পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ਾ আষাঢ় - বিবিধ প্রসঙ্গ—বঙ্গের অর্থনৈতিক অবস্থা ও সরকারী ব্যবস্থা 8ይጫ ७९५५ । “गtत्रग्न जरुर्नग्न ७ ॐाशव्र कछ1 cभौष्टभामरम प्रक्री BBBB BBBBBB BBBBB BBt BB BBBS BBB BB DDS বলা যায় না যে, হোঙ্গাইট্র পেপার নীতি অঃখী বিধিপ্রণয়নের ফলে সন্ত্রাসনবাদ ভারতবর্ধ হইতে তিরোহিত হইব। ভারতের মূল শাসনবিধি বাহাই হউক, ইহা গ্র্যয় নিশ্চাই চলিতে থাকিৰে যদিও যেন যেমন DDBBB BDDD BBB BBB BB BBB BB BBBBB S BBBB BBB BSBB BBB BBB BBtttBB BBBB BBBS BBB BB BB BBB BBBBB BBBBBB BB BBSBB BBBS L BBB এই দৃঢ় বিশ্বাস প্রকাশ করেন, যে, ইহা বাড়িলে যদি ইলেণ্ডে পশ্চাদগতিশীল ধ্যক্তিরা সফলকাম হয় এবং তাহাদের এই মতই জয়যুক্ত হয়, যে, সুস্থাপনবাদ তি:েীভূত হুইবার পূৰ্ব্বে মূল শাসনবিধির কোন উন্নতি প্রগতি হুওং। উচিত নহে ।” আমাদেরও এই জন্য মত এই, যে সস্থাসনবাদের বিরুদ্ধে অভিধানের প্রধান অঙ্গ হওয়া উচিত ভারতবর্ষকে নিশ্চিত ও আনিবাধারূপে শাসনবিধির উন্নতি প্রগতির পথে স্থাপিত ও চালিত করা। - বঙ্গের অর্থনৈতিক অবস্থা ও সরকারী ব্যবস্থ৷ বাংল। দেশে বদি কিয়ুৎপরিমাণে সস্ত্রাসনবাদের প্রাদুর্ভাধ লক্ষিত ন হইত, তাহা হইলেও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর বেকার সমস্তাব সমাধানের চেষ্টা করা গবন্মেন্টের কৰ্ত্তব্য হইত। কিন্তু বঙ্গে সন্ত্রাসক কাৰ্য্য মধ্যে মধ্যে হওয়ায় এবং বেকার যুবকদের মধ্য হইতে নূতন কৰ্ম্মী পাইবার সকল চেষ্টা সন্ত্রাসকেয়৷ করে বলিয়। গবলোটের ধারণ হওয়ায় বেকার-সমতা ধম ধানের দিকে সরকারের দৃষ্টি পড়িম্বাছে বলিয়া সংবাদপত্রে পেথ যাইতেছে। এই সমস্তার সঙ্গে সঙ্গে সরকার আরও কয়েকটি প্রশ্নে মন দিবেন বা দিতেছেন বলিঙ্কা বিজ্ঞাপিত হইয়াছে। গধন্মেন্টের সমস্ত চেষ্টাটিকে থবরের কাগঞ্জওয়ালার ‘বঙ্গে পল্লীসংগঠন পরিকল্পনা’ বলিতেছেন। ভারতবর্ষ ও বাংলাদেশ গ্রামপ্রধান বটে, কিন্তু শহরেও বেকার-সমস্ত . আছে, ঋণী চাষী লোক আছে, নিরক্ষর লোক আছে, অমুস্থ চিকিৎসার সাহাযবিীন রোগী আছে, ইত্যাদি। স্বতরাং পল্লীসংগঠন করিলেই বঙ্গের সমুদ্রয় অর্থনৈতিক বাধাবিঘ্ন দূরীভূত হইখে না। যাহা হউক, নাম লইয়। ঝগড়া করিবার প্রয়োজন নাই। বাংলা-সরকার বাহু যাহা করিবেন, ভাহীর প্রধান তিনটি কাজ পল্লীবাসীদের ঋণশোধের ব্যবস্থা, মধ্যবিত্ত বেকারদের | রোজগারের ব্যবস্থা ও কুটার-শিল্পের পুনঃপ্রবর্তন। এই কাজগুলি করিবার জন্য সমবার প্রচেষ্ট দৃঢ়ীকরণ, জমিবন্ধুকী ব্যাঙ্ক স্থাপন এবং পল্লীবাসীদের ঋণ হইতে অব্যাহতিলাভের ও ঋণ-পরিশোধের সহজ নিয়মাবলী প্ৰবৰ্ত্তন গবশ্নেণ্ট কল্পিবেন । চাষের উন্নত প্রণালী প্রদর্শন, ভাল ষীজ ও চার সরবরাহ, পাটচাষের নিযুস্ত্রণ, গবাদি