পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- আষাঢ় आख्नुक्रँझ-विस्त्राम *登● যখন দেখিতেন যে কোনও বস্তুর স্বাম্বে একরূপ রস হইলেণ্ড তাহার ফল অনুরূপ, তখন তাহার বলিতেন যে তাহা জীর্ণ হুইলে তাহাতে পাকজ অনুরূপ রসের উৎপত্তি হয় । যেমন শুষ্ট আস্বাদে তীব্র ও কটু হইলেও বিপাকে মধুর, সেইজন্ম বায়ু প্রশমন করে। আবার কুলখ কটু হইলেও উষ্ণবীধত্বপ্রযুক্ত বায়ু প্রশমন করে। আবার অনেক স্থলে যখন রস বিপাক ও বীৰ্য্যের দ্বারা ঔষধের ফল ব্যাখ্যা করিতে পারা যাইত না তখন বলা হুইত যে প্রভাব দ্বারা কোন বিশেষ বস্তু কোণ বিশেষ ফল উৎপাদন করে। আমলকীকে ত্রিদোষপ্রশমন বলা হয়। রসবীৰ্য্যবিপাকদ্বারা ইহা পাওয়া ধাম না। সেইজন্ত প্রভাব বলিয়াই স্বতন্ত্র শক্তি মানিতে হয় যাহার বলে আমলকী ত্রিদোষ হরণ করে। স্বশ্ৰত বস্তুর শক্তি বলিস্ক স্বতন্ত্র শক্তি স্বীকার করেন। কিন্তু চরক ও চক্রপাণি স্বতন্ত্র শক্তি স্বীকার করেন না । BB D DDBBB BBBB BBBB BBD DBBD BBBDS SAB D DD DBBS DD BBBB BSBB BBBD DDB BB BS BB BBDD BBB CBH gBS BBB BB BBB খেলে বন্ধু । কোন কোন ঔষধ রসের দ্বারা কাৰ্য্য করে, কোন কোন ঔষধ বাধাদ্বারা কাধ করে, আবার কোন কোন ঔধধ রস ও বাঁধ্য উভমুম্বারা কাধ করে। রস ও বীর্ঘ্যের মধ্যে বন্দ্ব হইলে সাধারণতঃ বীৰ্য্যই প্রাধান্য লাভ করে । আবার রস ও বিপাকে স্বম্ব হইলে বিপাক প্রাধান্য লাভ করে । রস ৪ বিপাক একত্র হইয়া বীৰ্য্যকে বিফল করিতে পারে, কিন্তু প্রভাধ সকলকেই বিফল করিতে পারে আবার কোন কোন স্বলে রসওঁ এমন প্রাধান্যলাভ করিতে পারে যে তাঁহা বিপাক ও বীর্যকে বিফল করিতে পারে, তাহ হইলেই দেখা যাইতেছে যে আগে দ্রব্যের গুণ পরীক্ষিক উপায়ে নিণীত হইত, পরে মুস বীৰ্য্য বিপাক প্রভাবাদি দ্বার। তাহ ব্যাখ্যাত হইত। চরকের মধ্যে তিন জাতীয় ঔষধের কথা উল্লিখিত হইয়াছে। প্রাণিজ, উদ্ভিজ্জ ও পাখিব। পাধিবের মধ্যে স্ববর্ণ টিন বা এলু, রজত, তাম, সীল লোহ, বালুক, , মনস্টল অলাল বা আসেনিক, হরিতাল যা পীত আসেনিক, রসাঞ্চন বা এ্যাটিমণি, গৈরিক ঘা লাল চক ও নানাবিধ খণি ব্যবহারের কথা উল্লিখিত আছে। স্বপ্রতের মধ্যে এইগুলি ছাড়া মাক্ষিক বা (আয়রণ পাইরাইটুল)এর ব্যবহারের কথা