পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&b*్చ উাহাঙ্গের অভীলিত বস্তুর সন্ধান পাওয়া অতীব আল্লাসসাধ্য ব্যাপার। এক টন অর্থাৎ ২৭ মণ পিচব্লেণ্ড হইতে ১ গ্রাম ওজনের ৬০০ শত ভাগের এক ভাগ অতি শক্তিশালী স্বতঃজ্যোতিৰ্ম্ময় পদার্থ পাওয়া যায়। ম্যাডাম কুরী পেরীকুরী ইহার নাম দিলেন রেডিয়াম । দীর্ঘ বারো বৎসরব্যাপী অক্লাস্ত পরিশ্রমসহকারে পরীক্ষা করিবার পর তিনি ১৯১০ খৃষ্টাবো বিশুদ্ধ রেডিয়াম ধাতু প্রাপ্ত হইলেন। এখানে বলা আবশ্বক যে, রেডিয়াম আবিষ্কার করিবার পূৰ্ব্বে তিনি স্বতঃজ্যোতিৰ্ম্ময় আরও একটি মৌলিক পদার্থের আবিষ্কার করিয়াছিলেন। স্বদেশের স্মৃতিরক্ষার্থ উক্ত বস্তুর নাম দিয়াছিলেন,–পলোনিয়াম , ' এই প্রসঙ্গে রেডিয়াম সম্বন্ধে কিছু বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া, অপ্রাসঙ্গিক হইবে না । ক্যান্সার ও কতকগুলি পয়ােগ হইল মুক্ত হইবার একমাত্র উপর রেডিয়ামচিকিৎসা । রেডিয়াম একটি তীব্র শক্তিশালী জ্যোতিৰ্ম্ময় * থষ্ট হইছে আলোকবিদূরিত হয় বলিয়াই এই ee SAAAAA AAAA AAAA AA AA AAAA AAAASAAAA "হোল্লাট Sల8ు আলোক বিকৰ্ণ হয় আমাদের চক্ষে তাহ ধরা পক্ষে না । অথচ এই আলোক কুর্য্যের আলোক অপেক্ষ, বহুগুণ শক্তিশালী । সুৰ্য্যের আলোক আমাদের চামড়া ভেদ করিয়া প্রবেশ করিতে পারেন, কিন্তু রেডিয়াম হইতে নির্গত আলোকের সম্মুখে দাড়াইলে শরীরের অস্তঃস্থিত প্রত্যেকটি অংশ-বিশেষ স্পষ্টভাবে দেখা যায়। রন্টজেন কর্তৃক আবিষ্কৃত এক্স-রে’র বিবরণ পূর্বেই দেওয়৷ হইয়াছে। এই রেডিয়াম হইতে যে আলোক বিকীর্ণ হয় তাহা এক্স-রে’রই অনুরূপ। মাত্র এক গ্রাম ওজনের রেডিয়াম তইতে এই জোতিৰূপে যে শক্তি নির্গত হয় তাহা এক গ্রাম ওজনের কয়লা হইতে প্রাপ্ত তাপশক্তির দশ লক্ষ গুণেরও অধিক । রেডিয়াম যে কেবল মানুষের উপকারে অসিয়াছে, এমন লচে । বিজ্ঞানজগতে ইহা যে কত গভীর রসস্তের উদঘাট করিয়াছে, তাঙ্গার ইভা নাই । বল বাহুলা, ম্যাডাম কুরীর আবিষ্কার বিজ্ঞানজগতের একটি মূতা দ্বার খুলি দিয়াছে। মাডাম কুরীর আদর্শে অনুপ্রাণিত হই। অন্তান্ত দেশে বহু প্রসিদ্ধ বৈজ্ঞf:ক এই স্বতঃজ্যোতিৰ্ম্ময় ( Radioactive · পদার্থসমুদ্র সম্বন্ধে গবেষণা করিতে আরম্ভ করিলেন । তন্মধ্যে রাদারফোড, সডি, র্যামৃঙ্গে ও বোলটউড-এর নাম বিশেষ উল্লেখযোগ্য । পৃথিবীর চতুকি হইতে ম্যাডাম কুরী অভিনন্দিত হইতে লাগিলেন। ১৯০০ খৃষ্টাৰো কুরীদ্বয় ও বেকেরল একত্রে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সন্মান "নোবেল প্রাইজ’ প্রাপ্ত হন । ১৯০৩ খৃষ্টাব্দে ম্যাডাম কুরী অতি উচ্চ সন্মানের সহিত পারী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডক্টর-অফ-সায়েন্স উপাধি প্রাপ্ত হন। বোধ হয় জগতের ইতিহাসে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডক্টর-অফ-সায়েন্স উপাধির জন্ত যে-সকল মৌলিক গবেষণা দাখিল হইয়াছে ম্যাডাম কুরীর গবেষণা তাহার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ। আরেনিয়াস কত দ্রবীভূত পদার্থের एलाँक्लि९ तिtझष* नृचकौम्न श्रएक्यर्थ हिज्रौग्ने ईन ठाँश्कॉट्स করে বলা যাইতে পারে। ১৯৯৩ খৃষ্টাবেই ম্যাডাম কুরী ও উহার স্বামী লর্ড কেলভিনের আমন্ত্রণে গগুনে উপস্থিত AAAAA S AAAAA AAAAS AA AAAA AAAA AAAA AAASS