ミb-b" এই কাৰ্য্যক্ষেত্রে তিনিই প্রধান পুরুষ, তিনিই প্রধান কৰ্ম্ম । তিনি যাহা করিতেছেন, হিন্দু সমাজকে রক্ষা করিবার জস্ব ভাহা একান্ত অবশ্যক। হিন্দু সমাজকে রক্ষা করিবার প্রয়োজনও আছে। মুসলমানদের ও খ্ৰীষ্টিয়ানদের সমাজের কতকগুলি উৎকর্ষ আছে বটে, কিন্তু হিন্দু সমাজের হিন্দু ংখ্রস্থ ༈ིག་ হিন্দু পুকুড়িঃ কতকগুলি উৎকর্ষ আছে । ‘i, ੋਕੈ। ఖీ 繭 Ea ੱਚੈ: হইতে শায় এtaক্তাহান্টু ৰথত,তুতিগ্ৰন্থ ৰুদ্ধ এই সব কুফল নিবায়ণের জন্য হিন্দু সমাজর্কে সুস্থ ও জনবহুল এবং শক্তিমান রাখা আবশুক । কিন্তু যদি হিন্দু সমাজকে এইরূপ অবস্থায় উন্নীত করিমু রক্ষার প্রয়োজন না থাকিস্ত, তাহা হইলেও হিন্দু অবনত জাতিসমূহের উন্নতি বিধান আধশুক হইত। মানবজাতির কোন অংশকেই হীন করিয়া রাখা বা হীন থাকিতে দেওয়া গহিত, অঙ্কুচিত, অধৰ্ম্ম । এই সব বিষম বিবেচনা করিলে বুঝা যাইবে, যে, মহাত্মা গান্ধী অতি মহৎ কাজ করিতেছেন। তাহার সহিত কোন কোন বিষয়ে আমাদের মতভেদ আছে । তাহা আমরা আমাদের বাংলা ও ইংরেজী মাসিক-পত্র দুটিতে প্রয়োজন-মত জানাইয়াছি, পরেও অবিস্তক হইলে জানাইব । তাহার সহিত কচিৎ কথন যে পত্রব্যবহার হয়, তাহাতেও আমরা এই মতভেদ গোপন করি না । কিন্তু কাহারও সহিত কোন কোন বিষয়ে মতভেদ থাকিলে অন্ত যে-সব বিষয়ে ঐক্য আছে, তাহার নিমিত্ত প্রীতি ও শ্রদ্ধা থাকিতে পারে না, এরূপ মনে করা ভুল । [এই প্রসঙ্গটি ছাপিতে যাইবার পূৰ্ব্বে কাগজে দেখিলাম, গান্ধীজী এখন বাংলা দেশে আসিবেন না । ইহা দুঃখের বিষম। কিন্তু আমাদের স্বাগতসম্ভাষণ স্থগিত রহিল না, বাতিলও হইল না । এ-বিষয়ে মহাত্মা গান্ধী কিংবা বঙ্গদেশের “গান্ধী অভ্যর্থনাসমিতি” আমাদের উপর হুকুমজারী করিতে অসমর্থ ! ] o প্রমথনাথ বসু - প্রায় আশী বৎসর বসে রাচীতে স্থপণ্ডিত ও স্থলেখক, ভারতবর্ষীয় প্রাচীন সংস্কৃতি ও জীবনযাত্রপ্রেণালীর অহরাগী SS)R> এবং সমর্থক প্রমথনাথ বস্থ মহাশয় পরলোকযাত্রা করিয়াছেন । তাহার মৃত্যুতে শুধু ছোটনাগপুর নয়, সমগ্র ভারতবর্ষ ক্ষতিগ্রস্ত হইল । ভারতবর্ষের বাহিরে র্যাহারা ভারতীয় সংস্কৃতির গৌরব অনুভব করেন, তাহারাও এই ক্ষতি অনুভব করিবেন। তিনি কলেজে ও বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা পাইয়াছিলেন নান। বৈজ্ঞানিক বিষয়ে, কিন্তু পরে নিজের চেষ্টায় সাহিত্য اے خ4_چw. Mr’ সঞ্জলোকগত প্রমথনাথ বসু ও দর্শনেৎ জ্ঞানবান ও পারদর্শী হয়েন । তিনি তাহার গ্রন্থাবলী ও নানা প্রবন্ধ দ্বারা স্বদেশবাসীদিগকে সেই জ্ঞানের অংশী করিয়া গিয়াছেন । তিনি গিলক্রাইষ্ট বৃত্তি লইয়া বিলাত যান এবং সেখানে প্রধানতঃ ভূতত্ত্ব এবং তাহার সঙ্গে অন্ত কোন কোন বিজ্ঞান শিথিয় ১৮৮১ খৃষ্টাব্দে ভূতত্ত্ব-বিভাগে চাকরী গ্রহণ করেন। চাকরী তিনি দক্ষতা ও স্বাধীনচিত্ততার সহিত করিয়াছিলেন । তিনি ভারতীয় লোক বলিয়াই তাহার অধস্তন একজন ইংরেজ কৰ্ম্মচারীকে উহাকে ডিঙাইয়া উচ্চপদ দেওয়াম তিনি ১৯৯৩
