পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

” -- গীত ও গীতাঞ্জলি কোন অনিয়া দিয়াছে, আষাঢ়ের দুরন্ত ধাতাসে সেই একই - _ཙམ་ཙམ་ বেদনয় কবির প্রাণ কঁদিয়া যেঢ়াইতেছে। "তুলি ধধি না দেখা দাও, করে আমার হেল্প", কেমন ক’রে কীট আমার এমন ধাদল বেলা । দুরের পানে মেলে ক্যাপি কেবল আমি চেয়ে থাকি, পরাশ আমার কেঁদে বেড়ায় দুরন্তু ধাতাসে এ ফবির বর্ষা-কবিতাগুলির মধ্যে ছড়াইয়া আছে এমনি একটা বিচ্ছেদের বেদনার থৱ । নিঃসঙ্গ প্রাধের নিবিড় বাথর বর্ষর অধিকাংশ কবিতা ভরিয়া আছে ! যে কল্পি প্রাবণের মেঘাচ্ছন্ন আকাশে, আযীঢ়ের গুহ-হারা গজল বাতসে সেই কান্না কবির অন্তরে ; ঝড়ের রাতে কবির চোখে ঘুম নাই । শ্রবণ-মেঘের রথে চড়িয়া ঐ বুঝি প্রিয়তম আসিতেছেন ! “আজি ঝড়ের রাতে হোমার অভিসার, পরাশ-সুখ বন্ধু হে আমার । আকাশ কাদে হতাশ সম, নাই যে যুম নয়ন মম, দুয়ার খুলি হে প্রিয়তম, চাই ধে বাবে স্বার পাণ-সধা বন্ধু হে আমার ” পথহারা শিশু যেমন করিয়া মাকে কাদিগ দিয়া খুজিয়া বেড়ায় কবির প্রাণ তেমনি করিয়া বর্ষার রাতে কাহাকে যেন খুঞ্জিস্থা দেড়াইতেছে ! বহিরে বর্ষা যতই বনাইয়া মাসিতেছে অন্তরের হাহাকার ততই তীব্র হইতে তীব্রতর হইয়া উঠিতেছে ! যাহার জন্ত এই ক্রনন ঠাহীকে তিনি কখনও বলিয়াছেন ‘জননী’, কখনও "রঞ্জন, কখনও পরাণ-সথা বন্ধু, কখনও অস্তৱতর', কধনও কাওী', কখনও ভগবান', কখনও "প্রিয়তম, কখনও "প্রভু’ । গিনি জীবনের শাস্তি, প্রাণের আরাম, সৰ্ব্বভূতের হহদ, যিনি “অন্ধপ, অসীব, অব্যক্ত, তাহাকে সধাপে, জননীরূপে, পিতারূপে, পুভুক্ষপে অতির্নিকটে পাইবার জন্তু কবির প্রাণ বাকুল হইয়া উঠিয়াছে। প্রিয়তমকে না পাওয়ার বেদন কবির সমস্ত জীবনকে উদাপ করিয়া দিয়াছে ৷ ‘গীতাঞ্জলি’র মধ্যে এই বাবার স্বর বিশেষ করিয়া আমাদের দৃষ্টিকে আকর্ষণ • করে । - - مه جسسحEيج

    • সকল জীবন উদাস কথিয়: -

কত গানে স্থার গুলির খরিয়া . . ८छांनात्र विद्रश् छैxश् छत्रिग्र' - 'थाप्राङ्ग झिल्लाग्न झाक्ष tह इ” ভগবনকে পাওয়ায় জল্প এই যে অনুরাগ—এই অনুরাগ অথবা ভক্তিকেই পতা সৰ্ব্বোচ্চ আসন প্রদান করিয়াছেন। জ্ঞানের দিককে উহা একেবারে অস্বীকার করে নাই ; উছ ভগবানকে পাওয়ার পথে আমাদিগকে কিছু इब জাগাইয় দিতে পারে ; কিন্তু স্তাহার শীতল করা চরণকমলে পৌছাইতে হইলে জ্ঞানের সঙ্গে চাই সকল-ডোবানে প্রেম। এদেশে ভক্তিমার্গের পথিক ইহাৱা উহার बन्नव। পথকে নিন। করিয়া থ’কেন । গীতা জ্ঞানের সঙ্গে ਦਿਨ মিলাইয়া দিয়াছে, জ্ঞানকে ছোট করে নাই, কারণ গত বলিয়ছে, ভগবানকে যখন আমরা অস্তরের গভীর অনুভূতি - দিয়া সমগ্রভাবে জানি তখন সেই জ্ঞানের अपकृथ्गै পরিণাম প্রেম। সেই প্রেম শুস্থিাদিগকে অসীমের আনন্দের মধ্যে ডুবাইরা দেয়। বস্তুত: সমগ্রভাবে ভগবনকে আমরা বস্তক্ষণ না জানিতে পারি ততক্ষণ অাৰুসমপণ সম্পূর্ণ হইয় উঠে না । বাহদেবঃ সৰ্ব্বমিতি এই যৌধ চাই । তিনি - করিতেছেন, মাতারূপে আমাদিগকে বক্ষে ধরিরা আছেন, প্রভুরূপে নিখিল জগতকে নিয়মের ‘ਂ বাধিয়া রাখিয়াছেন - তিনি অগ্নিতে তেজ, হুর্যো দীপ্তি : উগ্ৰহ হইতে সমস্ত বিশ্বের স্মৃষ্টি হইয়াছে—সমস্ত জগত তাহাঁতেই বিলীন হইয়া যাইতেহে ; যাহ! কিছু হুইয়াছে હઃ পিতারূপে সংসারকে পালন হইতেছে তাহাও তিনি বাহা কিছু এখনও হয় নাই_ তাহাও তিনি স্বর্য্যে তিনি, তারায় তিনি, ফুলে তিনি ; সবকিছুকে বাপিয়া আছেন তিনি, একমাত্র डिनि । সমস্ত হৃদয় দিয়া এই পরম সত্যকে জীবনে উপলদ্ধি করিবার জন্তু কবির প্রাণ বাকুল হইয়া উঠিয়াছে। ভগবান সবকিছুর মধ্যেই রহিয়াছেন—এই উপলদ্ধিকে কবি "তাঞ্চলি’র বহু কবিতার মধ্য দিয়া প্রকাশ করিয়ালে l তিনি সৰ্ব্বত্র আছেন এই উপলদ্ধি বখন জাগিল তখন দুঃখ বলিয়া আর কিছু রহিল না ; সবকিছু অলিদের মধ্যে - কপাতি se། ྋག ། --- - -