পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

--- శ్రీS\* “আলোয় আলোকময় করে হে • এলে জালোয় অীলৈ। भाभांड़ नइन इं'tठ च'ाक्षाग्न, শিলালো মিগাংলা । এমনি করিয়া জলেস্থলে-অস্তরীক্ষে—সৰ্ব্বত্র ভগবানকে আমরা বর্ধন অনুভব করি তখন হাঃ শুধু জানিয়াই তৃপ্তিলতে করেন, জানা প্রেমের ও আনন্দের আলোক শিখায় জলিয়া উঠে। গীতাঞ্জলিতে কবি শুনিয়ছেন তাহার পদধ্বনি বিনি অসীম, র্যহার মৃত্যু নাই, যাহা হইতে সমস্ত-fকছুর স্মৃষ্টি হইয়ছে, যিনি সমস্ত-কিছুর মধ্যে েৈছন এবং ধাহীর মধ্যে সমস্ত-কিছু অনন্তকলৈ ধরিয়া অবস্থান করিতেছে। জীবনের প্রত্যেকটি মুহূর্কের উপর রহিয়াছে দেবতার চরণচিহ্ন। এই অনুভূতি হইতেই কবি লিপিলেন “८ठlद्र! ऎनिगू नि कि «निगू नि उीव्र गlप्रद्र भनि ঐ যে অীসে, অীসে, আtাস । যুগে যুগে পূলে পলে দিন স্বজনী সে যে আসে, আসে, আসে।” কেবল মুখের দধ্যে নয়, দুঃখের মধ্যেও বীমদেব । সফলতয়, বিফলতায় আলোকে আঁধারে—সৰ্ব্বত্র তিনি । কেবল নিৰ্ম্মলচরিত্র সাধকের মুখে নহে, পতিতা এবং তস্করের মূপেও লুকাইয়া থাকিয়া ভগবান বলিতেছেন এখানে আমি এখানে আমি।” હરે অনুভূতি মনের মধ্যে জাগিলে জীবনের প্রত্যেকটি ক্ষণ আনন্দগানে ভরিণ উঠে। তখন ভর থাকে না, উদ্বেগ থাকে না। একটি চেতনা তখন সমস্ত সত্তাকে সৰ্ব্বক্ষণের জন্ত ভরিয়া থাকে। “স্বামদেবঃ সৰ্ব্বমিদং এই বোধ বৰ্থন জাগে নাই তথন অৰ্জুন গাওঁীব ধরিতে কুষ্ঠিত হইরছিলেন । তিনি ভাবিছিলেন, গুগত্বে এমন অনেক ঘটনা ঘটা থাকে যাহার সহিত ভগবানের কোন সম্পর্ক নাই , যুদ্ধ, রক্তপাত, ইত্যাদি এগুলি ভগবানের ইচ্ছায় কখনও সংঘটিত হইতে পারে না। কুরুক্ষেত্রের মহাবুদ্ধকে ভগবান হইতে বিচ্ছিন্ন করিয়া দেখিবার ফলেই অর্জুনের মনে ভয় এবং $oioto কবি সম্বন্ধে সন্দেহ জাগিয়াছিল। ভগবান গুঞ্জ অৰ্জুনকে নূতন দৃষ্টি দান করিলেন। সেই দিব্য দৃষ্টি লা। করিয়া অৰ্জ্জুন দেখিলেন, মহাকালরূপে ধ্বংস করিতেন্ত্রে আর কেহ নয়, স্বয়ং ভগবান । কিন্তু ধ্বংসই তাঞ্জ একমাত্র কাজ নহে—নব নব স্বাক্টর মধ্যেও তাহার প্রকাশ। তিনি অসীম ; অনন্ত স্মৃষ্টির মধ্যে আপনাকে তিনি অম্বর প্রকাশ করিতেছেন। অনন্ত মৃত্যুর মধ্যেও তাঁহারই ইন্ধ কার্য্য করিতেছে । যাহা অাছে তাহীও তিনি, যাহা নাই বলিয়া প্রতীয়মান হইতেছে তাহও তিনি ; "| ঘটিবে তাহীও তিনি, বাহা ঘটিল| বিলুপ্ত হইয়া যায়। তাহাও তিনি। নয়ণস্থানে ভুবাইয়া বিশ্বকে নির্মিন নিমিষে তিনিই শুচি ও নূতন করিয়া তুলিভেছেন। জীবন মৃত্যুর এই অবিরাম লীলা-স্রোতের উপরে ধিনি সবকিছুকে মিলাইয়া জাগিতেছেন তাহীর মধো কাহারও ক্ষয় নাই; যাহা-কিছু মৃত্যুর অন্ধকারে হারাইয়া যাইতেছে সবকিছুষ্ট সেখানে অক্ষুণ্ণভাবে বিরাজ করিতেষে । অৰ্জুন দেখিলেন, মৃত্যুর মাঝে হাসিতেছেন অমৃতের দেবতা, জীবনের দেবতা; কালীর মুণে রহিয়াছে জগজ্জননীঃ সুপ্রসন্ন হাসি ; বজের মধ্যে বাজিতেছে ভগবানের বাণি; দুঃপের বিপুল কৃষ্ণমেধঙ্গালের বুক হইতে বিছুরিক্ত হইতেছে স্বর্গের আলোকচ্ছটা । ধে দিব্য অনুভূতি অৰ্জ্জুনের সমস্ত সন্দেহকে অপসারিত করিয়াছে, সমস্ত বিরোধ কোলাহলের মধ্যে ভগবানের গভীর বাণী শুনাইয়াছে, সেই অনুভূতির ক্ষেত্রে ধাড়াইয়াই গীতাঞ্জশির মহাকবি গাঁহিয়াছেন, ৰঙ্কে তোমার কাজে ৰাশি, সে কি সহজ থলি ? সেই হয়েতে জাখবো আমি লাও মোরে সেই কািন । ভুলবেন আর সহঞ্জেতে. * - সেই প্রণে মন উঠৰে মোত— _ মৃত্যুনাখে ঢাকা আছে যে অন্তহীন প্রাণ ॥ ভগবানকে সৰ্ব্বতোভাবে জানার সঙ্গে সঙ্গে কবির চিত্ত বাকুল হইয়া উঠিয়াছে ভগবানের চরণে আপনাকে নিঃশেষে fনবেদন করিবার জন্তু । গীতাঞ্জলির বহু কবিতার মধো এই আত্মসমর্পণের নিবিড় ইচ্ছা উচ্ছসিত হইয়া উঠিয়াছে। - .