পশুর সংখ্য ও উৎকর্ষ বৃদ্ধি, রাস্তার উঃতিসাধন, শ্বাস্থ্যেঝুঁতি, জলসেচন, এবং শিক্ষাবিস্তারে সরকার মনোযোগ করিবেন। _ ইতিপূৰ্ব্বে কৃষি ও পণ্য শিল্পের ক্ষেত্রে যে-সব গবেষণা হইয়াছে, জনমতকে তাহার ফলের অল্পকূল করিবার অভিপ্রায়ে আলোকচিত্র সহযোগে বক্তৃতা প্রদর্শনী প্রভৃতির সাহায্যে - বিস্তৃতভাৰে প্রচারুকার্ধ চালান হইতেছে। ভ্ৰাম্যমান । প্রদর্শনী-গাড়ী বর্ধমান-বিভাগের চারিটি জেলায় ভ্রমণ শেষ । করিয়াছে। - - সরকারী পরিকল্পনাটির বিস্তারিত বিবরণ দৈনিক কাগজসমূহে বাহির হইয়াছে। ভজন্তু আমরা সংক্ষেপে কেবল তাহার আভাস দিলাম। অনেক বংগধু হইতে সরকারী assoa fossilsfos'nation building departments) - যে-সব কাজ করিতেছেন, পরিকল্পনাটিতে তাহার ಇತ್ಗ ' বিশেষ কিছু দেখিতেছি না। ষে-কটি জমীবন্ধকী ব্যাপ্ত ছ-একটি জেলায় স্থাপিত হইয়াছে, তাহ নূতন বটে, কিন্তু বঙ্গের প্রত্যেক জেলায় এরূপ ব্যাঙ্ক ও শাপ ব্যাঙ্ক কয়েকটি করিয়া স্থাপিত হওয়া আবশ্বক। পল্লীবাণীদের ঋণদায় হইতে অব্যাহিতলাভের ও ঋণপরিশোধের সহজ নিয়মাবলী গবন্মেটি প্রবর্ধিত করিলে তাহ নূতন হইবে বটে। রাস্তার । উন্নতিসাধন জন্য পাচ বৎসরের কার্যপদ্ধতি প্রস্তুত হইয়াছে তদনুসারে অল্প কাজও বাদ হয়, তাহ নূতন হইবে বটে, । কিন্তু তাহার দ্বারা মধ্যবিত্ত বেকারদের উপার্জনের কোন । উপায় হইবে না। মাট কাটিতে অনভ্যস্ত কৃষিজীবীদেরও ৷ অল্পসংস্থান তাহার দ্বার হইবে না। ইহা অবশ্ন ঠিক, - যে, বঙ্গের পল্লী-অঞ্চলে যেখানে যেখানে আরপ্তক পাকারাস্ত সূৰ্ব্বত্রই নিৰ্ম্মিত হইলে এই প্রদেশে বিভিন্ন স্থানে মাল । ও চিঠিপত্র পাঠাইবার স্ববিধ বাড়িবে এবং তাহার দ্বারা । পরোক্ষভাবে প্রদেশটির আর্থিক উন্নডি সহজতর হইবে । সরকারী পরিকল্পনাটিতে বে-সব কাজ ও চেষ্টার বিবরণ ও উল্লেখ দৃষ্ট হয়, তাহার অধিকাংশই পুরাতন বলিয়াই আমরা সেগুলি তুচ্ছ বলিতেছি না। সরকারী বেসরকারী ফেকোন চেষ্টার দ্বারা দেশের সামান্ত উপকারও হয় তাহ প্রশংসনীয়। । কিন্তু সেইগুলির লম্বাচৌড় বর্ণনার স্বারাই বঙ্গের অর্থনৈতিক । অবস্থার উন্নডি হইতে পারে না। বঙ্গের প্রডি আক্ষরিক । অহরাগ ও বঙ্গীয় দুরবস্থাপন্ন জনগণের প্রতি আন্তরিক সহানুভূতি বার চালিত হইয়া সাংসপূর্বক সরকারী প্রভূত ঋণ করিয়াও সকল জাতিগঠন বিভাগে বিস্তারিত স্থচিন্তিত কাজ চালাইলে ফল পাওয়া বাইতে পারে, নতুবা নহে । সরকারী পরিকল্পনার অতুষাণী অধিকাংশ বাঙ্গ ও কয়েক । বৎসর হইল চলিতেছে। তাহার ফলে অবস্থার উন্নতি কিছু হুইয়াছে বলির ত মনে হয় না। বরং অবনতি যে তাহু সত্বেও হইয়াছে তাহার প্রমাণ আছে । তাহার দু-একটির উল্লেখ করিতেছি । ১৯২০-২১ সালে বঙ্গে বগিত এক শত একত্ব চাষের জমিপ্রতি ১৮৬ জন অধিবাদী ছিল, ১৯৩১ সালে হইয়াছে - - -