=இ 隱殭閔口國 5 o حکسی E] خكت ভারতে রাষ্ট্রনীতি ভারতবর্ষের লোকের যে পরিমাণে জাগিয় উঠতেছে এবং, মানুষ যতটা নিজের ভাগ নিরস্ত হইতে পারে ততট', নিজেদের দেশে নিজেদের ভাগ্যনিয়স্ত হইতে চাহিতেছে, সেই পরিমাণে তাহদের স্বারাজ্যলাভচেষ্টা বাঘাতেরও স্বঠ হইতেছে । ইংরেজ জাতির প্রভুত্বে যত দিন সমষ্টিগত ভবে আপত্তি উখ,পিত হয় নাই, যত দিন উহার দ্যাধ্যত', অন্ততঃ মৌখিক, অস্বীকৃত হয় নাই, তত দি বা ইংরেজের নিরপেক্ষ থকা সম্ভবপর ও সহজ ছিল । কিন্তু উঠাতে আপত্তি যত প্রবল হইতে ছ, স্বারাঙ্গালাভের ইচ্ছা যত বাড়ি তছে, ইংরেঞ্জের ততই এমন কতকগুলি সোকের প্রয়োজন বড়িতেছে যাহার নাম বিধ সুবিধার বিনিময়ে ইংরেজর প্রভূত্ব মানিয়া লইবে, ইংরেজের প্রভূত্বে আপত্তিকরীদের দলে যোগ দিবে না, এবং আগে যোগ দিয়া থাকিলে তাহ ছড়ি দিব । এই জঠ, কোনও সভা দশের আধুনিক মুল শসমবিব্যিবস্থায় যেরূপ শ্রেণীগত সম্প্রদাগত স্বার্থের পার্থক স্বীকৃত ব স্বঠ হয় নাই, ভারতবর্ষে তাহ হইতেছে । অন্ততঃ কতকগুলি লে,ককে হাতে রাখিবর প্রয়োজন ইগর করণ । আমরা যতই এক হইতে চাঠিব, ততই অনৈক্যের কারণ টিত থকিব, ইহা বড় অবসাদজনক বটে ; কিন্তু ই লতে "িকুৎসা, নিরাশ বা অবসর হওয়া উচিত নহে । ইয় যে ঘটিবই, তাহ আমাদের জানা উচিত ছিল এবং এখনও উচিত। যত বাধই ঘটুক, স্বারাজ্যপাভচেষ্টা আমরা ছাড়িব না। কিন্তু সেই চেষ্টার জঙ্গ ও আয়োজন । স্বরূপ, একস্ত চাই,” “একতা চাই” মুখে বলিল এবং জোড়াতাড়া দি একতা স্থাপনের চেষ্টা করিলে, ইংরেজ শ্রেণীবিশেষ ও সম্প্রদ। বিশেষকে যে-যে রকম হবিধা দিতেছে আমরা তদপেক্ষ বেশী দিবার অঙ্গীকর করিল, একতা আসিবে না, স্বৰ্গরাজ্যও আসিবে না । সাম্প্রদায়িকতা আমরা ইংরেজের দেখাদেখি যতই মাণিয়া লইব, উহা ততই বড়িয়া চলিবে । আগুন ধী চলিলে যেমন উহার শিখা বাড়ে, সম্প্রদাদিকতাতে সাক্ষৎ বা পরীক্ষ সায় দিলেও ব৷ উহা কে প্রশ্রয় দিলও উহ। তত বাড়ে । যেমন, সরকার মুসলমানদিগের জন্ত শতকরা ২৫ট চাকরীর নিশ্চিত বরাদ্দ করার স্তর মুহম্মদ ইল্লাল বলিতেছেন, মুসলমানদিগকে নিশ্চিত শতকরা ৩৩ওঁট দেওয়া উচিত এবং অধিকন্তু মুসলমান চাকর্যেদের পদোন্নতি হওয়া উচিত, অর্থাৎ অমুসলমান বেশীদিনের চাকরাদিগকে ডিঙাই । মুসলমান অল্পদিনের চাকর্যেদের বেতনবৃদ্ধি ও পদোন্নতি হও{i চাই ! এই কারণে সাম্প্রদাfরকতা বরাবর সম্পূর্ণ অস্বীকার করা আবণ্ঠক । অন্ততঃ খুব ছোট একটি দলও যদি থাকে যাহার সভোর কোন প্রকার শ্রেণীগত ও সম্প্রদান্নগত আলাদা স্বার্থ সুবিধার ব্যবস্থা চাহিবে ন৷ মানিবে না, তাহ দেশের পক্ষ কল্যাণকর । সাম্প্রদাfকতা বৃদ্ধির চেষ্টা যতই হউক না কেন, প্রকৃত ‘ দেশহিতৈ ীৈদিগকে এন্ধপ নানা হিতকর অম্বষ্ঠানে ব্য পৃত থাকিত হইব, যাহার উপকার সকল ধৰ্ম্মের ও সকল শ্রেণীর লোক পাইত পারে । ইহার মানে এ নয় যে, ধৰ্ম্মসম্প্রদা বিশ:নর বা শ্রেণীবিশেষের জন্তই অভিপ্রেত কোন মঙ্গলকাৰ্য্য করিতে হইব না । তাহও করিতে হইব । কারণ, এমন অনেক অষ্টিকর প্রথা আছে, এমন কুসংস্কার আছে, এমন অকল্যাণ আছে, যাহা সম্প্রদ। বিশেবে বা শ্রেণীবিশেষে আবদ্ধ । তৎসমুদয়েরও বিনাশ আবগুক । যাহার অস্তাররূপে অসুগ্ৰহীত হইতােছ মনে হইবে,
