পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

는 는 & প্রবাসী 88 ఏన98S জিনিব আৰিক্ষীয়, ও দ্বিতীয়-বাংলা হইতে কাচা পাট সংগ্ৰহ করিয়া চট ইত্যাদি প্রস্তুত । (ক) ডচ ঈষ্টইণ্ডিজ—পাটের ছালার সবচেয়ে বড় ধরিদদার ডাচ ঈষ্টইণ্ডিজ । এই দেশ হইতে যত চিনি রপ্তানি হয় তাহ। ভারতে প্রস্তুত ছালায়ই পাক করা হইত। কিন্তু কতিপয় বৎসর যাবৎ পাটের পরিবর্তে অস্ত কোন জিনিষে তৈয়ারী ছাল ব্যবহার করা সম্ভবপর ঙ্কি না সে পরীক্ষা চলিতেছে । প্রথম চেষ্টা অবশ্য বার্থ হইয়াছে ; সুত। ভাল হয় ন৷ বলিয়। সিসল পরিতাক্ত হইয়াছে। রোঞ্জেল দ্বারা কাজ চলিবে এইরূপ স্থির হইয়াছে, তবে তাহাতে খরচ বেশী পড়ে— কি করিয়| কম খরচে গুত ব৷ চট প্রস্তুত করা বায়, তাহারষ্ট গবেষণা চলিতেছে। অর্থাৎ অদূর ভবিষ্যতে পাটের একজন বড় গ্রাহক হাতছাড়া হুইবে । (খ) নিউজিল্যাণ্ড-বহুদিনের গবেষণার পর, নিউজিল্যাণ্ডে একটি স্ববৃহৎ কারখান। স্থাপিত হইয়াছে—নিউজিল্যাণ্ডের তিসি বা BBB BBD DDBB BB BBB BBS BB BBS BBBB BBB হইলে শুধু নিউজিল্যাণ্ড নহে, অষ্ট্রলিয়াও ভারতবর্ষ হইতে পাট বা mBB BBB BBSSS BSBB BBB BBBS BB BS BBBBBBB এত অধিক তিসি ৰ৷ মসিম উৎপন্ন হয় যে, দুনিয়ার বাজারে পাটের এক বড় প্রতিদ্বন্দ্বী উপস্থিত হুইল ! (গ) ব্রাজিল—ডাণ্ডী জুট ইন্‌ডাস্টজ লিমিটেডের ত্রয়োদশ বাধিক অধিবেশনে সভাপতি বলিয়াছেন যে, ব্রাজিলের সহিত তাহাদের খুব বিস্তৃত বাৰসায় ছিল ; এখন সে দেশ হইতে মাল সরবরাহ করিবার জঙ্ক আদেশের বড়ই অভাব। বর্তমানে বাণিজ্যের জগৎজোড় দুরবস্থাই ইহার কারণ নহে, কোন কোন জিনিষের জন্য কাগজের আধরণই ব্যবহৃত হইতেছে অর্থাৎ কাগজ পাটকে ব্রাজিলের বাজার হইতে তাড়াইতে আরম্ভ করিয়াছে । (ঘ) পোলাগু—পাটের পরিবর্তে শনের দ্বার কাজ চলে কি-না সে বিষরে পরীক্ষণ হইতেছে । (ঙ ) ইটালী—এক সময়ে পাটের বাজার বড়ই মন্দা ছিল, কিন্তু পুনরায় কাজ ভালই হইতেছে— নবেম্বর ডিসেম্বর মাকু b:ళీడి: අණ්-H ty•y 3 నీతి రి"8 ty so উৎপাদন ১৯৩২ q * : 蟹黔“8 3 సీట్డానీ శివ " ధ "g কাচ। মাল আমদানি (কুয়িন্টাল বা ইন্সর ) డి శిశి ১৬,৩১৪ :ఫి,$సి ^Ssచిది २१,e१७ ৩০,৯৭৩ (চ) জাম্মানী-ভারতযর্ষে তৈরি চটের ছালার আমদানি জাৰ্ম্মানীতে হ্রাস পাইয়াছে । ১৯৩২ সালে ছিল ৩৭৪ টন, ১৯৩৩ সনে নামিল্প হইল ২৮৪ টন । কিন্তু ইহা বিশেষ লক্ষ্য করিবার বিষয় যে, জাৰ্ম্মানীতে চটের রপ্তানিই কমিয়াছে, পাটের নহে। বরং কাচা পাটের রপ্তানি বাড়িয়াছে। ১৯৩২ সালে ৫০,০০০ হইতে ১৯৩৩ সনে ৮৫,৭০০ #াড়াইয়াছে । ভারত হইতে চট ও ছাল না লইলেও হলাও, বেলজিয়াম ও চেকোস্লোভাকিয়ায়. চটের জামদানি অত্যন্ত ডুয়। গিয়াছে । জাম্মানীতে গৈ ভারতীয় ট্রেড কমিশনার জন্ধুে । তিনি বাঙালী—মি এটা গুগুঞ্জই, সি, এস। তাহার এবং অপরাপর বিশেষজ্ঞদের స్థ్వి » I gráfāts Hoge gføtte “Verellungsverkehr” il অপরিণত মাল বলিয়া গণ্য সুতরাং তাছার উপর কোন শুষ্ক বসানো হয় না। হুলাগু, বেলজিয়াম