টাকা যথাযথ ভাবে থাকে, তাহ দেখিবার জন্ত সমবায়ু সমিতিসমূহের রেজিষ্ট্রারই প্রথম ট্রাই থাকিবেন এবং জমি-বন্ধকী ব্যাঙ্কগুলি যে বন্ধক্ষী দলিলে টাকা ধার দিবে। তাহা তাহার। কেন্দ্রী সমবায় ব্যাঙ্কের ও ঐ ব্যাঙ্ক ট্রাটির বরাবং, লিখিয়া দিবে। - थाश्च्च श्रृंक्रे जिद्याक्कि, थाइन्छ 5ाका महे न झ्त्र, dो