পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

• আষাঢ় যুক্তি

  • Ogo

সদর দরজার কাছে একটা ট্যাক্সি বাড়াইবার শব্দ পাওয়া গেল এবং পরের মুহূর্তেই যামিনী ছোট-বড়-মাঝারি নান আকারের এক রাশ মধমলের কেস এবং কার্ড-বোর্ডের বাশ্ন লইয়া ঘরে ঢুকিল । চন্দ্রনাথ আশ্চর্ধ হইয়া তাঙ্কার দিকে চাহিয়া বলিলেন, “কি যামিনী, ব্যাপার কি ? এ-সব কোথা থেকে আনলে ?” ঘামিনী তাহার উত্তর এড়াইয়া গিয়া কহিল, ”উ:, সকাল থেকে ঘুরে ঘুরে একেবারে হারান হয়ে গেলুম। মেস্থেদের ধাজসজ্জায় এত জিনিষও লাগে।” পকেট হইতে রুমাল বাহির করিয়া সে কপালের স্বেদবিন্দু মূছিল। নিৰ্ম্মল উঠয় তাহদের ছোট টেবিল-ফ্যানটা এমন জায়গায় রাখিল যেখান হইতে সেটা ঘুরিলে শ্রাপ্ত ঘামিনী প্রচুর হাওয়া পায়। তাহার পরে সেটা প্লাগে লাগাইম দিল । ঘামিনীর সহিত তাহার সম্বন্ধ যেমন ধাড়াইয়াছে তাঁহাতে পিতার সম্মুখে তাহার সামনে বসিয়া থাকিতে বা এমন কোন কাজ করিতে অঙ্ক কোন মেয়ে নিশ্চয় লজ্জায় আড়ষ্ট হইয়া যাইত, কিন্তু নিৰ্ম্মলা কোনরূপ লজ্জ বোধ করিল না। কোন একজন নিকট-আত্মীয় বা অভ্যাগত রৌদ্রে ঘূরিয়া ক্লাপ্ত হইয়া আসিলে তাহার স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য ঠিক যতটুকু করা প্রয়োজন ততটুকু করিষা দিম! আবার নিজের জায়গায় আসিয়া বসিল । পদার আড়াল হইতে প্রতিমামুন্দরী ব্যাপারটা দেখিম্ব। আর কিছুতেই হাসি চাপিতে পারিল না। অবরুদ্ধ হাস্যকে মুক্ত করিয়া দিতে নিজের শয়নঘরে আসিয়া পালঙ্কের উপর লুটাইয়া পড়িল। প্রতিমা নিজের দিক হইতে এইটুকু হলফ করিম্ব বলিতে পারে, সে যদি ঠিক আমন অবস্থায় পড়িত এবং শেষ অবধি এই কাজই করিত, তবে অস্তুতঃ পাখাটী চালাইয়া দিবার সমক্ষেও মুখ নীচু করিয়া একটু হাসি লইত, লজ্জায় তাহার হাও কঁাপিত, প্রতিপদক্ষেপে প্রিশ্নসেবার স্থ ধরা পড়িয়া ধাইত । স্বশীলা যদিও মেয়ের সদ্ধে কোন ঔংস্থক্য দেখাইতেন ন— আপন মনে নিজের চিরাচরিত ঘরকায় মগ্ন হুই থাকিতেন, তৰু অন্তঃপুর হইতে আর একটি মেয়ে তাহার স্বাভাবিক প্ৰাণোচ্ছলতা এবং কৌতুকপ্রবাহ লইয়। আড়ালে থাকিয়াই সাগ্রহে নিৰ্ম্মশ্লর নবজীবনের সূচনাকে নিরীক্ষণ করিক্তসে প্রতিমাম্বন্দরী। বাহুিরে না ৰাহির হইলেও পর্দার আড়াল হইতে নিৰ্ম্মলার নানা বিষয়ে অদ্ভুত জ্ঞাচরণ দেখিয়া কখনও সে জবাক হইয়া হাইত, কখনও বা হাসি চাপিতে পারিত ল। প্রেমসম্বন্ধের ৰে চিরষ্ণুর চিরপরিচিত একটি রূপ প্রতিমার অভিজ্ঞতা ছিল তাহার मक्ष्ठि इंशद्ध भtनकषानिहें भिनिङ न, ऋनकषानि যেন কেমন শুষ্ক বোধ হইত। তথাপি প্রতিমা. আদষ কৌতুহলের বশে দেখিতেও ছাড়িত না। নিখল তাহার মনের কথা প্রতিমাকে বলে না। নিৰ্ম্মলার গতি সৰীৰ পাতাইবার আকাঙ্ক তাহার স্বয়ূর স্বপ্নেরও বান্বিরে। প্রথম প্রথম সে চেষ্টা করিতে গিয়া ধাক্কা খাইঃছে। নিৰ্ম্মলৰে দেখিয়া দেখিয়া তাহার মনে হয়, ৪ ফেন ঠিক পূরোপুরি মেয়ে নয়। ওর মধ্যে এমন একটা স্থিরত, এমন একটা কাঠিক আছে যাহার দুলভ মহিমা মনকে বিশ্বয়ে-সন্ত্রমে পূর্ণ করিয়া cठारण वtः, किरू uहे विनयप्रद्ध छन्नई दिइएकहे जूबर কাটাইঃ মাধুধের স্রোতে তাহাকে হৃদয়ের কাছাকাছি টানা ধাম না। কিন্তু দূরত্ব থাকিলেও তরুণ বয়সে পরম্পরের প্রতি ধে একটি স্বাভাবিক আকর্ষণ থাকে তাহার জঙ্ক নিৰ্ম্মল জার ঘামিনীর ব্যাপার প্রতিমা কৌতুকের সচিত না দেখিাও থাকিতে পারিত না। নিরুদ্ধ হাঙ্গ আতকে মুক্তি দ্বিগ্ন কিছুকাল পরে আঁচল দিম্ব চোখ মুখ বেশ করিম মুছিয়া সে আবার খারাগুরালে দাড়াইয়া দেখিতে লাগিল - ফান ঘুরিতেছে ; বামিনীর চুল, তাহার হাতের রুমাল, গরদের পাঞ্জাবীর ঢ়িল হাত, সমস্তই খাতালে উড়িতেছে। সে বলিল, “আচ্ছ, চন্দ্রকাস্তবাবু, এইবারে আমি এক-এক করে বাক্সগুপে খুলে ধাই, আপনার একটু মনোযোগ করে দেখুন, কোনটা পছন, কোৰূওলো অপছন্ম।” নানা ধরণের বাক্স খুলিতেই বাহির হইতে লাগিল হাজার স্বাঞ্চমের কাপড়। কোনটার জরির আঁচলা সোনার মত কক্‌বক্ করিতেছে, কোনটার রং আকাশের মত নীল, কোনটা অতিশয় শুভ্র নরম রেশমের, কোনটা রক্তের মত লাল টকটকে। চজৰান্ত কহিলেন, “বা বেশ তো ! এসবই কি...কিন্তু এ লব নে ভয়ানক দামী কাপড় ঘামিনী ।” - “रूि चाब्र अषन रूगफ़ !” शामिनौ भूष नैौहू कब्रिा