ও চেকোশ্লোভাকিয়াতে বহু কৃষিজাত দ্রব্য জাৰ্ম্মানী হুইতে রপ্তানি করা হয় । ইহা প্রমাণ করা কঠিন নহে যে, এই সকল দেশ হইতে আমদানী ছালাতেই এই সব দেশের জন্য রপ্তানির মাল পাক করা হইয়া থাকে । হ। বিল৷ শুন্ধে ছাল। যাইতে পারে বলিয়াই, জাৰ্ম্মানী হইতে দেশ চিনি, ময়দা ও সার (fortilizor ) রপ্তানির জন্ত প্রায় সকল বৈদেশিক ক্রেতাই নিজ নিজ দেশ হইতে ছালা প্রেরণ করেন । জাৰ্ম্মানী হইতে ভারতবর্ষে বীট (Boat Hugur) আমদানি হইত এবং তাহার জস্ত ভারতীয় ছালাই ব্যবহার করা হুইত, এখন জাৰ্ম্মানী হইতে বীটের রপ্তানি একপ্রকার বন্ধ, সুতরাং ভারতের ছালায় ব্যবহারও নাই । ৩। জাৰ্ম্মানী হষ্টতে অধিক মাত্রায় কৃযিঞ্জীত ও শিল্পজাত দ্রব্য আমদানি করা হয় বলিয়া, হল্যাণ্ড, বেলজিয়াম ও চেকোশ্লোভাকিয়ার সহিত ব্যাঙ্কের মারফৎ লেনদেনের খুব স্ববিধ ; হলাও ও জাৰ্ম্মানীর মধ্যে "ক্লীয়ারিং সিসটেম" (clearing system) প্রবৰ্ত্তিত হওয়ার পর হলtণ্ড হইতে ছীল। আমদানী বিশেবরূপে বৃদ্ধি পাইয়াছে। (ছ) জাপান-চট নিৰ্ম্মাণে জাপান নূতন ব্ৰতা । সপ্তায় মাল বিক্রয় করিতে জাপানীর ওস্তাদ, ভারতবর্ষ হইতে তুল। কিনিয়াই ইহারা ভারতে অতি সস্ত দরের কাপড় উপস্থিত করিয়া ভারতীয় কলওয়ালদিগকে সমৃস্ত করিয়াছিল । সস্তায় কাচ মাল পাইবার জন্ত বাংলায় চটকটওয়ালার। পাটের চাষ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করেন নাই ; অথচ চটের ছালার দাম বাড়াইলার জন্ত নিজের। যুক্তি করির চট নিৰ্ম্মাণ সীমাবদ্ধ করিয়াছিলেন । এক্ষণে র্তাহারা দেখিতেছেন যে বাংলার পাট জাপান ও অন্যাস্ত দেশের কলওয়ালার। সস্তায় কিনিয়া লইতেছেন ও ষাংল। দেশে প্রস্তুভ চটের চেয়েও সস্তায় চট বিক্রয় করিতে উদ্যত এই বাংলা দেশেই—অষ্ঠ স্থানের ত কথাই নাই । স্বতরাং পাটের চাষ ও রপ্তানির নিয়ন্ত্ৰণ করিবার প্রশ্ন নুতন করিয়৷ আধার উঠিয়াছে । কাহার স্বার্থে নিম্নস্ত্রণ প্রয়োজন ?— যাহার। কাচামাল উৎপাদন করেন ও র্যাহার। ঐ কঁাচামাল হইতে নানাবিধ পণ্য তৈরি করেন ঠাহীদের স্বার্থ এক মহে | ডচপুৰ্ব্বভারত, নিউজিলাও, ব্রাজিল বা পোলাগু হইতে যে সংবাদ আসিয়াছে তাহাতে বাংলার কৃষককুলের সমূহ বিপদের আশঙ্ক, কিন্তু জাম্মানী, ইটালী ও জাপানের সংবাদে বাংলার কৃষকের পক্ষে অতান্ত আশার কথ। জাৰ্ম্মানীতে ছালার রপ্তানিই কমিয়াছে, কাচ পাটের রপ্তানি বাড়িয়াছে । ইটালীতেও সেই অবস্থা, জাপানও অতি অল্প সমরের মধ্যেই বাংলার পাটের বড় খরিদদার হইয়া উঠিবে অর্থাৎ কঁাচ পাট বিক্রয়ের জন্তু কেবল মাত্র ডাওঁীয় দিকে চাহিয়া থাকিস্থার অবস্থা বাঙ্গালী কৃষকের বেশীদিন থাকিবে না। ক্রেতাগণুের মধ্যে প্রতিষোগিত। উপস্থিত হইলেই উৎপাদকের ধনলাভের সুযোগ উপস্থিত হয়—বাংলার কৃষক কি সে সুযোগের শুভফল লাভ হইতে বঞ্চিত इईँहरु ? কিন্তু বাংলার চটকলওয়ালাদের স্বার্থে আঘাত পড়িবে ; মধ্য ও দক্ষিণ য়ুরাপ কিংবা জাপানে যতই মিল স্থাপিত হইবে ততই বাংলার