দেখা যায়। চরক্ত ও স্বশ্ৰুত উভয়ের মধ্যেই . সৌঞ্চল, সৈদ্ধব, বীট, উদ্ভিদ ও সামুদ্র লবণের ব্যবহারের উল্লেখ পাওয়া ধায় । ইহা ছাড়া নানাবিধ ক্ষারের প্রয়োগও দেখা যায়। চম্ন রকম শলাজতুর ব্যবহারও চরক স্বশ্ৰতের মধ্যে দেখা ধাম । ইহা ছাড়া স্বশ্ৰতের মধ্যে পারদেরওঁ উল্লেখ পাওয়া যায়। ফেসমস্ত লৌহাদি ধাতুর কথা উল্লিখিত হইল সেগুলি দিয়া অনেক সময়ে লবণাক্ত করিয়া পোড়াই। i তাহাম্বারা প্রশ্নাইণ্ড প্রস্তুত করিম তাহাঙ ব্যবহার করা হইত। তৃতীয় বা চতুর্থ শতকে নাবনীতক গ্রন্থে এই সমস্ত ঔষধেরই উল্লেখ পাওয়া বাস্থ । ইহা ছাড়া কাংক্স বা পুপাঙ্কন ঔষধাৰ্থে ব্যবহৃত হুইত ইহারও উল্লেখ পাওয়া ধাম। সপ্তম শতকে বুদের গ্রন্থেই প্রথম আমরা পপটতাস্ত্রের উল্লেখ পাই । এই পপটিতাস্ত্ৰ গন্ধকতাম্র মাক্ষিক ও পারদের দ্বারা পুটপাকে প্রস্তুত হইত। বাগড়টের মধ্যেও পারদ ও সীসক ও মুসাঞ্চন স্বারা ঔষধ প্রস্তুত প্রণালী দেখা যায় । তাই ছাড়া গন্ধক, হরিতাল, লীগ, তাম্র, রসায়ন ও এলু একত্র মিলিত করিয়া অন্ধমুযায় পাক করিবার ব্যবস্থা দেখা দ্বার। এইরূপ পাক করিবার প্রণালী পরবর্তী তন্মযুগে বিশেষ ভাখে প্রচলিত হয়। চক্ৰপাণির (১১শ শতাব্দী) পারদ ও গছৰ দ্বারা কজ্জলী বা রসপপটি প্রণয়নের ব্যবস্থা দেখা যায়। তাম্ৰ এবং গন্তুক পুটপাকে সপ্তপ্ত করার দ্বারুণ উত্তাপে লৌহৰুে দৃদ্ধ করিম্ব লৌংচূর্ণ শুর ও তাহাকে পরিশেষে হরিভক্ষী প্রভৃতির রসের সহিত যুক্ত করিখ ঔষধাৰ্থ ব্যবহারের বিধিও দেখা যায়। ছাই ও চুণ গৰ্দ্দভের মূত্রের সহিত মিশ্রিত করিয়া ও পরিশেষে সরিষার তেল সংযুক্ত করিম্ব একচ্ছপ সাৰান প্রস্তুতের প্রণালীও দেখা যায়। রঞ্জওস্বারাe ৰূপামল পাষক একরূপ যৌগিক পদার্থ ঔষধাৰ্থ ব্যবহৃত হইত । ১১শ হইতে আরম্ভ করিয়া তান্ত্রিক যুগের আরম্ভ। রসার্ণবতন্ত্র এই যুগের অতিপ্রাচীন গ্রন্থ। মাধব তাহার সর্বদর্শনসংগ্রহে এই তত্তের উল্লেখ করছেন। এই উয়ে পারদ প্রভৃতি নানাবিধ খনিজ দ্রব্য নানা প্রকারে পাক করিবার গুপ্ত কোষ্ঠী, । দোলাধন্ত্র, গর্ভযন্ত্র, হাসপাদযন্ত্র প্রভৃতি নানারূপ যুদ্রের ব্যবহারের উল্লেখ পাওখ ঘাষ । এই সময়ে মাক্ষিক, বিমলা تصنيعتحصحصاحساساسی____________________