কণা রেডিনাম থেকে এত তেজ বের হয় যে চল্লিশ মিনিটের মধ্যে সেই তেজ রেডিাম-কণার সমান পরিমাণ জলকে ফুটন্ত অবস্থায় আনতে পারে। অথচ আপাতদৃষ্টিতে তাপবিকীরণের জন্ত রেডিয়ামের কোনও পরিবর্তন লক্ষ্য করা ক্ষীয় না । এই তে জর উৎস কোথায় ? বৈজ্ঞাসিক বলেন যে, রেডিয়ামের এক একট পরমাণু মাঝে মাঝে বিদীর্ণ হচ্চে—কেন হচ্চে তার কারণ জান নাই। আর, এইবে বিীর্ণ হওয়ার উপর মানুষের কোনও হাত নাই। মাহৰপ্তর আয়ত্তাধীন কোনও শক্তির প্ররোগে এই বিদীর্ঘ হওয়া নিবারণ করতে বা বাড়াতে পারে না । বেডিাম ধাতুর পরমাণু এই রূপে বিদীর্ণ হয়ে অন্ত ধাতুর পরমাণুত পরিণত হয় আর সঙ্গে সঙ্গে পরমাণুর অন্তৰ্নিহিত শক্তি তেজ রূপে বিকীর্ণ হয় । রেডিয়াম থেকে নে-তেজ বের হয় ত তিন জাতীয়। প্রথম—আলফা কণা হিলিয়ম পরমাণুর যাfইরের বৈদ্যুতিক আৰরণ বাদ দিল ভিতর যে-অংশ থাকে তাকে আলফা কণী বলে ), দ্বিতীয়—বিদ্যুতিন ব| electron, তৃতীয়—গাম। রশ্মি ই এক্সরে জাতীর ) । এক কণ রেডিামে অসংথ্য পরমাণু
আছে, সুতরাং মাঝে মাঝে এক একটা পরমাণু ভাঙলেও রেডিয়াম-কণার আভ্যস্তরীণ শক্তির অপচয় অতি ধীরে ধীরে হয় । তেজবিকীরণ শক্তি অৰ্দ্ধেক হ’তে প্রায় দেড় হাঞ্জার বৎসর লাগে । প্রায় ৩৫ বৎসর পূৰ্ব্বে রেডিয়াম আবিষ্কারের পর রেডিও ফ্ল্যাকটিভ গুণ বিশিষ্ট আরও কয়েকটি ধাতু আবিষ্কৃত হয়েছে । এইগুলির গুণ অনুশীলন করতে গিয়ে অণু পরমাণুর গঠনের অনেক রহস্ত আমরা জানতে পেরেছি। এমন কি, ইচ্ছামত একট পরমাণুকে ভেঙে আর একটা পরমাণুতে রূপান্তরিত কর’—তাও এই রেডিও ম্যাকটিভ জাতীয় ধাতুর সাহায্যে হয়েছে । পারাকে সোনাতে পরিণত করার চেষ্টা আদিম যুগ হ’তে মানুষ করছে-কখনও সফলকাম হয় নি । কিন্তু উপরোক্ত ভাবে পরমাণু ভাঙাগড়ার কথা ভাবলে মনে হয় যে পারাকে সোন করা বুঝি অসম্ভব নয় । মানুষ যে শ্রেণীর কাজ করলে “আমর” আধ্যা লাভ করার ধোগ্য হয় মাদাম কুরির বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার সেই শ্রেণীর। বৈজ্ঞামিক জগত্তে তার নাম চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে । ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকারের জাতীয়তা-প্রীতি জীনরেশ্রনাথ বসু, দরিদ্র কৃষিজীবীর কুর্টীর জন্মগ্রহণ করিয়াও, নানা সদগুণের বলেই স্বৰ্গীয় ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকার ধনে-মানে-জ্ঞানে দেশের ও সমাজের একজন শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিতে পরিণত হইয়াছিলেন । র্তাহর মত সত্যমুরাগ, সাহস, দৃঢ়চিত্তত, জ্ঞানান্নুরাগ ও দেশাত্মৰোধ বঙ্গদেশে চুলভ । আস্তরিকতায়, সহিষ্ণুতীয় ও এক প্রতার ডাক্তার সরকার সকলের আদর্শ ছিলেন । অসাধারণ প্রতিভা, পাণ্ডিত্য ও উদ্যমশীলতায় ठिनेि बांखालीौद्र भूथ छेचाव्न कबिब शिब्रायझन । ভারতবর্ষার বিজ্ঞানসভা মহেন্দ্রলালের অতুলনীয় কীৰ্ত্তি । তিনিই ভারত সাধারণের মধ্যে বিজ্ঞানচর্চার ساچ-سن-3 ۹ প্রথম পথপ্রদর্শক । অসামান্ত ত্যাগ স্বীকার করিয়া হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাকে ডাক্তার সরকারই এদেশে সুপ্রতিষ্ঠিত করেন । এজন্ত লোকে তাহাকে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার ভারতীয় অবতার বলিয়া অভিহিত করিয়া থাকে । মহেন্দ্রলালের কীৰ্ত্তি ও গুণাবলির কথা এই ক্ষুদ্র প্রবন্ধে প্রকাশ করা সম্ভব নহে । এখানে কেবল বেশভূষার জাতীয়তা রক্ষার একান্ত পক্ষপাতী মহেন্দ্রলালের সম্বন্ধে কয়েকটি বিষয়ের উল্লেখ করিব । স্বদেশী আন্দোলনের কল্যাশে ও মহাত্মা গান্ধীর ত্যাগের প্রভাৰে, পাশ্চাত্য বেশভূষার মোছ শিক্ষিত ভারতবাসীর اسمه.. مسیر -rی স্থ
